· জানুয়ারি, 2011

Below are posts about citizen media in Arabic. Don't miss Global Voices الأصوات العالمية, where Global Voices posts are translated into Arabic! Read about our Lingua project to learn more about how Global Voices content is being translated into other languages.

গল্পগুলো আরও জানুন আরবী মাস জানুয়ারি, 2011

তিউনিশিয়া: তালার এক প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনা

  17 জানুয়ারি 2011

তিউনিশিয়ার ব্লগ খায়াল ওয়া লায়াল (ঘোড়া এবং রাত্রি) তালার এক রমণীর লেখা চিঠি পোস্ট করেছে (আরবী ভাষায়)। এই চিঠিতে তারা এই কয়দিন যে ভয়ঙ্কর কিছু ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছে, তার কিছু বর্ণনা রয়েছে।

জর্ডান: তিউনিশিয়ার বিক্ষোভ, হয়ত অন্য সব আরব রাষ্ট্রের সরকারগুলোর যন্ত্রণা আরো বাড়িয়ে তুলতে পারে

  15 জানুয়ারি 2011

যখন তিউনিশিয়ায় হানাহানি চলছে, তখন জর্ডানের নাগরিকরা তিউনিশিয়ার বিক্ষোভকারীদের প্রতি সাড়া এবং সমর্থন প্রদান করছে। জর্ডানের অনেক টুইটারকারী, তিউনিশিয়ার রাষ্ট্রপতি জিনে এল আবেদিন বেন আলির সমালোচনার উপর মনোযোগ প্রদান করেছেন। অন্যরা ধারণা করছে যে তিউনিশিয়ার রাজনৈতিক অস্থিরতা অন্য সব আরব রাষ্ট্রের নাগরিকদের অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক সংস্কারের দাবির প্রতি উৎসাহ যোগাবে।

তিউনিশিয়া: ইউটিউবে গণ-জাগরণের দৃশ্য তুলে ধরা

  14 জানুয়ারি 2011

২০০৭ সাল থেকে তিউনিশিয়ায় ভিডিও দেখার বিশেষ সাইট ইউটিউব বন্ধ করে রাখা হয়েছে, কিন্তু এই ঘটনা বাকি বিশ্বের মানুষকে তিউনিশিয়ার নাগরিকদের রাস্তার প্রতিদিনের সব ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার কথা জানানোর ক্ষেত্রে বাঁধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি। তিউনিশিয়ার এই গণ-জাগরণ চতুর্থ সপ্তাহে পা দিয়েছে। সাইবার এক্টিভিস্টরা প্রতিদিন আরো অনেক ভিডিও পোস্ট করছে এবং সবখানে ছড়িয়ে দিচ্ছে, যারা চাইছে বিশ্ব দেখুক, সরকারের দ্বারা তারা কি পরিমাণ অত্যাচারিত হচ্ছে।

তিউনিশিয়া: দয়া করে বিশ্বকে জানান যে কাসেরিন মারা যাচ্ছে!

  13 জানুয়ারি 2011

বাকী বিশ্বকে তিউনিশিয়ায় চলতে থাকা হত্যাযজ্ঞের ঘটনা তুলে ধরার জন্য তিউনিশিয়ার নেট নাগরিকরা দিন রাত ধরে কাজ করে যাচ্ছে। যার শুরু সিদি বোউজিদ নামের শহরের এক যুবকের বেকারত্বের বিরুদ্ধে করা প্রতিবাদের মধ্যে দিয়ে। গত মাসে ২৬ বছর বয়স্ক তিউনিশিয়ার এই নাগরিক প্রতিবাদ স্বরূপ নিজের গায়ে আগুন ধরিয়ে দেয়, যে ঘটনায় পুরো দেশ জ্বলে উঠে। ঘটনাটি সারা দেশ জুড়ে এক প্রতিবাদের সৃষ্টি করে। আজ এই ঘটনা উপলক্ষ্যে আসা কয়েকটি প্রতিবাদ নীচে প্রদান করা হল।

আরব বিশ্ব: “সুদানের জন্য কান্না বন্ধ করুন”

  11 জানুয়ারি 2011

আজ সুদানে স্বাধীনতার জন্য এক গণভোট অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যার উপর আরব টুইটার জগৎ নজর রেখেছে। সৌদি আরব থেকে শুরু করে প্যালেস্টাইন, সব জায়গার আরব টুইপস বা টুইটারকারীরা সুদানের একতা, বিভক্তি এবং সম্পদ নিয়ে আলোচনা করেছে।

আরব বিশ্ব: সুদান নামক রাষ্ট্রটির ভেঙ্গে যাবার ঘটনায় অশ্রু ত্যাগ

  11 জানুয়ারি 2011

দক্ষিণ সুদানের স্বাধীনতার জন্য যে গণভোট এবং আজ তার বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবার প্রক্রিয়া কিছু আরব নেট নাগরিকদের মাঝে এক উত্তেজনার সৃষ্টি করেছে। অনেকে উদ্বিগ্ন যে এটা হয়ত মধ্যপ্রাচ্যকে দমন করার এক প্রথমিক ধাপ। মাইক্রোব্লগিং সাইট টুইটারে প্রদান করা তাদের প্রতিক্রিয়ার কিছু অংশ এখানে তুলে ধরা হল।

সৌদি আরব: টুইটারে মানবাধিকার কর্মীকে চুপ থাকতে বলা হয়েছে

  10 জানুয়ারি 2011

সৌদি মানবাধিকার কর্মী, যারা তাদের বক্তব্য উপস্থাপনের জন্য টু্‌ইটারের মত মাইক্রো ব্লগিং সাইট ব্যবহার করছে, তাদের বলা হচ্ছে, তারা যেন তাদের মুখ বন্ধ রাখে। এই কথাটি বলেছেন সৌদি উপদেষ্টা (শূরা) পরিষদের এক সদস্য। বিষয়টি ক্ষোভ, হাস্যরস এবং বিদ্রুপের মুখোমুখি হয়েছে।

তিউনিশিয়া: সিদি বোউজিদের ঘটনার পক্ষে অবস্থান নেওয়ায় আইনজীবীদের উপর হামলা চালানো হচ্ছে

  4 জানুয়ারি 2011

সিদি বোউজিদের ঘটনায় তিউনিশিয়ার আইনজীবীরা তার পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করে- যার মূল্য তাদেরকে প্রদান করতে হচ্ছে। আইনজীবীরা সিদি বোউজিদে যা ঘটেছে তার নিন্দা এবং তিউনিশিয়ার সামাজিক পরিস্থিতির প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ করছিল। এই কারণে সরকার তাদের ‘শাস্তি’ দেবার সিদ্ধান্ত নেয়। প্রতিদিন আইনজীবীদের, অপহরণ, গ্রেফতার অথবা তাদের উপর হামলার কাহিনী সামাজিক প্রচার মাধ্যমগুলোতে প্রকাশ হচ্ছে।

জর্ডান: ছাত্র পরিষদের নির্বাচনের পর বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়েছে

  4 জানুয়ারি 2011

জর্ডান বিশ্ববিদ্যালয়ে ২১ ডিসেম্বর, ২০১০ তারিখে, ছাত্র পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এরপরই নির্বাচনে সংঘর্ষ এবং অনিয়মের খবর ছড়িয়ে পড়ে, কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সংঘর্ষের অভিযোগ অস্বীকার করে এক বিবৃতি জারী করে। দুই সপ্তাহের কম সময়ের মধ্যে আবার সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে।

জর্ডান: তাহের নাসারকে মুক্ত কর!

  4 জানুয়ারি 2011

তাহের নাসার একজন আইনজীবী এবং প্রাক্তন সংসদীয় নির্বাচনের পদপ্রার্থী ছিলেন। গোষ্ঠীগত দ্বন্দ্বকে উসকে দেবার অভিযোগে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছ এবং জর্ডানের এক জেলখানায় বন্দী করে রাখা হয়েছে। নাসেরের বিরুদ্ধে অভিযোগ তার নির্বাচনী প্রচারপত্রটি নিয়ে, যে প্রচারপত্রে ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভুত জর্ডানিদের বিরুদ্ধে বৈষম্যের কথা উল্লেখ রয়েছে। নেট নাগরিকরা এই সংবাদে প্রতিক্রিয়া প্রদান করেছে।

আমাদের আরবী কাভারেজ সম্বন্ধে

ar