· জানুয়ারি, 2010

গল্পগুলো আরও জানুন দুর্যোগ মাস জানুয়ারি, 2010

হাইতি: ধ্বংসস্তুপ থেকে টুইট করা

  17 জানুয়ারি 2010

ভূমিকম্পে সৃষ্ট হাইতির ভযংকর অবস্থা যখন সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়তে থাকে, সে সময় একদল অসীম সাহসী স্থানীয় ও বিদেশ সাংবাদিক এবং সাহায্যকর্মী ধ্বংসস্তুপের উপরে দাঁড়িয়ে টুইট করতে থাকে। এদের মধ্যে অনেকে সাহয্য এবং অর্থ জোগাড় করার জন্য কাজ করতে থাকে। অন্যরা সারা বিশ্বকে জানানোর চেষ্টা করে যে হাইতিতে কি ঘটেছে।

হাইতি: ল কাপ হাইতিয়ান কিছু সংবাদ প্রেরণ করেছে

  17 জানুয়ারি 2010

১৩ জানুয়ারি বুধবার, দিনটি ছিল হাইতিতে ৭.০ মাত্রায় আঘাত হানা ভূমিকম্পের পরের দিন। এই ভূমিকম্প হাইতিতে এক অবর্ণনীয় পরিস্থিতির সৃষ্টি করে এবং দেশটির যোগাযোগ ব্যবস্থা পুনরায় ঠিক করার ক্ষেত্রে এক পাহাড় প্রমাণ প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। তবে এখনো ব্লগাররা সংবাদ প্রদান করার চেষ্টা করে যাচ্ছে........

হাইতি: জীবিতদের জন্য উদ্ধার প্রচেষ্টা, তাদের সন্ধানে অভিযান

  15 জানুয়ারি 2010

এখানে কয়েকটি অনলাইন যোগাযোগ ব্যবস্থা ও ডাটাবেজ বা তালিকাভাণ্ডার রয়েছে, যেগুলো গত কয়েকদিন ধরে যারা হাইতির বাইরে রয়েছে, তাদের আত্মীয় ও পরিবার সম্বন্ধে তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করছে ও জীবিত যাদের জরুরী ভিত্তিতে সাহায্য প্রয়োজন, তাদের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। হাইতিতে অনেকে এখনো তাদের নিজেদের ভেঙ্গে পড়া বাড়ির নিচে আটকা পড়ে আছে।

তিউনিশিয়া: হাইতির ভূমিকম্পে তিউনিশিয়ার কূটনীতিবীদ মারা গেছেন

  15 জানুয়ারি 2010

হেদি আন্নাবি ৬৬ বছর বয়স্ক তিউনিশিয়ার কূটনীতিবিদ এবং হাইতিতে জাতি সংঘ প্রধানের বিশেষ দূত (মিনুসথা)। হাইতির ভয়াবহ ভূমিকম্পে যারা নিহত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে, তাদের মধ্যে তিনিও রয়েছেন। তাকে হারিয়ে তিউনিশিয়ার ব্লগাররা শোক প্রকাশ করছে।

ভূমিকম্পের পরে হাইতি থেকে প্রত্যক্ষদর্শীরা টুইট করছেন

  14 জানুয়ারি 2010

আজকের বিকেলে (১২ই জানুয়ারী, ২০১০) যে ৭.০ মাত্রার ভয়ঙ্কর ভূমিকম্প এই দ্বীপে আঘাত হেনেছে, সে কারণে বর্তমানে টুইটারে হাইতি একটি প্রধান আলোচ্য বিষয়। প্রধান ধারার মিডিয়া রিপোর্টের রি টুইটের ভিড়ে আর ক্যারিবিয়ান এই দ্বীপের জন্য যেসব টুইট প্রার্থনা ও শুভ কামনা পাঠাচ্ছে বিভিন্ন ব্যবহারকারী তার মধ্যে প্রত্যক্ষদর্শীর কিছু রিপোর্টও আছে।

হাইতি: ৭.০ মাপের ভূমিকম্পের পরে প্রতিক্রিয়া

  13 জানুয়ারি 2010

হাইতির গতকালের মারাত্মক ভূমিকম্প নিয়ে প্রথম পোস্টটি (ফরাসী ভাষায়) ছিল দেশটির বাইরে থেকে। এই লেখায় বর্ণনা করা হয়েছে যে রাষ্ট্রপতি ভবন, একটি হাসপাতাল এবং অন্যান্য ভবন ধ্বংস হয়েছে এবং সুনামিরও হুমকি ছিল। মেট্রোপোল হাইতি অনুসারে যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে সাহায্যের অঙ্গীকার করেছে।

ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জ: ২০০৯ সালের আঞ্চলিক পরিক্রমা

  6 জানুয়ারি 2010

”আমরা গল্পকে দুর দুরান্তে ছড়িয়ে দেই। আমরা কথা ছড়াই।“ আমরা এটা কার্যকরভাবে করতে পারি কারণ আমাদের আছে অনেক নিবেদিত লোক যারা এই প্রকল্পের যা কিছু অর্জন তার থেকেও বড় কিছু করার জন্য বদ্ধপরিকর। এই নববর্ষের দারপ্রান্তে এসে আমরা ফিরে দেখছি ক্যারিবিয়ান অঞ্চল থেকে ২০০৯ সালের কিছু মজাদার/গুরুত্বপূর্ণ/ চোখ খোলার মতো রিপোর্ট…

মালাউই: ব্লগাররা ৩ সপ্তাহে ৩০ বার সংঘটিত হওয়া ভূমিকম্প নিয়ে আলোচনা করছে

  2 জানুয়ারি 2010

অনেক ভূতাত্ত্বিক এই ঘটনাটিকে বিরল বলে অভিহিত করেছেন। মালাউইর উত্তরের জেলা কারোঙ্গায় গত তিন সপ্তাহে মোট ৩০ বার ভূমিকম্প সংঘটিত হয়। এর ফলে ৫ জনের মৃত্যু ঘটেছে, ২০০ জন আহত হয়েছে এবং ৩০০০ জন মানুষ গৃহহীন হয়েছে। সর্বশেষ সংবাদ জানা যায় ২৭ ডিসেম্বর রোববারে, কারোঙ্গায় আরেকটি ভূমিকম্প আঘাত হানে এবং ধারণা করা হচ্ছে, এ ধরনের ভূমিকম্প আবার আঘাত হানতে পারে।

নিকারাগুয়া: ১৯৭২ সালের ভূমিকম্পে তৈরি হওয়া ধ্বংসলীলার পরে

  1 জানুয়ারি 2010

২৩ ডিসেম্বর ১৯৭২-এ, নিকারাগুয়ার রাজধানী মানাগুয়ায় ৬.২ মাত্রার এক ভূমিকম্প আঘাত হানে। এই ঘটনায় নিকারাগুয়ায় মারা যায় ৫,০০০ জন, আহত হয় ২০,০০০ জন এবং গৃহহীন হয় ২৫০,০০০ জন ব্যক্তি। যখন এই ভূমিকম্প সংঘটিত হয়, তখন নিকারুগুয়ার ব্লগার হোমেরো ছিলেন এক শিশু, কিন্তু তিনি এই ধ্বংসলীলার পরের ঘটনা স্মরণ করতে পারেন। এসব ঘটনা তিনি তার ব্লগে ভেনটানা ডে হোমেরো বা হোমেরোর জানালায় [স্প্যানিশ ভাষায়] সম্প্রতি প্রকাশ করা এক পোস্টে বর্ণনা করেছেন।