· জানুয়ারি, 2010

গল্পগুলো আরও জানুন দুর্যোগ মাস জানুয়ারি, 2010

গাজায় সংঘটিত যু্দ্ধের উপর নির্মিত “টু শুট এন এলিফেন্ট” এর বিশ্বব্যাপি প্রদর্শন

  29 জানুয়ারি 2010

টু শুট এন এলিফেন্ট একটি তথ্যচিত্রের নাম। এটি তৈরি করেছে স্প্যানিশ নাগরিক আলবার্টো এরেস এবং প্যালেস্টাইনের মোহাম্মেদ রুজাইলাহ। এক বছর আগে গাজায় সংঘটিত যুদ্ধের উপর এই চলচ্চিত্র তৈরি করা হয়েছে। যুদ্ধের সমাপ্তির প্রখম বছর পূর্তি উপলক্ষে এই চলচ্চিত্র মুক্তি দেওয়া। ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্সের অধীনে এই চলচ্চিত্রটিকে মুক্তি দেওয়া হয়। সারা বিশ্বে বিশেষভাবে এটিকে প্রদর্শন করা হয়।

হাইতি: আশ্রয়ের জন্য ঘর তৈরি হচ্ছে খুব ধীরে এবং দ্রুত, উভয় ভাবে

  29 জানুয়ারি 2010

হাইতির পুনঃনির্মাণ নিয়ে ইতোমধ্যে আলোচনা শুরু হয়ে গেছে। ক্ষয়ক্ষতির ব্যাপারে শুরুতে যে সংবাদ এসেছে তাতে জানা যাচ্ছে নির্মাণের ক্ষেত্রে আদর্শ না মানার কারণে তা ব্যাপক আকার ধারণ করছে। মার্ক হেরম্যান খুব কাছ থেকে বিষয়টি দেখার চেষ্টা করছেন।

মিশর: ভেসে যায় বন্যায়!

  25 জানুয়ারি 2010

গত কয়েকদিন ভয়াবহ এক আকস্মিক বন্যা ও ভারি বৃষ্টিপাতে মিশরের বেশ কয়েকটি প্রদেশ এবং শহর ভেসে গেছে। এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের উপর ব্লগাররা প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে।

বাংলা ব্লগ: হাইতির জন্য শোক প্রকাশ এবং এই ঘটনা থেকে শিক্ষা নেওয়া

  23 জানুয়ারি 2010

এক ভয়ংকর ভূমিকম্পের কারণে সৃষ্ট ধ্বংস যজ্ঞের সাথে হাইতি লড়ছে, যা দেশটির অজস্র প্রাণ, সম্পত্তি এবং কাঠামোর ক্ষতি সাধন করেছে। সারা বিশ্বের সাথে বাংলার ব্লগাররাও হাইতির মানুষের জন্য শোক প্রকাশ করছে এবং তাদের দিকে দ্রুত সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেবার জন্য অনুরোধ করছে।

বৃষ্টি কি সুখ, না কি দুর্দশা বয়ে আনে?

  21 জানুয়ারি 2010

মিশর এবং মেনার (মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা) বিভিন্ন অঞ্চলের অনেক ব্লগার ও টুইটার ব্যবহারকারী আজ সেখানে ঘটা বৃষ্টিপাত ও ধুলিঝড় নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করেছে। তবে তাদের এই সংবাদ নির্ভর করছে তাদের এলাকার পরিস্থিতির উপর। অনেকে বৃষ্টির ফোঁটাকে আনন্দের সাথে স্বাগত জানিয়েছে, সেখানে অন্যরা তাকে ঝড়, বন্যা এবং হৃদয়ভঙ্গকারী প্রাকৃতিক সব দুর্যোগ সাথে নিয়ে আসার বিষয় হিসেবে দেখেছে।

জাপান: ভয়ংকর হানশিন ভূমিকম্পকে স্মরণ করা

  21 জানুয়ারি 2010

যখন হাইতির ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পের ছবি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে, তখন বিভিন্ন অন্য এক প্রান্তের লোকজন আরেক ভূমিকম্পের কথা স্মরণ করছে যা ১৫ বছর আগে জাপানকে তছনছ করে দিয়েছিল। ১৯৯৫ সালের ১৭ই জানুয়ারি ৭.২ মাত্রার এক ভূমিকম্প জাপানের কোবে এবং তার চারপাশের এলাকা ধ্বংস করে ফেলে। এই ভূমিকম্পে মারা যায় ৬৪০০ জন লোক এবং তা প্রায় দশ ট্রিলিয়ন ইয়েনের সমান ক্ষতি সাধন করে। জাপানের ভয়াবহ হানশিন ভূমিকম্পের ১৫ বছর পরে আমরা তাদের কণ্ঠস্বর তুলে ধরছি, যারা এই ভূকম্পের অভিজ্ঞতা লাভ করছে।

হাইতি: বিখ্যাত অনেক হাইতিবাসীকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে

  19 জানুয়ারি 2010

যদিও দেশের অভ্যন্তরে এবং বিদেশের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু রাখা হাইতির জন্য এই মুহূর্তে এক বিশাল সমস্যা এবং বেশীরভাগ লোক কোন নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে সংবাদ পাচ্ছে না- যদি তারা সংবাদ সংগ্রহের কোন সুযোগ পায়- সে ক্ষেত্রে তারা আত্মীয় এবং বন্ধুদের খোঁজ নিচ্ছে। এখন সেখানে কিছুকিছু সংবাদ পাওয়া যাচ্ছে, তবে কৌতূহলজনক বিষয় হল, বেশীরভাগ সংবাদ আসছে হাইতির বাইরে অবস্থান করা ব্লগারদের কাছ থেকে। এই সব সংবাদের মধ্যে রয়েছে বিখ্যাত ব্যক্তিদের সম্বন্ধে সংবাদ, যাদের অনেক নিখোঁজ রয়েছে অথবা ইতোমধ্যে তাদের অনেককে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে।

হাইতির ভূমিকম্পের উপর রুশ ব্লগাররা প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে

রুনেট ইকো  18 জানুয়ারি 2010

হাইতির বিধ্বংসী ভূমিকম্পের উপর রুশ ব্লগস্ফেযারের প্রতিক্রিয়া ছিল বিভিন্ন রকম এবং কখনো কিছু এ রকম প্রতিক্রিয়া আশা করা হয়নি। এই বিপর্যয় রুশ ব্লগস্ফেয়ারে দু:খপ্রকাশ, সমর্থন, চিন্তা এবং নিজস্ব-পর্যবেক্ষণের সুযোগ তৈরি করেছে।

শ্রীলন্কা: হাইতিতে ভূমিকম্পের শিকারদের জন্যে তথ্য এবং সাহায্যের জন্যে বিভিন্ন ওয়েব সংগ্রহ

  17 জানুয়ারি 2010

আইসিটি ফর পিসবিল্ডিং জানাচ্ছে যে আইসিটি ফর পিস ফাউন্ডেশন একটি ওয়েব পাতা খুলেছে যা হাইতিতে ভূমিকম্পের শিকারদের জন্যে তথ্য এবং সাহায্যের জন্যে বিভিন্ন ওয়েব উদ্যোগ তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।

হাইতি: ভূমিকম্পের অভিজ্ঞতা

  17 জানুয়ারি 2010

যতদুর জানা যায় হাইতির ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির ভয়ংকর পরিসংখ্যানের উপর মনোযোগ প্রদান করা শুরু হয়েছে, কিন্তু খুব সামান্য কয়েকটি নাম এই তালিকায় যুক্ত হয়েছে। যে সমস্ত ব্যক্তিরা এই ভূমিকম্পের হাত থেকে বেঁচে গেছেন তাদের কয়েকজন অনলাইনে তাদের অভিজ্ঞতা জানাচ্ছে।