বিজয় · জানুয়ারি, 2010

সর্বশেষ পোস্টগুলো বিজয় মাস জানুয়ারি, 2010

হাইতি: বিখ্যাত অনেক হাইতিবাসীকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে

  19 জানুয়ারি 2010

যদিও দেশের অভ্যন্তরে এবং বিদেশের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু রাখা হাইতির জন্য এই মুহূর্তে এক বিশাল সমস্যা এবং বেশীরভাগ লোক কোন নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে সংবাদ পাচ্ছে না- যদি তারা সংবাদ সংগ্রহের কোন সুযোগ পায়- সে ক্ষেত্রে তারা আত্মীয় এবং বন্ধুদের খোঁজ নিচ্ছে। এখন সেখানে কিছুকিছু সংবাদ পাওয়া যাচ্ছে, তবে কৌতূহলজনক বিষয় হল, বেশীরভাগ সংবাদ আসছে হাইতির বাইরে অবস্থান করা ব্লগারদের কাছ থেকে। এই সব সংবাদের মধ্যে রয়েছে বিখ্যাত ব্যক্তিদের সম্বন্ধে সংবাদ, যাদের অনেক নিখোঁজ রয়েছে অথবা ইতোমধ্যে তাদের অনেককে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে।

ব্রাজিল: নেট-নাগরিকরা মজা পাওয়ার জন্য দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনীতিবিদদের গুলি করছে

  19 জানুয়ারি 2010

সম্প্রতি প্রকাশিত একটি ভিডিও গেমে আপনি ব্রাজিলের রাজনীতিবিদকে গুলি করতে পারবেন। রাজনীতিবিদের এক দুর্নীতি কেলেঙ্কারি কিছুদিন আগে প্রকাশ হয়ে পড়ে, যা ছিল ২০০৯ সালের এক আলোচিত ঘটনা। এটি একমাত্র ঘটনা নয়, যে ঘটনায় নেটের নাগরিকরা রাজনীতিবিদের খুঁচিয়ে মজা নিচ্ছে। এটা কি প্রতিবাদের এক নতুন ভাষা, বিস্তারিত জানুন।

শ্রীলন্কার রাষ্ট্রপতি নির্বাচন: উত্তাপ ছড়িয়ে পড়েছে

  18 জানুয়ারি 2010

শ্রীলন্কায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের সময় যত ঘনিয়ে আসছে, ততই প্রার্থীদের প্রচারণা তীব্র হয়ে উঠছে এবং এর উত্তাপ শ্রীলন্কার ব্লগ জগৎে টের পাওয়া যাচ্ছে। অনেক ব্লগার তাদের পছন্দের প্রার্থীর সমর্থনে লিখছেন এবং বিস্তারিত বিশ্লেষণের মাধ্যমে শক্তিশালী বিতর্কে অংশ নিচ্ছে।

উজবেকিস্তান: ভাস্কর্যের যুদ্ধ

  18 জানুয়ারি 2010

১৪ জানুয়ারি ছিল উজবেকিস্তানের ‘মাতৃভূমি প্রতিরক্ষা’ দিবস। দিনটি উজবেকিস্তানে উদযাপন করা হয়। সেদিন মহাসমারোহে একটি ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়। যার নাম “মাতৃভূমির শপথ”। এটিকে উজবেকিস্তানের রাজধানী তাশখন্দে স্থাপন করা হয়। এই ভাস্কর্যে এক সৈনিকের মূর্তি রয়েছে যে কিনা শপথ নিচ্ছে এবং তার পিছনে আর্শীবাদ প্রদান করা এক নারীমূর্তি রয়েছে।

হাইতির ভূমিকম্পের উপর রুশ ব্লগাররা প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে

রুনেট ইকো  18 জানুয়ারি 2010

হাইতির বিধ্বংসী ভূমিকম্পের উপর রুশ ব্লগস্ফেযারের প্রতিক্রিয়া ছিল বিভিন্ন রকম এবং কখনো কিছু এ রকম প্রতিক্রিয়া আশা করা হয়নি। এই বিপর্যয় রুশ ব্লগস্ফেয়ারে দু:খপ্রকাশ, সমর্থন, চিন্তা এবং নিজস্ব-পর্যবেক্ষণের সুযোগ তৈরি করেছে।

হাইতি: ভূমিকম্পের অভিজ্ঞতা

  17 জানুয়ারি 2010

যতদুর জানা যায় হাইতির ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির ভয়ংকর পরিসংখ্যানের উপর মনোযোগ প্রদান করা শুরু হয়েছে, কিন্তু খুব সামান্য কয়েকটি নাম এই তালিকায় যুক্ত হয়েছে। যে সমস্ত ব্যক্তিরা এই ভূমিকম্পের হাত থেকে বেঁচে গেছেন তাদের কয়েকজন অনলাইনে তাদের অভিজ্ঞতা জানাচ্ছে।

হাইতি: ধ্বংসস্তুপ থেকে টুইট করা

  17 জানুয়ারি 2010

ভূমিকম্পে সৃষ্ট হাইতির ভযংকর অবস্থা যখন সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়তে থাকে, সে সময় একদল অসীম সাহসী স্থানীয় ও বিদেশ সাংবাদিক এবং সাহায্যকর্মী ধ্বংসস্তুপের উপরে দাঁড়িয়ে টুইট করতে থাকে। এদের মধ্যে অনেকে সাহয্য এবং অর্থ জোগাড় করার জন্য কাজ করতে থাকে। অন্যরা সারা বিশ্বকে জানানোর চেষ্টা করে যে হাইতিতে কি ঘটেছে।

হাইতি: ল কাপ হাইতিয়ান কিছু সংবাদ প্রেরণ করেছে

  17 জানুয়ারি 2010

১৩ জানুয়ারি বুধবার, দিনটি ছিল হাইতিতে ৭.০ মাত্রায় আঘাত হানা ভূমিকম্পের পরের দিন। এই ভূমিকম্প হাইতিতে এক অবর্ণনীয় পরিস্থিতির সৃষ্টি করে এবং দেশটির যোগাযোগ ব্যবস্থা পুনরায় ঠিক করার ক্ষেত্রে এক পাহাড় প্রমাণ প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। তবে এখনো ব্লগাররা সংবাদ প্রদান করার চেষ্টা করে যাচ্ছে........

হাইতি: জীবিতদের জন্য উদ্ধার প্রচেষ্টা, তাদের সন্ধানে অভিযান

  15 জানুয়ারি 2010

এখানে কয়েকটি অনলাইন যোগাযোগ ব্যবস্থা ও ডাটাবেজ বা তালিকাভাণ্ডার রয়েছে, যেগুলো গত কয়েকদিন ধরে যারা হাইতির বাইরে রয়েছে, তাদের আত্মীয় ও পরিবার সম্বন্ধে তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করছে ও জীবিত যাদের জরুরী ভিত্তিতে সাহায্য প্রয়োজন, তাদের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। হাইতিতে অনেকে এখনো তাদের নিজেদের ভেঙ্গে পড়া বাড়ির নিচে আটকা পড়ে আছে।

মিশর: নাগা হাম্মাদির গণহত্যার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্লগারদের গ্রেফতার করা হয়েছে

  15 জানুয়ারি 2010

আজ আপার ইজিপ্ট নামক এলাকার নাগা হাম্মাদি গ্রামে যখন ট্রেন এসে থামে, তখন সেই ট্রেনের ২০ জন ব্লগারকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের উদ্দেশ্য ছিল, যে সমস্ত পরিবার, ৭ জানুয়ারিতে ঘটা নাগা হাম্মাদির এক সম্প্রদায়গত গণহত্যার শিকার হয়েছিল, তাদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রকাশ করা। সেদিন,বন্দুকের গুলিতে সাত জন কপ্ট খ্রিস্টান নিহত হয় এবং অনেকে আহত হয়। ঘটনার দিন কপ্টদের বড়দিন উপলক্ষ্যে গির্জায় জমায়েত শেষে, তারা সমাবেতভাবে সবাই গির্জায় থেকে বের হয়ে আসছিল।