আর্মেনিয়ার একটি গ্রামীণ দস্তানা কারখানা যেভাবে রাশিয়ায় শ্রমিক অভিবাসন রোধে কাজ করছে

A woman at work at the huge glove factory in Choratan, a village near the Armenia and Azerbaijan border

আর্মেনীয়া ও আজারবাইজান সীমান্তবর্তী গ্রাম ছরাতানের একটি বিশাল দস্তানা কারখানায় কাজ করছেন একজন মহিলা।

নিম্নলিখিত নিবন্ধনটি একটি অংশীদারি পোষ্ট সংস্করণ, যেটি Chaikhana.org ওয়েবসাইটে প্রথম প্রকাশিত হয়।  

৭ লাখেরও বেশি আর্মেনীয় প্রবাসে কাজ করেন। তাঁদের বেশিরভাগ কাজ করেন রাশিয়াতে এবং তাঁরা দেশটির জিডিপির এক-পঞ্চমাংশ সমপরিমাণ অর্থ রেমিটেন্স হিসেবে পাঠান। ককেশাস দেশগুলোতে বেকারত্বের হার উচ্চ, বিশেষ করে, গ্রামাঞ্চলে এবং আজারবাইজান সীমান্তের কাছের এলাকায়। সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে আজারবাইজানের সাথে আর্মেনীয় প্রজাতন্ত্রের নাগারনো-কারাবাখ প্রতিদ্বন্দ্বিতা অঞ্চলকে নিয়ে তিক্ত দ্বন্দ্ব রয়েছে।

সেসব জায়গাগুলোতে, অবকাঠামোগুলো দারুণভাবে অনুন্নত।

এই কারণে আর্মেনিয়ার তাভুশ অঞ্চলের মতো একটি অন্নুনত জায়গায় এক উদ্যোক্তার একটি দস্তানা কারখানা স্থাপন করার সিদ্ধান্ত সত্যিই অসাধারণ।

গ্লোবাল ভয়েসেসের অংশীদার চায়-খানা.অরগ (Chai-Khana.org) এর তৈরি উপশিরোনাম সক্ষমিত নীচের ভিডিওটিতে কারখানার কর্মচারীরা, যাদের মধ্যে রয়েছেন অনেক নারী, আর্মেনিয়ার রাজনৈতিক মিত্র রাশিয়ায় চাকরির পরিবর্তে কেন দস্তানা কারখানায় কাজ নিয়েছেন তার কারণ ব্যখ্যা করেছেন।

বর্তমানে ছরাতান গ্রামের কারখানাটিতে রয়েছে ১৫০ জন কর্মচারী, এবং গ্লাভস বিক্রি হচ্ছে বেশিরভাগই রাশিয়াতে এবং তা বেড়েই চলেছে।

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .