গল্পগুলো আরও জানুন শ্রম
এন্টিপাস “বিবয়” দেলোটাভো’র চিত্রকলায় ফিলিপিনো শ্রমিকদের জীবনযাত্রা
আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসের সম্মানে ফিলিপিনো কর্মীদের বিভিন্ন অবস্থা বর্ননাকারী কিছু এন্টিপাস “বিবয়” দেলোটাভোর আঁকা ছবি নিয়ে গ্লোবাল ভয়েসেসের এই আয়োজন।
মিয়ানমারে মানবাধিকার এবং সমতা উন্নয়নে ৫ টি এ্যানিমেশন ভিডিও
সৃজনশীল এই ভিডিওগুলো মিয়ানমারের সমাজকে আরও ভালভাবে বুঝতে সাহায্য করে। তাঁর পাশাপাশি এটি এডভোকেসি কাজে মানবাধিকার শিক্ষা উন্নয়নের মূল্য প্রমাণ করে দেখায়।
চলচ্চিত্রে উঠে এসেছে জাপানের নেট ক্যাফের উদ্বাস্তুদের আবদ্ধ জীবন
এই দশকের মাঝামাঝি সময়ে কিছু কিছু জাপানী নাগরিক, যারা নিজস্ব অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নেওয়ার মত যথেষ্ট আয় করে না, তারা ইন্টারনেট ক্যাফের ছোট ছোট কামরায় বাস করা শুরু করে, যাকে রাস্তায় বাস করার চেয়ে খানিকটা উন্নত জায়গায় বাস করা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
টোকিওর এক “স্যালারি ম্যানের” জীবনের একটি সপ্তাহ
ইউটিউবে প্রচুর ভিডিও আপলোডকারী ভ্লগার-এর সম্প্রতি আপলোড করা ভিডিও ইউটিউবে ব্যাপক প্রদর্শিত হয়েছে, ইতিমধ্যে পাঁচ লক্ষের বেশী নাগরিক এই ভিডিওটি দেখেছে। এই ভিডিওতে জাপানের কর্মস্থলের কাজের জন্য নির্ধাতির সময় এবং সরকারের এই বিষয়টির মোকাবেলা করার প্রচেষ্টা তুলে ধরা হয়েছে।
খনি এবং খামারে কাজ করা ফিলিপাইনের এই সকল শিশুদের ছবি সকলকে কাঁদায়
“বিদ্যালয় ছেড়ে আসার পর চার বছর পার হয়ে গেছে। আমি ষষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত পড়েছি আর তারপর কাজের জন্য আমাকে বিদ্যালয় ছাড়তে হয়েছে”।
আমেরিকার এক সুপারমার্কেটে বানানো করিডোর কি ভাবে এক অভিবাসী খামার শ্রমিকের কাজের দিকে তাকিয়ে থাকে
পেঁয়াজের তুলনায় কি ভাবে টমেটো তোলা হয়? আর স্ট্রবেরি কি ভাবে তোলা দরকার? ক্যালিফোর্নিয়ার সেন্টার ভ্যালিতে বাস করা এক মেক্সিকান-আমেরিকান খামার শ্রমিক ব্যাখ্যা করছেন।
জাপানের প্রয়োজন বর্ণবাদ, বলেছেন দেশটির এক প্রভাবশালী রক্ষণশীল লেখিকা
জাপানের লেখিকা এবং রক্ষণশীল রাজনৈতিক কর্মী আয়েকো সোনো সংবাদপত্রে লিখেছেন যে জাপানে আসা অভিবাসীদের বর্ণের ভিত্তিতে আলাদা করে বিশেষ এলাকায় বাস করতে বাধ্য করা উচিত।
ক্রেমলিন বিরোধী টুইটার একাউন্ট বন্ধে টুইটারের অস্বীকারে রুনেট ইকোর প্রতি নজর রাখা প্রতিষ্ঠান “কিংকর্তব্যবিমূঢ়”
রসকোমনাডজর–এর প্রধান আলেকজান্ডার ঝাহরভ সাংবাদিকদের বলেন যে টুইটার “উগ্রবাদের বিরুদ্ধে যারা লড়াই নেমেছে তাদের সহ রুশ আইনের দাবি নিয়মিত ভাবে মেনে চলতে অস্বীকার করছে”।
কলম্বিয়ার নতুন ন্যূনতম মজুরী ন্যূনতম উদ্দীপনার সৃষ্টি করেছে
৩০ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে কলম্বীয় সরকার গত বছরের তুলনায় ৪.৬ শতাংশ মজুরী বাড়িয়ে এ বছরের ন্যূনতম বেতন ৬৪৪,৩৫০ কলম্বিয়ান পেসো (২৭৩ মার্কিন ডলার) নির্ধারণ করে। এই ঘটনায় স্যোশাল মিডিয়ায় অনেকের হতাশা ধরা পড়েছে।
পোপের “ক্ষমা ও অনুকম্পা” ভ্রমণকে সামনে রেখে ফিলিপাইনে ক্ষুদ্র বিক্রেতাদের দোকান উচ্ছেদ
লুনেতা সড়কের রাস্তার ধারের তাদের রাস্তা খালি করে দেওয়ার আদেশের প্রতিবাদ জানাচ্ছেঃ তার বলছে “আমরা পোপকে ভালবাসি। আমরা তার ক্ষতি করব না। আমরা সন্ত্রাসী নই”।