গল্পগুলো আরও জানুন শ্রম
ন্যূনতম মজুরি বাড়ালে কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে বলে সতর্ক করে দিয়েছে মিয়ানমারের তৈরি পোশাক শিল্পের মালিকরা
"মিয়ানমার সরকারকে অনুরোধ করছি শ্রমিকদের অবস্থার উন্নতিতে দৃঢ় পদক্ষেপ নিতে। প্রথম ধাপ - শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি বৃদ্ধি করা। যাতে তারা দারিদ্র্যের দুষ্টচক্রে আটকে না থাকে।"
সপ্তাহব্যাপী ছুটিতে জাপানে কী ঘটে?
গোল্ডেন উইকের টানা ছুটি শেষে জাপানিদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। আবার সেই পুরোনো একঘেয়েমি কর্মযজ্ঞে যোগ দিতে হবে ভেবে কেউ কেউ দু:খিত।
ধর্মঘটরত ফিলিপিনো শ্রমিকদের আগামীর জন্য আশাবাদ ব্যক্তঃ ‘আমাদের পরিবার বাঁচাতে আমরা আজ এখানে’
নিরাপত্তা রক্ষী এবং হিংস্র দুর্বৃত্তদের হয়রানি সত্ত্বেও ফিলিপাইনের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধনকুবেরের মালিকানাধীন শোধনাগারের কর্মীরা তাঁদের ধর্মঘট দ্বিতীয় সপ্তাহেও অব্যাহত রেখেছেন।
রক্ষী এবং গুণ্ডাদের আক্রমণ সত্ত্বেও ফিলিপাইনসের কারখানা শ্রমিকদের ধর্মঘট অব্যাহত
ফিলিপাইনের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ধনকুবেরের মালিকানাধীন জনপ্রিয় এ্যালকোহল পানীয় প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকরা বর্তমানে ধর্মঘট পালন করছেন। তারা চাকুরীর স্থায়ীকরন এবং ভাল কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করণের দাবি জানিয়েছেন।
আঞ্চলিক নেতাদের “সম্মেলন” কে সামনে রেখে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সক্রিয় কর্মীরা “জনতার পদযাত্রায়” ঐক্যবদ্ধ
হাজারেরও বেশি লোক মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে পদযাত্রা কর্মসূচীতে অংশ নিয়েছেন এই অঞ্চলের মানবাধিকার আর অর্থনৈতিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে ।
ফেইসবুকে ফিলিপিনোদের অবমাননার দায়ে থাই কর্মী ফিলিপাইন থেকে বিতাড়িত
একজন থাই কর্মী ফেইসবুকে সাম্প্রদায়িক এবং ফিলিপিনো বিরোধী বক্তব্য পোস্ট করার পর ফিলিপাইন থেকে তাকে বিতাড়িত করা হয়েছে। অনেকে বিষয়টিকে বাকস্বাধীনতার উপর চরম আক্রমণ বলেছেন।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার শ্রমিকরা রাস্তায় বিক্ষোভে যোগদান করে এবারের শ্রম দিবস পালন করলেন
সমগ্র দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া জুড়ে কয়েক হাজার শ্রমিক গত শুক্রবার শ্রমিক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত বিভিন্ন সমাবেশে অংশগ্রহণ করেছেন।
এন্টিপাস “বিবয়” দেলোটাভো’র চিত্রকলায় ফিলিপিনো শ্রমিকদের জীবনযাত্রা
আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসের সম্মানে ফিলিপিনো কর্মীদের বিভিন্ন অবস্থা বর্ননাকারী কিছু এন্টিপাস “বিবয়” দেলোটাভোর আঁকা ছবি নিয়ে গ্লোবাল ভয়েসেসের এই আয়োজন।
মিয়ানমারে মানবাধিকার এবং সমতা উন্নয়নে ৫ টি এ্যানিমেশন ভিডিও
সৃজনশীল এই ভিডিওগুলো মিয়ানমারের সমাজকে আরও ভালভাবে বুঝতে সাহায্য করে। তাঁর পাশাপাশি এটি এডভোকেসি কাজে মানবাধিকার শিক্ষা উন্নয়নের মূল্য প্রমাণ করে দেখায়।
চলচ্চিত্রে উঠে এসেছে জাপানের নেট ক্যাফের উদ্বাস্তুদের আবদ্ধ জীবন
এই দশকের মাঝামাঝি সময়ে কিছু কিছু জাপানী নাগরিক, যারা নিজস্ব অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নেওয়ার মত যথেষ্ট আয় করে না, তারা ইন্টারনেট ক্যাফের ছোট ছোট কামরায় বাস করা শুরু করে, যাকে রাস্তায় বাস করার চেয়ে খানিকটা উন্নত জায়গায় বাস করা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।