যুক্তরাজ্য ও শ্রীলঙ্কা: দুটি অনলাইন নিরাপত্তা আইনের তুলনা

Image via Flickr by Mike MacKenzie. CC BY 2.0.

ভিপিএন ও অনলাইন গোপনীয়তার জন্যে ইন্টারনেট নিরাপত্তার তালা। ফ্লিকারের মাধ্যমে মাইক ম্যাকেঞ্জির ছবি (সৃজনী সাধারণ অনুমতি ২.০)।

গ্লোবাল ভয়েসেসের সাথে একটি বিষয়বস্তু ভাগাভাগি চুক্তির অংশ হিসেবে মূলত শ্রীলঙ্কার পুরস্কারপ্রাপ্ত নাগরিক মিডিয়া ওয়েবসাইট গ্রাউন্ডভিউতে প্রকাশিত সজিনি বিক্রমাসিংহের এই নিবন্ধটির একটি সম্পাদিত ও সংক্ষিপ্ত সংস্করণ এখানে প্রকাশিত হয়েছে।

শ্রীলঙ্কা সরকার ১৮ সেপ্টেম্বর প্রস্তাবিত অনলাইন নিরাপত্তা কমিশন প্রতিষ্ঠা ও অনলাইন স্থা্নে নির্দিষ্ট বিষয়বস্তু নিয়ন্ত্রণ করতে “অনলাইন নিরাপত্তা” শিরোনামে একটি আইন ঘোষণা করে একটি গেজেট বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। তীব্র মনোযোগ, বক্তৃতা ও সমালোচনার মধ্যে আইনটি ৩ অক্টোবর সংসদে উপস্থাপিত হয়েছে।

এই পরিস্থিতিতে ১৯ সেপ্টেম্বর যুক্তরাজ্যের সংসদে পাস করা ও বর্তমানে রাজকীয় সম্মতির অপেক্ষায় থাকা অনলাইন নিরাপত্তা আইনের সাথে শ্রীলঙ্কার আইনের সারমর্ম ও উদ্দেশ্যকে তুলনা করা প্রাসঙ্গিক। যুক্তরাজ্যের আইনটি বিস্তৃত একটি নথি বলে শ্রীলঙ্কার আইনটিতে এর উল্লেখযোগ্য কিছু গুরুতর উদ্বেগকে কীভাবে বিবেচনা ও মোকাবেলা করা যেতে পারে তা মূর্ত করার জন্যে এর কয়েকটি মূল বৈশিষ্ট্য নিবন্ধে আলোচনা করা হবে।

শুরু থেকেই যুক্তরাজ্যের আইনটি ডিজিটাল, সংস্কৃতি, গণমাধ্যম ও ক্রীড়া বিভাগ পৃষ্ঠপোষণ করলেও শ্রীলঙ্কায় গণমাধ্যম ও ডিজিটাল প্রযুক্তির জন্যে পৃথক দুটি মন্ত্রণালয় থাকা সত্ত্বেও আইনটির সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় হলো জননিরাপত্তা মন্ত্রণালয়। আইনটিতে অনলাইন নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি করা হয়েছে বলে দৃশ্যপট থেকে এই দুটি মন্ত্রণালয়কে সরিয়ে দেওয়া প্রশ্নবিদ্ধ। শ্রীলঙ্কার আইনটির বর্তমান প্রেক্ষাপটে তদন্ত পরিচালনার জন্যে তথ্য প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের নিয়োগ (৩৭ ধারা), তদন্তের জন্যে ট্রাফিক ডেটাসহ ডেটা ও তথ্য সংরক্ষণ ও হস্তক্ষেপ (ধারা ৩৯(২)) এবং আইনটির প্রবিধানের (৫৪ ধারা) অনুসারে গণমাধ্যম ও প্রযুক্তি সম্পর্কিত মন্ত্রণালয়ের কোনো সম্পৃক্ততা ছাড়াই জননিরাপত্তা মন্ত্রী সামগ্রিকভাবে সম্পাদন করবে।

সংজ্ঞা

শ্রীলঙ্কার অনলাইন নিরাপত্তা আইনটি সংজ্ঞার অভাবপুষ্ট আরেকটি অস্পষ্ট আইন। উদাহরণস্বরূপ, শ্রীলঙ্কার আইনের ৩(ক) ধারা অনুসারে একটি উদ্দেশ্য হলো “মিথ্যা বিবৃতি বা হুমকি, উদ্বেগজনক বা কষ্টদায়ক বিবৃতিগুলির যোগাযোগের ফলে সৃষ্ট ক্ষতি থেকে ব্যক্তিদের সুরক্ষা।” এই কথাগুলি আবার ২২ ধারায় হয়রানিকে সংজ্ঞায়িত করতে ব্যবহৃত হয়েছে, যেখানে এটি বলে:

হয়রানি মানে এমন কোনো কাজ বা আচরণ যা কোনো ব্যক্তিকে হুমকি, উদ্বেগজনক বা কষ্টদায়ক বা কোনো ব্যক্তির মর্যাদা লঙ্ঘন করে বা ভয় দেখানো, অবমাননাকর, প্রতিকূল, অপমানজনক বা আক্রমণাত্মক পরিবেশ সৃষ্টি করে বা এমন ফলদায়ক কিছু।

অসংজ্ঞায়িত “হুমকি”, “শঙ্কাজনক” ও “দুঃখজনক” শব্দগুলির ব্যাখ্যার দরকার রয়েছে। “ভীতিকর” ও “আক্রমণাত্মক” এর মতো অস্পষ্ট শব্দগুলি আইনে অসংজ্ঞায়িত থাকতে পারে না। কারো কাছে হাস্যকর একটি বিবৃতি অন্যের বা এই ক্ষেত্রে অনলাইন নিরাপত্তা কমিশনের কাছে বিরক্তি ও আপত্তিকর হতেই পারে। নির্দিষ্ট অনলাইন বিষয়বস্তু নিষিদ্ধ করা উচিত কিনা এবং এর প্রকাশকদের শাস্তি দেওয়া উচিত কিনা তা নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রসঙ্গ, অভিপ্রায় ও ব্যাপ্তির মতো দিকগুলি গুরুত্বপূর্ণ।

আরেকটি উদাহরণ সমন্বিত অপ্রমাণিক আচরণ ও অপ্রমাণিত অনলাইন অ্যাকাউন্ট প্রতিরোধের ৩৬ ধারায় রয়েছে। “যেকোনো বিষয়ে শ্রীলঙ্কার যেকোনো ইন্টারনেট মধ্যস্থতাকারী পরিষেবার প্রান্তিক ব্যবহারকারীদের বিভ্রান্ত করতে অনলাইন অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে সম্পাদিত কোনো কার্যকলাপ বাদ দিয়ে দুই বা ততোধিক অনলাইন অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে সম্পাদিত সমন্বিত কর্মকাণ্ড”কে সমন্বিত অপ্রমাণিক আচরণ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে:

(ক) একই ব্যক্তির নিয়ন্ত্রিত; এবং (খ) যার কোনটিই একটি অননুমোদিত অনলাইন অ্যাকাউন্ট বা রোবট নিয়ন্ত্রিত নয়৷

এই প্রেক্ষাপটে ইনস্টাগ্রামে নিজ চেহারা পরিবর্তনের জন্যে একটি ফিল্টার ব্যবহার এবং এর জন্যে কেউ বিরক্ত বা অসন্তুষ্ট হলে তা কি এই বিধানের আওতায় পড়বে? এমনটি হলে আইনটিতে বেশ কিছু অস্পষ্টতা রয়েছে যা আইনটি প্রণয়নের আইনি উদ্দেশ্য বা এটিকে অন্তর্ভুক্ত করার ইতিবাচক উদ্দেশ্য যুক্তিসঙ্গতভাবে বুঝতে বাধা দেয়।

যুক্তরাজ্যের আইনটি ব্যবহৃত শব্দগুলিকে সূক্ষ্ম ও সুনির্দিষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। আইনটি ১৬২ ধারায় যন্ত্রণাদায়ক, ভীতিপ্রদর্শক বা আপত্তিকর শব্দ ব্যবহার না করে “হুমকিপূর্ণ যোগাযোগের অপরাধ” অন্তর্ভুক্ত করেছে। হুমকির মাত্রাসম্পন্ন হতে পাঠানোর সময় বার্তাটিকে মৃত্যু বা গুরুতর ক্ষতির ঝুঁকিপূর্ণ হতে হবে, যাতে ঐ ব্যক্তিকে:

(i) বার্তাটি পাওয়া ব্যক্তির মধ্যে হুমকিটি কার্যকরের ভীতি সঞ্চার করবে অথবা (ii) বার্তাটি পাওয়া ব্যক্তির মধ্যে হুমকিটি কার্যকরের ভীতি সঞ্চারে বেপরোয়া মনে হয়।

ধারাটিতে গুরুতর ক্ষতিকে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে:

(ক) ব্যক্তির বিরুদ্ধে অপরাধ আইন ১৮৬১ এর অর্থানুসারে গুরুতর শারীরিক ক্ষতির পরিমাণ গুরুতর আঘাত, (খ) ধর্ষণ, (গ) যৌন অপরাধ আইন ২০০৩ এর ২ ধারার অর্থানুসারে ঢোকানোর মাধ্যমে আক্রমণ, অথবা (ঘ) গুরুতর আর্থিক ক্ষতি।

সংজ্ঞাটি একটি প্রকাশ্য ও উচ্চ মাত্রা নির্ধারণ করেছে যাতে আইনটি কার্যকরের সময় ক্ষমতার অপপ্রয়োগ করা যাবে না বলে আপাতভাবে মনে হচ্ছে। ফলে যুক্তরাজ্যের আইনটির একটি প্রশংসনীয় বৈশিষ্ট্য হলো অস্পষ্ট বা অত্যধিক বিস্তৃত বিবেচ্য শব্দগুলির স্পষ্ট সংজ্ঞা নির্ভরযোগ্যভাবে দেওয়ার ফলে ক্ষমতার অপব্যবহারের সুযোগ কমে গেছে।

মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের প্রতি কর্তব্য

শ্রীলঙ্কার অনলাইন নিরাপত্তা আইন অধিকার ও গণতান্ত্রিক স্বাধীনতা, বিশেষ করে অনলাইন নিরাপত্তা নিশ্চিতের সময় মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষায় সম্পূর্ণ নীরব। “আক্রমনাত্মক,” “দুঃখজনক,” ও “ভীতিকর” এর মতো নির্দিষ্ট পরিভাষার ব্যবহার এবং সংজ্ঞার অভাব নির্বাহী রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত কমিশন্কে আইন লঙ্ঘনকারী হিসেবে প্রকাশকদের সংজ্ঞায়িত করে শাস্তি প্রদানের অনিয়ন্ত্রিত ক্ষমতা প্রদান করে সহজাতভাবে বাক ও মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে লঙ্ঘন করে।

অন্যদিকে, যুক্তরাজ্যের আইনে স্বাধীনতা ও নিরাপত্তার ভারসাম্য বজায় রাখার জন্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এই আইনে নিয়ন্ত্রক সংস্থা যোগাযোগ দপ্তর (অফকম) এবং অনলাইন স্থানগুলি নিয়ন্ত্রণের সময় অধিকার ও স্বাধীনতা যাতে হুমকির মুখে না পড়ে তা স্বীকার ও নিশ্চিতের জন্যে সংজ্ঞায়িত পরিষেবা প্রদানকারীদের বিষয়বস্তু,  সংবাদ প্রকাশকের ও সাংবাদিকতার বিষয়বস্তু, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও গোপনীয়তা, গণতান্ত্রিক গুরুত্বের বিষয়বস্তু রক্ষা করার দায়িত্ব-কর্তব্যসহ বড় ধরনের অনেক দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও গোপনীয়তার কর্তব্যগুলিকে আনুষাঙ্গিক দায়িত্ব চিহ্নিত করে ১৮ ধারায় পরিষেবা প্রদানকারীদের তাদের নিরাপত্তা নীতির প্রভাব ও মত প্রকাশের উপর পদক্ষেপ যেমন সাংবাদিকতা ও সংবাদ প্রকাশক বিষয়বস্তুর প্রভাব মূল্যায়ন ও প্রকাশ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

বেশ কিছু বিধান অফকমকে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও গোপনীয়তা রক্ষার নির্দেশ দেয় অফকমকে ৬৯ ধারায় অবশ্যই পরিষেবা প্রদানকারীদের তাদের পরিষেবা সম্পর্কে একটি স্বচ্ছতা প্রতিবেদন তৈরিতে নির্দেশনা দিতে অফকমকে সমতা ও মানবাধিকার বিশেষ করে মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও গোপনীয়তার অধিকারে দক্ষ বিবেচনা করা ব্যক্তিদের সাথে পরামর্শ করতে হবে। প্রতিটি আর্থিক বছরের জন্যে অফকমের প্রতিবেদনে ১৪৪ ধারা অনুসারে অবশ্যই তাদের গৃহীত পদক্ষেপ ও পরিচালিত প্রক্রিয়াগুলি নিশ্চিত করতে সেই বছরে তাদের অনলাইন নিরাপত্তা ফাংশনগুলি মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও গোপনীয়তার অধিকারের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে প্রয়োগ সম্পর্কে একটি বিবৃতি থাকতে হবে। যুক্তরাজ্যের আইনটিতে এই উদ্দেশ্যটি প্রতিপালনের জন্যে আরো বেশ কয়েকটি বিধান থাকলেও শ্রীলঙ্কার আইনটিতে সক্রিয়ভাবে গণতান্ত্রিক অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষার কোনো দায়িত্ব না থাকার ভীতিকর বিষয়টি  আশ্চর্যজনক কিছু নয়।

শিশুদের সুরক্ষা

শ্রীলঙ্কার মানবাধিকার কমিশনসহ অনেক সংস্থা অনলাইনে শিশু নির্যাতনকে অন্তর্ভুক্ত করায় শ্রীলঙ্কার আইনটির প্রশংসা করেছে৷ শ্রীলঙ্কার আইনের ২২ ধারা শ্রীলঙ্কার মধ্যে বা বাইরে অনলাইন স্থানে যেকোনো ব্যক্তির শিশু নির্যাতনকে বিধিবদ্ধ করে ২০ বছরের অনধিক মেয়াদের কারাদণ্ড বা জরিমানা, বা উভয়ই দণ্ড ও জরিমানা হতে পারে এবং ক্ষতিগ্রস্ত শিশুদের ক্ষতিপূরণ দিতে। তবে যুক্তরাজ্যের আইনসহ অনুরূপ আইনগুলির পর্যবেক্ষণ, ইঙ্গিত দেয় যে শ্রীলঙ্কার আইনটিতে শিশু সুরক্ষা বাড়ানোর বিশেষ করে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণেরবিশাল সম্ভাবনা রয়েছে।

যুক্তরাজ্যের আইনটিতে শিশুদের ঝুঁকি মূল্যায়নের সাথে শিশু সুরক্ষা, তাদের সুরক্ষার জন্যে নিরাপত্তার দায়িত্ব, শিশুরা কীভাবে তাদের শিশুদের ঝুঁকি মূল্যায়নের জন্যে তাদের দায়িত্ব পালন করতে পারে তার মূল্যায়ন এবং শিশুর যৌন অপব্যবহার ও শোষণের বিষয়বস্তু প্রতিবেদন করার বিধানের বিষয়বস্তু রয়েছে। সাইবারস্পেসে অপরাধীদের খুঁজে বের করা বেশ কঠিন বলে সামগ্রিক অনলাইন নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ঝুঁকি, প্রবেশাধিকার ও নিরাপত্তা মূল্যায়নের মতো এই প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।

চূড়ান্ত উদ্বেগ

অনেক সংস্থা বারবার নজরে আনা স্বত্ত্বেও কমিশনের স্বাধীনতাকে পাশ কাটিয়ে বিশেষ করে অনলাইন নিরাপত্তা কমিশন ও এর নিয়োগে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণ আইনটির আরেকটি মূল বিষয়। শ্রীলঙ্কার প্রস্তাবিত অনলাইন নিরাপত্তা আইনটি সত্যিকার অর্থে অনলাইন স্থানকে আরো নিরাপদ করার অনুঘটক হওয়া থেকে শত মাইল দূরে তা স্পষ্ট। এটির মানবাধিকার বিশেষ করে মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে বাধাগ্রস্ত, ব্যক্তিদের শিকার এবং হীন উদ্দেশ্যে প্রকাশ করে মূলত একটি বিপজ্জনক অগণতান্ত্রিক হাতিয়ারে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

হাতিয়ারটির জন্যেও পরামর্শ থাকায় এটি যুক্তরাজ্যের আইনটির প্রশংসার নিছক কোনো প্রয়াস নয়। তবে সমসাময়িক আইন হওয়াতে নিঃসন্দেহে এটি প্রতিরক্ষা ও প্রতিরোধমূলক উভয়ভাবেই অনলাইন নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে বোধগম্যতা ও কৌশলে অনেক বেশি উন্নত ও বহুমুখী। তাই শ্রীলঙ্কার আইন প্রণেতাদের আরেকটি ট্রয়ের ঘোড়ার পরিবর্তে জনসুরক্ষার উপর দৃষ্টি দিয়ে একটি ব্যাপক ও সুপ্রতিষ্ঠিত যন্ত্র সরবরাহের সম্ভাব্য সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত।

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .