এই লিখাটি মিয়ানমারের মিয়ানমারের একটি স্বাধীন সংবাদ সাইট দ্যা ইরাবতী থেকে নেওয়া হয়েছে। গ্লোবাল ভয়েসেসে এটি বিষয়বস্তু শেয়ারিং চুক্তির অধীনে পুনঃপ্রকাশিত হল।
এল নিনো আবহায়ার বিপর্যয় সংক্রান্ত একটি ফলাফল। এশিয়া প্যাসিফিকের বেশ কিছু দেশে ইতিমধ্যে এটি অনুভূত হতে শুরু করেছে। যেহেতু এল নিনো এর ১২ থেকে ১৮ মাস চক্রের মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক প্রভাব ফেলে, মিয়ানমারের বিশাল চাষের এলাকা উচ্চ তাপমাত্রা এবং পানির অভাবে আক্রান্ত হয়ে পড়েছে।
সাধারণত মার্চ মাস পর্যন্ত গ্রীষ্ম শুরু হয় না, তবে তাপমাত্রা ইতিমধ্যে অপেক্ষাকৃত তীব্র হয়েছে। আবহাওয়াবিদেরা পূর্বাভাস দিয়েছেন যে মিয়ানমারের বহু অংশে পানির সংকট আগামী মাসগুলোতে যতটা সম্ভব তিন গুণ বেড়ে যেতে পারে। দেশের প্রধান শহুরে কেন্দ্রস্থল, ইয়াঙ্গুনে ইতিমধ্যে সম্প্রতি তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে, যা মানুষকে কোনো ছায়ার নিচে আশ্রয় নিতে বাধ্য করেছে।
ইয়াঙ্গুন থেকে সমগ্র নদী জুড়ে থাকা একটি শহর, ডালাতে পানির সংকট আরও প্রতীয়মান হয়ে উঠেছে। রেঙ্গুন এবং ডালার অধিবাসীদের সে দেশের তীব্র আবহাওয়া সঙ্গে কিভাবে মোকাবেলা করতে হচ্ছে তা ইরাবতীর ফটোগ্রাফার হেইন টেট এবং পিয়াই কিয়াও সম্প্রতি ক্যামেরাতে ধারণ করেছেন।