
কলোম্বিয়ার আন্তিয়কিয়ায় সালগার। ব্যবহারকারী ইভান এররে হোটা'র সৌজন্যে ফ্লিকারের ছবি। (CC BY-SA 2.0)। আর্কাইভের ছবি।
২০১৫ সালের ১৮ই মে'র ভোরের দিকে প্রচণ্ড বৃষ্টির কারণে কলোম্বিয়ার আন্তিয়কিয়া বিভাগের সালগার‘এ ভূমি ধসের মর্মান্তিক ফলাফল হলো কমপক্ষে ৪৮ জন মৃত্যুবরণ করেছে এবং অজ্ঞাত সংখ্যক লোকের অন্তর্ধান হয়েছে।
সালগার সরকারের সচিব জুলমা ওসোরিও ঘোষণা দিয়েছেন যে এই ‘শোকাবহ ঘটনাটির মাত্রা অত্যন্ত প্রবল (…) হতাহতের সংখ্যা অনেক বেশী, এই এলাকাটি সম্পূর্ণরূপে ধসে পড়েছে।
কলোম্বিয়ার রাষ্ট্রপতি হুয়ান মানুয়েল সানটোস টুইটারে লিখেছেন:
En Salgar decretamos calamidad pública para atender emergencia.Desde GobNal y con GobAntioquia @sergio_fajardo todo nuestro apoyo a víctimas
— Juan Manuel Santos (@JuanManSantos) Mayo 18, 2015
আমরা জরুরী অবস্থার জন্য সাড়া প্রদান করতে সালগারকে গণ দুর্যোগপূর্ণ এলাকা ঘোষণা করেছি। জাতীয় সরকার থেকে এবং আন্তিয়কিয়ার প্রশাসক সারজিও ফাহারদো পক্ষ্য থেকে আমাদের সকল সহায়তা ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য পাঠানো হবে।
আন্তিয়কিয়ার রেড ক্রস মাইক্রোব্লগিং নেটওয়ার্ক-এর মাধ্যমে অনুদানের আবেদন করেছে:
Fuerte la tragedia en Salgar, si pueden ayudar con cobijas y alimentos no perecederos en centro logístico en Medellín pic.twitter.com/eGOP2QIKF6 — Ricardo Quevedo (@cejaspobladas) Mayo 18, 2015
সালগার-এ খুবই শোকাবহ ঘটনা, [অনুগ্রহপূর্বক] মেডেলিনে আমাদের সরবরাহ কেন্দ্রে কম্বল ও অপচনশীল খাদ্য দিয়ে সহায়তা করুন।
অন্যান্য ব্যবহারকারীরা বলেছে:
Más socorristas y menos oportunistas es los que se necesita en Salgar a esta hora.
— Felix de Bedout (@fdbedout) Mayo 18, 2015
সালগার-এ এখন প্রয়োজন হলো বেশী করে উদ্ধারকারী এবং কম সংখ্যক সুযোগসন্ধানী মানুষ।
Ahora los políticos aprovechando tragedia de Salgar a favor y en contra! MISERABLES — MONICA RODRIGUEZ (@MONYDIAADIA) Mayo 18, 2015
রাজনৈতিক পক্ষ – বিপক্ষের লোকজন সালগার-এর এই শোকাবহ ঘটনার সুযোগ গ্রহণ করছে! হীনমন্য মানুষ
Gobierno atiende emergencia en Salgar, Antioquia, que habría dejado más de 30 muertos.http://t.co/toHP8z0Kco pic.twitter.com/D6K4B3IqcN — Noticias RCN (@NoticiasRCN) Mayo 18, 2015
সরকার আন্তিয়কিয়ার সালগার জরুরী অবস্থায় সারা দিতে এগিয়ে এসেছে, যে ঘটানায় ৩০জনেরও বেশী লোক মারা গেছে।