সরকারের মনোভাব এবং সাংবাদিকদের তাদের পেশাদারী আচরণের প্রতি স্পষ্ট অবজ্ঞা আমাদের পক্ষে ইকুয়েডরকে মত প্রকাশের স্বাধীনতার একটি আশ্রয়স্থল হিসেবে বিবেচনা করা অসম্ভব করে তুলেছে। এমনকি অ্যাসাঞ্জকে দেওয়া কূটনৈতিক আশ্রয়কেও এর প্রমাণ হিসেবে গ্রহণ করা যাচ্ছে না।
ভবিষ্যত চ্যালেঞ্জ ব্লগের জন্যে “অ্যাসাঞ্জ মামলা: ইকুয়েডরের ভিতর থেকে দেখা” শিরোনামে একটি পোস্ট লিখেছেন এদুয়ারর্দো ভারাস।