যখন হাইতির ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পের ছবি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে, তখন বিশ্বের অন্য এক প্রান্তের লোকজন আরেক ভূমিকম্পের কথা স্মরণ করছে, যা ১৫ বছর আগে জাপানকে তছনছ করে দিয়েছিল। ১৯৯৫ সালের ১৭ই জানুয়ারি ৭.২ মাত্রার এক ভূমিকম্প জাপানের কোবে এবং তার চারপাশের এলাকা ধ্বংস করে ফেলে। এই ভূমিকম্পে মারা যায় ৬৪০০ জন লোক এবং তা প্রায় দশ ট্রিলিয়ন ইয়েনের সমান ক্ষতি সাধন করে [১০০০ বিলিয়ন= ১ ট্রিলিয়ন]। জাপানের ভয়াবহ হানশিন ভূমিকম্পের ১৫ বছর পরে, আমরা তাদের কণ্ঠস্বর তুলে ধরছি যারা এই ভূমিকম্পের অভিজ্ঞতা লাভ করছে।
ব্লগার বকুওয়াকুমা বর্ণনা করেছেন সেদিন তিনি কি দেখেছিলেন:
当時、「ぼくはくま♪」は団地の5階に住んでいました
のでその揺れ方は大阪でも半端じゃなかったですよ。
余震も何日か続いていたことを覚えてます。
しかしその日は会社の仲間でやっていたサッカーの
朝練習日だったので集合場所の公園にとりあえず行った
誰も来ていないだろうなって思ってたら10人程度集まっていました。
まだテレビではあんな神戸が悲惨な状況になっているとは
全く知らずのんびりサッカーの練習とは・・・・
そして「ぼくはくま♪」の人生でもターニングポイントとなった
初のボランティアの経験
সেটি ছিল আমার জীবনে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে ভূমিকম্পে আমি আমার প্রথম অভিজ্ঞতা লাভ করি।
ব্লগার ওনেজিরোও এই ঘটনার এক সাক্ষী:
私 も震災直後、弁当と水筒を持ち、親族の家に行きましたが、電車は途中まで、道路はビルや家の倒壊でふさがれていて、歩いて10時間かかって現場に着きまし た。親族の家は全壊していて、みなさん、運よく助かり遠い親戚の家に避難したあとでした。近くに傾いた10階建てのマンションの入り口で老人夫婦が配られ た水を上に運ぶのに難儀していましたので、運んであげました。
আমার আত্মীয়ের বাসা পুরো ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল কিন্তু সৌভাগ্যক্রমে তারা সকলেই অন্য আত্মীয়দের বাসায় আশ্রয় নিতে সক্ষম হয়।
আমি স্মরণ করতে পারি যে, ১১ তলার এক ভবনের প্রবেশ পথে বেশ কয়েকজন বৃদ্ধ বাস করত। সিঁড়ি বেয়ে পানি নিয়ে আসতে তাদের বেশ কষ্ট হচ্ছিল। আমি এই কাজে তাদের সাহায্য করলাম।
「こんな傾いたマンションに住んでいるんですか?」と聞くと、「行くところがないんです」と哀しそうに言いました。
途中で見た光景は一生忘れないでしょう。いずれの家も、まともに建っている家などないのですから。
সেদিনের দৃশ্য আমি ভুলতে পারব না। সেদিন কোন বাড়ি অক্ষত ছিল না।
ব্লগার সাকানাইয়ারুকু তাদের অভিজ্ঞতার কথা লিখেছে:
当時 神戸のホテルに勤めていて震災を体験した一人なので今回は当時の様子を書きたいと思います。
あの日は自宅で寝てたら突然凄い地響きがして、体が宙に浮いた後、ものすごい横揺れ。
どこかに隠れるなんて考えてる間もないほど揺れの大きさに恐怖でパニックになりました。
幸いにも怪我もなく、建物も無事でしたがしばらく大きな余震が続き生きた心地がしませんでした。
自分が住んでた場所はあまり被害がなく、しばらくして仕事場のある三ノ宮に車で向かいましたが、崩れ落ちたビルに潰れた家そして寒い中パジャマ姿で道端で座りこんでる人々
যখন ভূমিকম্প আঘাত হানে, সে সময় আমি ঘরে ঘুমচ্ছিলাম। হঠাৎ করে ভয়ংকরভাবে মাটি কেঁপে উঠল। আমার দেহকে কে যেন ঝাঁকি দিল, এবং এই ভূমিকম্প আমায় ঘরের এক কোনা থেকে আরেক কোনায় নিয়ে যাচ্ছিল। এমন শক্তিশালী ভাবে মাটি কেঁপে উঠছিল যে, আমি পুরো আতঙ্ক গ্রস্ত হয়ে পড়েছিলাম। এমনকি তা কোন স্থানে লুকানোর মত সময় দিচ্ছিল না।
সৌভাগ্যক্রমে আমি অক্ষত অবস্থায় বের হতে সক্ষম হই। কিন্তু এক সময় আমার মনে হয়েছিল যে এই ভয়ংকর ভূমিকম্পের হাত থেকে আমি জীবিত বের হতে পারব না।
যে এলাকায় আমি বাস করতাম, সেখানকার বাড়িঘরের তেমন ক্ষতি হয়নি, কাজেই যখন আমি আমার গাড়িতে চড়লাম এবং সাননোমিয়া এলাকার দিকে চালাতে থাকলাম। সাননোমিয়া এলাকায় আমি কাজ করতাম। কিন্তু সেখানে গিয়ে দেখলাম সেখানকার সকল বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে গেছে এবং এলাকার লোকজন প্রচণ্ড ঠাণ্ডার মধ্যে কেবল পায়জামা পরে রাস্তার উপর বসে আছে
[…]
仕事場のホテルも幸いな事に無事 ですが電気、ガス、水道全てストップしばらく営業出来ない状態になり、地震の後すぐに沖縄に戻る事にしました空港に向かう車の窓から 壊れた街並みを見て凄く寂しい気持ちになった事を今でも思い出します。
あれから15年、すごい早さで復興し神戸の街もすっかり変わったそうでいつか変わった神戸の街を見てみたいもんです。
এরপর ১৫টি বছর অতিক্রান্ত হয়েছে এবং বিস্ময়কর গতিতে কোবে শহর আবার মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। তারা বলছে যে, এর অনেক পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। একদিন আমি দেখতে চাই, বর্তমানে তা কেমন চেহারা নিয়েছে।
অন্য আরেক ব্লগার ভূমিকম্প প্রথম আঘাত হানার পর কোবে শহরের চেহারা কেমন হয়েছিল তার ছবি তুলে দিয়েছে। ফ্লিকার ব্যবহারকারী মাহ_জাপানও একগাদা ছবি পোস্ট করেছে। হানশিনের মহাভূমিকম্পের দৃশ্য দেখুন (১৯৯৫/০১)।
সবশেষে, মনে হচ্ছে তাদের সরকারের কাজের বাইরে, অনেক জাপানী কোবেতে যারা মারা গেছে তাদের আজকাল স্মরণ করছে, হাইতির লোকদের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করার জন্য।