চীনের মারাত্মক মেধা প্রচার সম্পর্কে চীনের ব্লগস্ফেযার এবং মূলধারার প্রচার মাধ্যম আমাদের সতর্ক করে দিচ্ছে। গ্লোবাল টাইমসের মতে ২০০৭ সালের পর থেকে প্রায় ১৪ লক্ষ চীনা নাগরিক শিক্ষাগ্রহণ করতে বা বৃত্তি নিয়ে বিদেশে পড়তে গিয়েছিল। পড়া শেষ করার পর তাদের চার ভাগের এক ভাগ মাত্র ব্যক্তি দেশে ফিরে এসেছে। চীনের একাডেমি অফ সোশাল সায়েন্স বা সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ, বিশ্ব রাজনীতি এবং নিরাপত্তা বিষয়ক একটি ব্লু বুক বা তথ্য সম্বলিত বই প্রকাশ করেছে। সেখানে এই পরিস্থিতির উপর তারা কিছু পরিসংখ্যান প্রদান করেছে। এই বইয়ের অন্যতম লেখক লি শিয়াওলি দাবি করেন,
চীনের জন্য এটা এক বিশাল ক্ষতি। চীন দেখতে পাচ্ছে প্রয়োজনীয় দক্ষ ও উচ্চশিক্ষিত পেশাদার নাগরিকদের উপর প্রচুর বিনিয়োগ করার পরও তারা দেশ ছেড়ে চলে যাচ্ছে।
কেন চীন থেকে এতগুলো মেধাবী মানুষ ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া বা যুক্তরাষ্টে চলে যাচ্ছে? লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিকসের বিংচুন মেং আমাকে বলেছেন: গবেষণার ক্ষেত্রে অর্থ প্রদান করার বাস্তব সম্মত কারণ রয়েছে এবং চীনে এসব পেশাদারদের যে পরিমাণ বেতন দেওয়া হয় তা পশ্চিমের বেতন কাঠামোর সমান প্রায়। তবে এতে বিস্ময়ের কিছু নেই যে চীনের শিক্ষা ব্যবস্থায় বেশ সমস্যা রয়ে গেছে: “একটা বিষয় এখানে থেকে যায় যে আমি যে বিষয় নিয়ে কথা বলতে চাই সেটি ক্লাশে বলতে পারব কি”।
এ ব্যাপারে অনলাইনের মতামত কি? ব্লগার নানসংঝুয়াং নানাভাবে পরিস্থিতির ব্যাখ্যা করছেন:
现 在中国每年培养的博士硕士数目直追美国。但是你如果仔细调查他们的本科学位,就会发现他们大多出身于二流甚至三四流学校。所以造成了这样一种现象,一流本 科生,二流的硕士生,三流的博士生,四流的教授,以此类推。更何况由于扩大招生,即使所谓一流的本科生之素质也远比不上当年。为了眼前利益,高校扩招的结 果,使高校成为最大的废品制造场所。这些场所制造出来的”产品”在社会都无立足之地,是为就业难。而目前中国的高校充斥着最大的废品制造场所制造出来的” 博士”,尤其那些以中国标准的一流的高校,那里”学术”骨干居然大多为当年考不上该校本科的人,这的确是具有中国特色的一道风景线。
那么中国一流的本科毕业生中的大多数都到那里去了?他们大部分都到欧美,到那些学术较公平,思想较自由的地方去了。
-
স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করা আমাদের এক নাম্বার ছাত্ররা কোথায় গেল? তাদের বেশিরভাগই যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোপে চলে গেছে, যেখানে তারা উন্মুক্ত জীবন ও স্বাধীনতার সুখ উপভোগ করতে পারবে।
আরেকজন ব্লগার হেজহিহং বিষয়টির আরো বিস্তারিত ব্যাখ্যা করছেন:
有个领导与我谈心,告诫我:你不要傲气,聪明能干又如何?好如你是非凡、聪明到不用任何原料都可造出原子弹的人,但不准你去做,要你每天手拿扫把沿着十里东莞大道扫地,明复一日,奈何!…
我想这些赴海外读书的学生家境是富裕的,对上述的情况或有所闻或父辈们都经历过,与其说逃避内地残酷的现实不如说他们不想耗费时间与精力在这种有”特色”的竟争环境上。
“人际关系就是生产力”、”有无水平就看你能否把事情摆平”,近年来不但在官场、职场上都流行着几个概念
-
আমি মনে করি যে সমস্ত ছাত্ররা বিদেশে পড়ালেখা করতে যায় তারা ধনী পরিবারের ছেলে। তাদের পরিবারের সদস্যরা সমাজের উপরের স্তরের সমস্ত পরিস্থিতি পার হয়ে এসেছে। চীনে এই নিষ্ঠুর বাস্তবতা থেকে পালিয়ে যাবার কোন সুযোগ নেই। কিন্তু তারা তাদের শক্তি চীনের চরিত্রকে প্রতিযোগিতামূলক করার কাজে ব্যয় করে না।
-
“শক্তিশালী সম্পর্কই উৎপাদনশীলতা”, “যদি কেউ এখানে একটি দ্বন্দ্বের সমাধান করতে পারে, তা হলে সে উত্তম ব্যক্তি”, এই সমস্ত যুক্তি চীনের কমকর্তাদের মনে ও চাকুরির বাজারে ছড়িয়ে রয়েছে।
চীনের ইংরেজী ভাষী ব্লগস্ফেয়ারের মধ্যে সংস্কৃতিক বিপ্লবের ধারবাহিকতার পরোক্ষ উল্লেখ করেছেন। চায়নাস্মাক – ফোরাম বা সভার এক পোস্ট একজন দাবি করেছে যে ১৯৬৬-১৯৭৬ এ শিক্ষিত, সুশিক্ষিত এবং শিল্পী মনোভাবাপন্ন ব্যক্তিদের নিচে নামানো হয়, কিন্তু তাদের পুরোপুরি ধ্বংস করে ফেলা হয়নি। গোর নামের অন্য এক ফোরাম বা সভা বর্ণনা করছে, “কি ভাবে আমরা আশা করি যে একজন চীনা নাগরিক বুদ্ধিমান হবে? ১৩০ কোটি নাগরিকের মধ্য থেকে এখন পর্যন্ত একজন একটি নোবেল পুরস্কার অর্জন করতে পারেন নি, এটা কাউকে বিস্মিত করে না।
সাংহাইয়িস্ট ইতোমধ্যে গ্যালপ নামক জরিপকারী প্রতিষ্ঠানের একটি জরিপের বিস্তারিত ফলাফল প্রকাশ করেছে। এখানে দেখে যাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা লাভ করা প্রতি পাঁচজনের একজন বিদেশে পাড়ি জমায়:
যতদুর জানা যায় চীনের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি শ্রমের বাজারে এখনো আত্মবিশ্বাস তৈরি করতে পারে নি। মেধা পাচার এখন চীনের কলেজগুলোর জন্য একটা বিশেষ বিষয়, যখন ১) চীনের শহরের অবিরাম জনতার আগমন সত্ত্বেও চাকুরির বাজার বৃদ্ধির কোন লক্ষণ দেখা যায় নি এবং ২) চীনের তুলনায় উন্নত বিশ্বের চাকুরিতে বেতন অনেক বেশি।
এমনকি পূর্বে উল্লিখিত গ্লোবাল টাইমসের করা এই বিষয়ে তিক্ত মতামতে দাবি করা হয়েছে, চীনের শিক্ষা ব্যবস্থায় কোন উদ্ভাবন ক্ষমতা সম্পন্ন বিষয় নেই …দেশটির শিক্ষা মূল্যায়ন পদ্ধতি বাকী বিশ্বের কাছ থেকে ধার করে তৈরি করা হয়েছে। বলা হয়ে থাকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হয়ে ব্যক্তিদের ব্যবহারিক শিক্ষা প্রদানের পরিবর্তে, এদেশে বিদেশী অভিবাসী শ্রমকিদের চাকুরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়।
২০০৮ সালের গ্রীষ্মে বিষয়টি আরো উত্তাপ ছড়ায়। সে সময় একজন হ্যাকার/ছাত্র সাংবাদিক তাসিংগুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়বেসাইটের গোপনীয়তা ভেঙ্গে ফেলতে সমর্থ হয় এবং সেখানে এক প্রবন্ধ পোস্ট করে। এই লেখায় সে দাবি করে যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ব্যবস্থা কার্যকর ভাবে ছাত্রদের মস্তিষ্ক ধ্বংস করে ফেলছে। এই বিষয়ে তথ্য প্রদান করতে গিয়ে চায়নাস্মাক দাবি করছে যে,
বর্তমানে উচ্চশিক্ষা প্রদান করা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যার মধ্যে তাসিংগুয়া ও বেইজিং বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, তাদের লক্ষ্য এখন আর মেধা লালন করা নয়। শিক্ষাক্ষেত্রে ভয়াবহ দুর্নীতি, বাজে এবং সামাজিক পরিস্থিতির সাথে সঙ্গতিহীন পাঠ্যক্রম এবং ধারাবাহিকভাবে মুখস্থ করার প্রবণতার কারণে তাদের ভিন্ন ভিন্ন ভাবে চিন্তাভাবনা করার ক্ষমতা বন্ধ হয়ে যায়। এর ফলে তারা তাদের পাঠ্যসূচীর উপর মনোযোগ হারিয়ে ফেলে, কলেজের উপর থেকে তাদের আত্মবিশ্বাস উঠে যায়, এমনকি চীনের পুরো শিক্ষা ব্যবস্থার উপর থেকে তাদের মনোযোগ হারিয়ে যায়।
তবে, ওয়েবসাইট যে বিষয়টি নির্দেশ করেনি তা হল উপরের স্তর এই বিষয়ের উপর মনোযোগ প্রদান করছে। চীনা শিক্ষা ব্যবস্থার উপর হ্যাকারের নিন্দার প্রতিউত্তরে তাসিংগুয়ার অধ্যক্ষ গু বিংলিং বলেন, “আমি মনে করি একটি সত্যিকারের বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্ররা স্বকীয় দক্ষতা, আলাদা চিন্তাভাবনা এবং কর্তৃপক্ষের সীমাবদ্ধতাকে প্রশ্ন করবে”। তিনি এর সাপেক্ষে যুক্তি প্রদান করেন “ভিন্ন চিন্তাভাবনা পদ্ধতি” ( “যে কোন সমস্যা ভিন্ন ভাবে সমস্যা সমাধান করা, একটা রেখা ধারণ করা এবং এরপর নিজের পথে আগানো”) এবং শ্রেণীকক্ষে আরো বেশি বিতর্কমূলক আলোচনার পরিবেশ সৃষ্টি করা নির্দেশ করে যে, এ ধরনের সংস্কার চীনের উচ্চশিক্ষার অন্যতম চাবিকাঠি।
চীনে একজন বৃটিশ ছাত্র হিসেবে আমার নিজের কাছে এদেশে শিক্ষা দেবার পার্থক্য পরিষ্কার। এখানে বর্ণনামূলক এক পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষা দেবার বিষয়টি গুরুত্ব দেওয়া হয়। এখানে ছাত্রদের অংশগ্রহণের মাত্রা থাকে খুব সামান্য এবং লন্ডনের সভাকক্ষে যে সমস্ত জটিল বিতর্ক হয় সে রকমটা এখানে হয় না বললেই চলে। মেং এছাড়া স্বীকার করেন যে নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পেন স্টেট (যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়া অঙ্গরাজ্য) বিশ্ববিদ্যালয়ে যাবার সময় ভদ্রমহিলাকে একটি বছর ধরে পড়ালেখা চর্চা করতে হয়, যুক্তরাষ্ট্রের অংশগ্রহণমূলক পদ্ধতির সাথে খাপ খাইয়ে নেবার জন্য।
তবে সম্প্রতি বলা হচ্ছে যে ব্যাপক হারে মেধা পাচারের বিষয়টি এখন পুরো পাল্টে যাচ্ছে। বিজনেস উইক নামক পত্রিকায় সম্প্রতি প্রকাশিত এক নিবন্ধে দেখা যাচ্ছে, বিজ্ঞান শিক্ষায় শিক্ষিতরা আবার স্বদেশে ফিরে আসছে, এ কারণে চীনে বিজ্ঞান বিষয়ক বিভিন্ন অনুষ্ঠান নির্মাণের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছ, দেশটির অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি এবং সরকারের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অর্থ বরাদ্দ বাড়ছে, যার উদ্দেশ্য ডক্টরেট ডিগ্রী অর্জন করা ব্যক্তিদের আবার দেশটিতে ফিরিয়ে নিয়ে আসা।
টেকক্রাঞ্চ.কম-এ ব্লগ করার সময় ইউসি বার্কলের বিবেক ওয়াদওয়াহ এই বিষয়ের গভীরে প্রবেশ করেছেন: তিনি শিক্ষা শেষে দেশে ফিরে আসা ১২০৩ জন চীনা ও ভারতীয় নাগরিকের উপর গবেষণা করেছেন, তিনি আবিষ্কার করেছেন শতকরা ৫১ জন চীনা নাগরিক স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে ও ৪১ জন পিএইচডি করেছে ও এদের উভয়ের গড় বয়স প্রায় ৩৩ বছর, এবং অংশগ্রহণকারী ৮৪ শতাংশ চীনা উদ্দীপনা বৃদ্ধির জন্য উল্লিখিত সব পেশাদার সুবিধা গ্রহণ করতে চায়।
যারা নিজ দেশে কম বেতনে চাকুরি করে, তাদের বেশিরভাগই উত্তর করেছে যুক্তরাষ্ট্রে তারা যে বেতন পেত, তা তাদের জীবনের মান সমৃদ্ধ করতে সাহায্য করত (…)। যখন বিষয়টি সমাজের একটা উপাদান হয়ে দাঁড়ায়, তখন ৬৭ শতাংশ চীনা নাগরিক বলছে দেশে “পারিবারিক মুল্যবোধ” ভালো। দেশের মানুষ বয়স্কদের যত্ন নেয়, এবং তারা আরো উল্লেখ করেছে যে ভিসা সংক্রান্ত এক গোপনীয় বিষয় রয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে বাবামা ও পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়ে আসা আগের চেয়ে বেশ কঠিন। ফিরে আসা ব্যক্তিদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ পরিবার ও বন্ধুদের জন্য লালায়িত থাকে, এই বিষয়টিও নাগরিকদের স্বদেশে ফিরে আসার ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
৭৪ শতাংশ চীনা ও ৮৬ শতাংশ ভারতীয় ছাত্র বিশ্বাস করে যে সামনের দিনগুলোতে তাদের দেশ আরো অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করবে। ন্যাশনাল সায়েন্স ফাউন্ডেশন গবেষণায় দেখা গেছে চীনা ও ভারতীয় ছাত্রদের মধ্যে বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয়ে পিএইচডি করা ব্যক্তিদের পাঁচ বছর বিদেশে অবস্থান করার হার ঐতিহাসিকভাবে যথাক্রমে ৯২ শতাংশ এবং ৮৫ শতাংশ (এনএসএফ বের করেছে যে যারা পাঁচ বছর ধরে বিদেশে থাকে তারা স্থায়ীভাবে সেখানে থেকে যায়)।
তবে, চীনা বিজ্ঞানী ও গণিতবীদদের মাতৃভূমিতে ফিরে আসার অনেকগুলো কারণের মধ্যে এটা একটা কারণ। চীন তার গবেষণার পরিবেশ কতটা উন্নত করতে পারে তার উপর স্বদেশে ফিরে আসার সম্ভবনার এই বিষয়টি চালূ থাকবে। উইপিআই এশিয়া অনলাইনের কঙ্গ কাও-ও এই বিষয়টি বর্ণনা করছেন। মেঙ্গ-এর দৃষ্টিভঙ্গিতে যদিও চীনের শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষা সংস্কারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের এক বিশেষ বিকল্প পদ্ধতি তারা সংস্কার করছে। তারপরেও পশ্চিমের সাথে শিক্ষাব্যবস্থার বিনিময় গুরুত্বপূর্ণ: বিষয়টি এ কারণে নয় যে, পশ্চিমা শিক্ষা ব্যবস্থা চীনের চেয়ে উন্নত, কিন্তু পশ্চিমের শিক্ষা ব্যবস্থা চীনা ছাত্রদের জন্য প্রয়োজনীয় হয়ে উঠতে পারে, তাদের পিছনে ফিরে তাকানোর জন্য এবং পূর্বের অনেক প্রশ্নের উত্তর প্রদানে সাহায্য করার জন্য পশ্চিমা শিক্ষা ব্যবস্থা প্রয়োজনীয়।
শিক্ষা ব্যবস্থায় গভীর সংস্কার প্রয়োজন যা কিনা সরকারে বরাদ্দকৃত অনুষ্ঠানের চিন্তার বাইরে অবস্থান করবে- এমনকি এখনো সংস্কৃতি বিপ্লবের অংশ বিশেষ দেখা যাবে, জটিল শিক্ষা প্রদান পদ্ধতির অভাবের কারণে যা রাতারাতি বদলে যাবার নয়। গু বিংলিং এর আদর্শ একক চিন্তার পদ্ধতি কি চীনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো উপলব্ধি করতে পারবে।
চীনা উদ্ধৃতিগুলো অনুবাদ করেছেন ওয়াইন লাম ।