মায়ানমারের বিখ্যাত সব ভবনের ফটোশপকৃত ছবিতে ভবনের সামনে আবর্জনা যুক্ত করা হয়েছে, যে সকল ছবি দেশের ফেসবুক ব্যবহারকারীদের মাঝে ব্যপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। মায়ানমারের প্রখ্যাত পর্যটন কেন্দ্রগুলোর আবর্জনা পরিস্থিতি যে ক্রমশ খারাপের দিকে যাচ্ছে, এই সকল ছবি সে বিষয়টি তুলে ধরছে। শিল্পী সি থু অং এই ছবিগুলো তৈরি করেছেন, আর তিনি নাগরিকদের উৎসাহ প্রদান করেছেন যেন দেশের প্রখ্যাত সব ভবন রক্ষায় তারা এই ছবিগুলো চারপাশে ছড়িয়ে দেয়।
আবর্জনা দূষণ হচ্ছে এখন মায়ানমারের জন্য এক উদ্বেগজনক বিষয়। অনেক বিশেষজ্ঞ দেশটির নেতাদের প্রতি প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যেন উন্নয়নের জন্য তারা আরো বেশী গ্রহণযোগ্য মডেল গ্রহণ করে। এমনকি এই সমস্যা যে কত খানি জরুরী, সে বিষয়টি তুলে ধরার জন্য নোবেল পুরস্কার বিজয়ী নেত্রী এবং সরকারের অন্যতম শীর্ষ মন্ত্রী অং সান সূকী ২০১৫ সালের শেষে দেশজুড়ে জাতীয় পর্যায়ে আবর্জনা সংগ্রহ নামক এক আন্দোলন শুরু করেন।
এই সকল ছবি ফেসবুকে আপলোড করেছে সি মন, যে ব্যাখ্যা করেছে কি ভাবে আবর্জনা দূর করার বিষয়টি দেশের ভাবমুর্তি উজ্জ্বল করতে পারে:
အခုဆို နိုင်ငံအပြောင်းအလဲတွေ ကြောင့်နိုင်ငံခြားဧည့်သည်တွေ ဝင်လာရင် ဘယ်နေရာကြည့်ကြည့်သန့်သန့်ရှင်းရှင်း သပ်သပ်ရပ်ရပ်နဲ့ ကိုယ့်နိုင်ငံအလှကို ကမ္ဘာသိအောင် ပြဖို့အကောင်းဆုံးအချိန်ပါ။ သင်ကိုယ်တိုင်ကဦးဆောင်ပြီး စည်းကမ်းတကျအမှိုက်ပစ် ခြင်းအားဖြင့် သင့်ပတ်ဝန်းကျင် သာယာလှပရုံသာမက နိုင်ငံ့ဂုဏ်ကိုပါမြှင့်တင်ပေးရာ ရောက်ပါတယ်။ အဲ့တာကြောင့် သင့်အမှိုက်တစ်စကို စည်းကမ်းမဲ့တစ်ကြိမ်တစ်ခါပဲဆိုပြီး ပစ်လိုက်ပေမဲ့ လူတိုင်းအဲလိုပဲတွေး ပြီးပြစ်ကြမယ်ဆိုရင် ကြီးမားတဲ့သက်ရောက်မှု ရှိလို့ အမှိုက်ပစ်ခါနီးတိုင်း သတိဆောင်ကြပါလို့ တိုက်တွန်းအပ်ပါတယ်။
রাজনৈতিক পরিবর্তনের কারণে এখন বিদেশী পর্যটকেরা আমাদের দেশে আসছে, আর নিজেরা পরিচ্ছন্ন ও সংগঠিত হয়ে এখন সময় এসেছে আমাদের এই দেশটি কত সুন্দর এই বিষয়টি দেখিয়ে দিতে হবে। আপনি ময়লা কোথায় ফেলছেন সে বিষয়ে যদি সতর্ক থেকে উদাহরণ তৈরি করেন, তাহলে আমরা আমাদের রাষ্ট্রের সম্মান বৃদ্ধি করতে পারব। কাজে আপনি যদি বেপরোয়া ভাবে যত্রতত্র ময়লা ফেলেন,এমনকি যদি একবার এই কাজটি করেন, আর যদি সবাই একই ভাবে চিন্তা করে, তাহলে পুরো বিষয়টি এক্ষেত্রে এক বিশাল প্রভাব তৈরি করবে। কাজে আবর্জনা ফেলার আগে একটু চিন্তা করুন।