জিভি অভিব্যক্তিঃ কি ভাবে ইউরোপের স্বেচ্ছাসেবকেরা শরণার্থীদের জন্য তাদের হৃদয় এবং গৃহের দ্বার উন্মুক্ত করে দিচ্ছে

হাঙ্গেরির নেট নাগরিকরা অস্ট্রিয়া যাওয়ার জন্য ১২৫ মাইল পাড়ি দেওয়া শরণার্থীদের হাতে পানীয় তুলে দিচ্ছে। জার্মানির এক দম্পতি উদ্বাস্তুদের স্বাগতম জানানোর বিষয়টিকে সংগঠিত করেছে, যাদের কাজের ধরণ অনেকটা এয়ারবিএনবি নামক প্রতিষ্ঠানের মত, যারা শরণার্থীদের নিজের ফ্ল্যাট আশ্রয় দিতে প্রস্তুত এমন ব্যক্তিদের সাথে তাদের যোগাযোগ করিয়ে দিচ্ছে এবং ডজন খানেক স্বেচ্ছাসেবক সংগঠন সমুদ্রপথের বিপজ্জনক যাত্রার মধ্য দিয়ে গ্রীসের লেসবস এবং কস দ্বীপে এসে পৌঁছানো শরণার্থীদের সাহায্য করছে।

যখন ইউরোপের সরকারগুলো সেখানে ক্রমশ বাড়তে থাকা শরণার্থী সঙ্কটে মোকাবেলায় ব্যর্থ, তখন গ্রীস, জার্মানি, হাঙ্গেরি এবং ইতালির সংগঠকেরা তাদের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের উপাদান সংগ্রহের আয়োজন করছে, এমনকি তারা শরণার্থীদের জন্য থাকারও বন্দোবস্ত করছে।

গ্লোবাল ভয়েসেস-এর জিভি ফেসের এই এপিসোডে, আমরা এই ধরণের সংগঠন এবং গ্রীসে যারা কাজ করছে তাদের সাথে এসটেরিস মাসারোস-এর মাধ্যমে কথা বলব, যে সমুদ্র পথে লেসবসে আসা শরণার্থীদের সাথে এক সপ্তাহ কাটিয়েছে, মারিয়েত্তে লে আমাদের জানবে হাঙ্গেরির বুদাপেস্টে যে কাজ সাধন করা হয়েছে তার কথা, আর কেলেটি ট্রেন স্টেশন-এর কাহিনী যেখানে হাজার হাজার শরণার্থী আটকে পড়ে আছে এবং আনে হেমেদা ও ক্যাটরিন জিনোউন-এর সাথে কথা বলব, যারা আমাদের বলবে এ বছর জার্মানিতে হাজার হাজার শরণার্থী বসতি পুনরায় গড়ে দেওয়ার জন্য যা করা হয়েছে, তার কাহিনী।

ঘটনাস্থল-এ যে সকল সংগঠনগুলো এই বিষয়ে কাজ করছে :

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .