রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামা অভিবাসন সংস্কার বিষয়ে এক ঘোষণা প্রদান করেছেন, তিনি নির্বাহী আদেশ বলে এই আদেশ জারি করেন। এই ঘোষণা একদিকে যেমন ল্যাটিন আমেরিকার নাগরিকদের মাঝে স্বস্তি এনে দিয়েছে, তবে অন্য দিকে এই বিষয়ে অসন্তোষের আওয়াজ শোনা যাচ্ছে। সোনিয়া তেজাদা ব্যাখ্যা করছে যে, এর ফলে কাগজ নেই এমন অভিবাসীদের তিন বছরের চাকুরীর অনুমতি প্রদান করা হবে, তবে এই পদক্ষেপ যদিও পঞ্চাশ লক্ষ নাগরিককে সুবিধা প্রদান করতে যাচ্ছে, কিন্তু এটি তাদের বৈধ অভিবাসী হবার সুযোগ কিংবা নাগরিকত্বের সুবিধা প্রদান করছে না। সোনিয়ার মতে, বৈধ কাগজপত্রহীন দুই ধরনের অভিবাসী সৃষ্টির লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে, যারা প্রথমে এই শর্ত সাপেক্ষ সুবিধা লাভ করবে এবং যাদের দেশটির অভিবাসন মন্ত্রণালয়ের দয়ার উপর নির্ভর করে থাকতে হবে। এই আইনের সুবিধা পেতে হলে:
[…] los inmigrantes deben haber residido en el país por cinco años, tener niños, sean ciudadanos estadounidenses o residentes legales, y, por supuesto, no haber delinquido.
[…] […] অভিবাসীদের অবশ্য পাঁচ বছর দেশটিতে বসবাস করতে হবে, তাদের ছেলেমেয়ে থাকতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হতে হবে অথবা বৈধ বাসিন্দা হতে হবে, এবং অবশ্যই তাদের কোন অপরাধমূলক কাণ্ডের রেকর্ড থাকা চলবে না।
সোনিয়া একই সাথে ওবামার ভাষণের সমালোচনা করে, তার মতে যা অভিবাসনকে শাস্তি দেওয়া:
Obama habló incesantemente de que los EE. UU. es una nación de leyes, y de que los inmigrantes por haber cometido “el crimen” de entrar al país sin documentos ni autorización, deben expurgar su culpa.
ওবামা বার বার বলে আসছে যে যুক্তরাষ্ট্র হচ্ছে একক আইন মেনে চলা এক জাতির রাষ্ট্র এবং বৈধ কাগজপত্র না থাকা কিংবা কোন ধরনের অনুমোদন ছাড়া দেশটিতে অভিবাসীর প্রবেশকে “অপরাধ” হিসেবে চিহ্নিত করার বিষয়টিকে অবশ্যই সংশোধন করতে হবে।
এই পদক্ষেপ নিছক এক অসম্পূর্ণ সমাধান, এই আইনের দ্বারা যারা সুবিধাপ্রাপ্ত হবে, সেই সমস্ত অভিবাসীদের বৈধ কাগজপত্র ছাড়াই দেশটিতে থাকতে হবে, যদিও তাদের খানিকটা কাজ করার সুযোগ থাকবে। এদিকে ৬০ লক্ষ অবৈধ অভিবাসীর ক্ষেত্রে তাদের বৈধ হওয়ার বিষয়টি ঝুলেই রইল।
আপনি টুইটারে সোনিয়া তেজাদেকে অনুসরণ করতে পারেন