আজ সকালে কায়রোর উপশহরে সংগঠিত ট্রেন দুর্ঘটনায় হতাহতদের সংবাদে অস্পষ্ট তথ্য পাওয়া গেছে। প্রধান প্রচারমাধ্যমগুলোতে এ বিষয়ে আহত ও নিহত থেকে নিহত নয় কেবল আহত- এ ধরণের বিপরীতমুখী সংবাদ পরিবেশিত হয়েছে। এ দুর্ঘটনায় একটি যাত্রিবাহী ট্রেন লাইনচ্যূত হয়ে আগুন ধরে যায়।
টুইটারে এ তাজা সংবাদের বিষয়ে সাংবাদিকরা তাঁদের মতামত জানান।
আল জাজিরা ইংরেজীর কায়রো প্রতিনিধি শেরিন তাদরস টুইট করেনঃ
@শেরিনটি: কায়রোর উপশহরে ট্রেন সংঘর্ষে হতাহতের (সংখ্যা নেই) ঘটনা ঘটে। মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে এবং একটি ট্রেন লাইনচ্যূত হয় # মিশর
স্কাই নিউজ- এর টিম মারশাল জানানঃ
@স্কাইউইতিয়াস: গিজা অভিমুখী লাইনে কায়রোর ট্রেন সংঘর্ষে আমরা শুনেছি যে কমপক্ষে ৩ জন হত ও ডজনখানেকের মত লোক আহত হয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে মধ্যপ্রাচ্যে বসবাসকারী এঙ্গাস ব্লেয়ার জানানঃ
@এঙ্গাস ব্লেয়ার১: #কায়রোর বাইরে সংগঠিত মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনা ইঙ্গিত দেয় যে #মিশরের জীর্ণ ও লগ্নীবিহীন রেলপথের জন্য আরও অনেক কিছুই করার আছে
অপরদিকে সুইডিশ ব্রডকাস্টিং এর বিদেশী সংবাদের সাংবাদিক জোমা সমারস্ট্রম হাসপাতাল থেকে টুইট করেনঃ
@একমাথিয়া: হাসপাতালে, # কায়রো ট্রেন স্পাতালে,কমপক্ষে ১৭ জন আহত
শেরিফ আবু আলম কৌতুক করে বলেন [ আরবি]:
গতমাসে মুসলিম ব্রাদারহুডের সদস্য মহামেদ মুরসী মিশরের নতুন রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়েছেন। ৩২ বছরের হোসনী মুবারকের শাসনামলের বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা জনপ্রিয় বিপ্লবের মাধ্যমে তিনি হোসনী মুবারকের স্থলাভিষিক্ত হন।
টুইটার ব্যবহারকারী লোহিত সাগরে ২০০৬ সালে ফেরি ডুবে যাওয়ার ঘটনাকে বর্ণনা করেছেন। ঐ দুর্ঘটনায় ১,০০০ জনেরও বেশি লোকের প্রাণহানি ঘটে এবং বিশ্বকাপে আলজেরিয়া- মিশর কোয়ালিফাইং ম্যাচের বর্ণনা করেছেন যে ম্যাচটিকে ঘিরে ২০০৯ সালে দেশদুটির কূটনৈতিক পর্যায়ে সম্পর্কের অবনতি হয়।