এ পোস্টটি আমাদের তিউনিশিয়া বিপ্লব ২০১১- সংক্রান্ত বিশেষ কাভারেজের অংশ
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন প্রাক্তন জেষ্ঠ্য কর্মকর্তা সামির ফেরিয়ানির মুক্তির দাবিতে তিউনিশিয় ব্লগারদের একটি দল এবং সক্রিয়তাবাদীরা প্রচারণা শুরু করেছে। তাঁকে গত ২৯ মে ২০১১ তারিখে অন্তরীণ করা হয়।
“আল-খাবির” (বিশেষজ্ঞ) ম্যাগাজিনে ফেরিয়ানির দুটো চিঠি প্রকাশিত হয় যাতে দাবি করা হয় তিউনিসীয় বিপ্লব চলাকালে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকারীদের হত্যার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কর্মরত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ দায়ী। তিনি আরও দাবি করেন যে, ইসরায়েলী সিক্রেট সার্ভিস মোসাদ এবং বহিস্কৃত তিউনিশিয় রাষ্ট্রপতি বেন আলির পারস্পারিক সহযোগিতার গোপন আন্তর্জাতিক কাগজ-পত্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা ধ্বংস করেছেন।
১১ই জুলাই সম্মিলিত ব্লগ নাওয়াত-এ হুসেম হাজলাওয়ী লিখেন যে প্রচারণার লক্ষ্য হল এ দাবিতে তিউনিসিয় শিল্পীদের যুক্ত করা। তিনি লিখেন:
Il n’est plus acceptable en Tunisie qu’un citoyen Tunisien soit arrêté, menacé, ou intimidé pour une position ou des propos. La liberté d’expression est une ligne rouge!Un nombre d’activistes de Nawaat, Al Machad et d’autres comme Fatma Arabica et Alé BEN ABDALLAH, nous avons lancé une action de soutien pour exiger la libération de Mr. Samir FERIANI.
এ আন্দোলনে যোগদানকারী প্রথম দুজন তিউনিশিয় গায়ক হলেন, বেনদির মান এবং আমেল মাথলুথি। তিউনিসে বেনদি মান যে শেষ অনুষ্ঠান করেন সে অনুষ্ঠানে তাঁর টি শার্টে লেখা ছিল “ফেরিয়ানির মুক্তি চাই”।
৯ই জুলাই টুইটারে ইভা তুর্কি বলেন:
Sinon c'tait sympa ce concert de @bendir_man et Baaziz, surtout leur soutien à la cause #FreeFeriani !
প্রথম পাঁচ দিনে ৪৫৩ জন অনলাইনে সামির ফেরিয়ানির মুক্তির দাবির দরখাস্তে[ফরাসী ভাষায়] স্বাক্ষর করেছেন। ব্লগাররা যাতে সামির ফেরিয়ানির প্রতি সমর্থন জানাতে পারে সেজন্য একটি উইজেট তৈরি করা হয়েছে। ইতোমধ্যে টুইটার ব্যবহারকারীরা প্রচারণার সর্বশেষ সংবাদ জানার জন্য হ্যাশট্যাগ # ফ্রিফেরিয়ানি ব্যবহার করছেন।
এ পোস্টটি তিউনিসিয়া বিপ্লব ২০১১-সংক্রান্ত স্পেশাল কাভারেজের অংশ।