গত ২১শে মার্চ, ২০১১ তারিখে সুদানের ইয়ুথ মোমেন্ট দিবস চালু হয়। ওমর আল-বাসির-এর সরকারের বিরুদ্ধে নতুন পর্যায়ের বিক্ষোভ সংগঠন করতে সুদানের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ফেসবুক ও টুইটারে বিষয়গুলো প্রচার করে।
“কারণ আমি একজন মুক্ত সুদানী, আমি বাইরে যেয়ে, না – বলবো” – এ শ্লোগানের ভিত্তিতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ ছাত্ররা ফেসবুক গ্রুপ “দি স্পার্ক”অথবা “পরিবর্তনের জন্য যুবারা’’ গ্রুপের মাধ্যমে যোগাযোগ রক্ষা করছে।
সুদান ও সুদানের বাইরে থেকে করা ২১ মার্চের প্রতিবাদের কিছু প্রতিক্রিয়ার টুইট:
@পারলেডনুবিয়ায় কিছু্ই ঘটেনি। কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে ছোট ছোট প্রতিবাদ মাথা চাড়া দিয়েছিল কিন্তু দ্রুতই তা বন্ধ হয়ে গেছে। #সুদান #মার্চ২১
তাজা খবর: বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারী জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা নিরাপত্তা অবরোধ ভাঙ্গতে পারে এবং #সুদানের সিটি মার্কেটের দিকে যেতে পারে। আদেল আবদেলাতে-এর মাধ্যমে প্রাপ্ত। # মার্চ২১
মাদানীতে বিক্ষোভ। শহরজুড়ে বিদ্যুৎ নেই । #মার্চ ২১#সুদান
ছবি: #পাকিস্তানে #সুদানের ছাত্র ইউনিয়ন # মার্চ২১ প্রতিবাদে যোগ দিয়েছে http://bit.ly/f2mTks
খার্তুমে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের বিশেষতঃ নিলিনও আহলিয়াতে কেবলমাত্র সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। # সুদান#মার্চ২১
খার্তুম মার্কেটে বিক্ষোভ ভেঙ্গেছে। গতকালের ২১ জন গ্রেফতারের পর তরুণরা আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে। #মার্চ২১#জানু৩০#সুদান
সুদানের সাইবার সক্রিয়তাবাদীরা তাঁদের চারপাশের জগতকে পরিবর্তন করছেন। যত বেশি ইন্টারনেটের মাধ্যমে তাঁরা বিশ্বের সাথে যুক্ত হতে চাইবে তত বেশি তাঁরা সুদানের পরিবর্তনের জন্য চলমান স্থানীয় আন্দোলনের সাথে যুক্ত হতে চাইবে। সাব-সাহারান আফ্রিকান দেশগুলোতে ফাইবার অপটিকের আগমন এ অঞ্চলের তরুণদের মত প্রকাশে এবং রাজনৈতিক পরিবর্তনে অবদান রাখতে নিশ্শ্চিতভাবেই ক্ষমতায়ন করেছে।
এ ধরনের একটি অনলাইন প্রচারণা দি স্পার্ক-এর বিষয়ে ক্ষমতাসীন ন্যাশনাল কংগ্রেস পার্টি হুমকী দিয়ে বলে যে, সরকার বিরোধী অনলাইন প্রচারণাকারী “সাইবার জিহাদীদের” গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে।