কোস্টা রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা বাজেট চুক্তির প্রতিবাদ করেছে

কোস্টা রিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্র সামাজিক বিজ্ঞান ভবন দখল করেন সাম্প্রতিক বাজেট চুক্তির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে। দেশের সরকার আর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের মধ্যে এই চুক্তি সম্পাদিত হয় যেখানে সরকারের মূল ৪% বাজেট প্রস্তাবকে দরকষাকষির মাধ্যমে মাত্র ৭% বৃদ্ধিতে ঠিক করা হয় আলোচনার পরে।

ইউসিআর টোমাডা, স্টেলা চিনচিলার সৌজন্যে

ফুসিল দে চিস্পাস ব্লগে ক্রিস্টিয়ান কাম্বোনেরো ব্যাখ্যা করেছেন:

El acuerdo firmado a altas hora de la noche del miércoles entre los rectores de las universidades estatales y el gobierno, sobre el Fondo Estatal para la Educación Superior (FEES) desató una fiesta de locos este jueves. Un grupo de estudiantes encabezados por el liderazgo de la FEUCR y el Sindicato de Empleados de la UCR (SINDEU) invadieron la sala de sesiones del Consejo Universitario para gritar su oposición al acuerdo firmado por la rectora Yamileth González, exigir que el Consejo lo rechazara, y reclamar que la rectora haya suscrito el acuerdo “sin consultarles”.

উচ্চ শিক্ষার জন্য রাষ্ট্রিয় ফান্ডের (ফিজ) ব্যাপারে বুধবার গভীর রাত্রে সম্পাদিত চুক্তি যা রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেক্টর আর সরকারের মধ্যে হয় বৃহষ্পতিবার গণ্ডগোলের কারন হয়ে দাড়ায়। একদল ছাত্র ফিউকর (কোস্টা রিকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ফেডারাশন) এর নেতৃত্বে আর ইউসিয়ার কর্মী সিন্ডিকেট (সিন্ডিউ) এর সাথে বিশ্ববিদ্যালয় কাউন্সিল সেশন কামরায় হামলা চালান তাদের বিরোধিতা জানাতে। তারা রেক্টর ইয়ামিলেথ গঞ্জালেজের সই করা চুক্তিকে প্রত্যাখ্যান করে অভিযোগ করেছে যে রেক্টর এই চুক্তি করেছেন তাদের সাথে পরামর্শ না করে, তাই তাদের দাবি যে কাউন্সিলের উচিত এটাকে নাকচ করা।

এখানে রয়েছে ফিউকর প্রেসিডেন্ট সিলভিয়া হেরেরোর একটি ভিডিও যাতে বলা হয়েছে যে ১৩% বাজেট বৃদ্ধির কম হলে তারা মেনে নেবে না এবং ছাত্রদের কাছ থেকে ট্যাক্স নেবার বদলে জনগণের কাছ থেকে নেয়া উচিৎ:

এর পরে কিছু ছাত্র সামাজিক বিজ্ঞান ভবন দখল করেন। সামাজিক বিজ্ঞানের একজন ছাত্রী ওলালা ভার্গাস ঘটনার সময়ে সেখানে ছিলেন আর তার ব্লগে তিনি জানিয়েছেন:

Pero lo que sí me parece indignante es el secuestro del edificio de Sociales, y me refiero a secuestro porque, discúlpenme eso no fue una toma, como sí lo fue la toma de rectoría.
El jueves 26 de agosto -por cierto día de feria vocacional- a todos los que nos encontrábamos en el edificio nos obligaron a salir, gente encapuchada nos sacó por las puertas de emergencia. Sin dar explicaciones de quienes eran y quién les dio legitimidad y/o autoridad para hacer algo así, y enajenando de cualquier proceso o lucha a los demás estudiantes de sociales, nos secuestraron el edificio.

কিন্তু ক্ষোভের ব্যাপারটি হলো সামাজিক বিজ্ঞান ভবন অপহরণ করা, আমি অপহরণ বলি কারন এটা ‘দখল’ হয়নি যখন তারা রেক্টরিতে প্রবেশ করেন।

গত ২৬শে আগস্ট বৃহষ্পতিবার ভোকেশনাল মেলার দিনে, আমরা সবাই যারা ওই বাড়িতে ছিলাম তাদের মুখোশ পরা লোক দ্বারা জোর করে বের করে দেয়া হয়। আমাদের ইমার্জেন্সি এক্সিট দিয়ে বের করে দেন তারা নিজেদের পরিচয় না দিয়ে – এভাবেই আমাদের ভবন অপহরণ করা হয়। কে তাদের এই কাজের অধিকার দিয়েছে যেখানে সামাজিক বিজ্ঞানের অন্যান্য ছাত্রদের বাদ দেয়া হয়েছে প্রতিবাদ প্রক্রিয়া বা সংগ্রাম থেকে?

মনে হচ্ছে অনেক ছাত্র বাড়ি অপহরণের ঘটনায় খুশি নন যার ফলে পুরো বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হয়ে যায়

মন্তব্যের স্থানে প্রিসিলা লিখেছেন:

Claramente representan a nadie o a dem pocos. Fue una verguenza estar hoy en el edificio de Ciencias Sociales y que nos sacaran encapuchados de ahí.
Teníamos una grabación, invitados y trabajo por hacer, pero no… eso no le importa a ninguno de los que “luchan por la U”, pero que lo único que logran es ensuciar más el nombre de la UCR
Yo solo pido que las personas no generalicen por culpa de 5 gatos que además deben esconder sus caras y “prohibirnos” sacar fotografías, seguro por la verguenza que les da estar haciendo semejante tontera.

এটি পরিষ্কার যে তারা মাত্র কয়েকজনকে প্রতিনিধিত্ব করছেন। এটা লজ্জাজনক ছিল সামাজিক বিজ্ঞান ভবনে আজ ঢুকে মুখোশ পরা মানুষ দ্বারা তাড়া খেয়ে বের হয়ে আসা।

আমাদের চিত্র গ্রহনের দরকার ছিল, কিন্তু না… তাদের কাছে এটার কোন গুরুত্ব ছিল না যারা ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য লড়ছিল’ কিন্তু যে কাজটা তারা করছে তা হলো ইউসিআর এর নাম আরো খারাপ করা।

আমি সবাইকে অনুরোধ করবো সবাইকে এক কাতারে না ফেলতে যেহেতু ৫জন মুখোশ পরিহিত ছিল যাদের নিজেদের মুখ লুকাতে হয় আর ছবি নিতে মানা করে, অবশ্যই এমন বোকামিতে জড়িত থাকার লজ্জায়।

যেসব ছাত্র বাড়ি দখল করেন তারা একটা ব্লগ খোলেন তাদের কথা বলার জন্য আর তাদের দৃষ্টিভঙ্গী সমর্থন করার জন্য। যদিও প্রথমে এটি স্বাধীন একটি উদ্যোগ হিসাবে শুরু হয়, শনিবার ছাত্রদের এসেম্বলির পরে ভোট দেয়া হয় যে ফিউকর রেক্টরির দখল আর সামাজিক বিজ্ঞান ভবন দখল সমর্থন করবে যেমন ড্যানিয়েলা মুনোজ বলেছেন

নীচে বাড়ি দখলকারী মুখোশ পরা মানুষদের একটি ভিডিও সাক্ষাৎকার আছে, এইসব ক্লিপে তারা তাদের কাজের যুক্তি দেখাচ্ছেন আর বোঝাচ্ছেন যে তারা তাদের মুখ ঢেকেছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অত্যাচার থেকে বাঁচার জন্য আর এর সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরের মানুষের মন্তব্য আছে যারা তাদের বিরক্তি প্রকাশ করেছেন বৃহস্পতিবারের ঘটনার জন্য।

আজকে সকালে দুটি বাড়ির দখল শেষ হয় যখন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ছাত্র দলের সাথে চুক্তিতে পৌঁছান যেখানে তারা বলেন যে তারা বৃত্তি বা কোটা কমাবেন না, বা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য স্থান বাড়াবার প্রচেষ্টায় ক্ষ্যান্ত দেবেন না। কাল থেকে কোস্টা রিকা বিশ্ববিদ্যালয় স্বাভাবিক কাজ শুরু করবে।

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .