গত মাসে ব্রাজিলের সাও পাওলো শহর প্রযুক্তিবিদ, সাইবার অ্যাক্টিভিস্ট, ইন্টারনেটে আসক্ত ব্যক্তিদের এক সম্মেলনে পরিণত হয়েছিল। ক্যাম্পাস পার্টি নামের এক সম্মেলনে এদের আগমন ঘটে। এখানে ২৫-৩১ জানুয়ারি ২০১০-এ, প্রযুক্তি, ডিজিটাল সংস্কৃতি এবং ল্যান পার্টি (কম্পিউটার নিয়ে আলোচনা সভা) সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
ক্যম্পাসপার্টিএমটি [পর্তুগীজ ভাষায়] সেই সমস্ত ব্লগের মধ্য অন্যতম, যারা এই অনুষ্ঠানের সংবাদ প্রচার করে। তারা ক্যাম্পাস পার্টি ২০১০-এর কিছু ছবি প্রকাশ করেছে।
আয়োজকদের হিসেব মতে সপ্তাহ ধরে এখানে প্রায় ৯০,০০০ দর্শক এসেছিল। আনা মারিয়া মোডেস্টা যিনি এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছিলেন, সে তার অভিজ্ঞতা নোটাস ডে রোডাপে [পর্তুগীজ ভাষায় ] ব্লগে লিখেছে:
O barato de tudo isso é o contato feito com os palestrantes e as palestras , que em muito me enriqueceram, o aprendizado no campus blog.Ainda mais quando se ouve ao vivo, grandes nomes das mídias sociais, participantes da bibliografia do meu projeto de pesquisa em Ciências Sociais, sobre o impacto da Social Media na sociedade brasileira. Ouví-los e ser ouvido e respondido por eles foi demais.
মন্ডো কুবানো [পর্তুগীজ ভাষায়] এ বছরের এই অনুষ্ঠানটির সমালোচনা করছেন, ভদ্রমহিলার কাছে এই অনুষ্ঠানটিকে তেমন উত্তেজনাকর বলে মনে হয়নি:
Tirando poucas ações relevantes e bem feitas, a #Cparty virou uma grande lan house de promoções bizarras. As empresas caem lá sem ter a menor noção de como agradar o grande público e fazem ações estúpidas. […]
Entendo que é uma grande arena para ações de marketing, e sinceramente até acho que se bem feitas elas também poderiam agregar valor à #Cparty. Mas o cerne do evento: a pesquisa, a troca de conhecimento, de experiência e o networking foi massacrado por adesivos, camisetas e panfletagem.
[…]
আমি এতে উৎসাহপ্রদান করি, কারণ এটি বিপণনের জন্য একটা ভালো জায়গা এবং সৎ ভাবে বিশ্বাস করি, যদি আমরা ভালো করি তা হলে এই সমস্ত কোম্পানীগুলোও #সিপার্টিতে তাদের মূল্য যোগ করবে। কিন্তু এই অনুষ্ঠানের হৃদয় এবং আত্মা হচ্ছে, গবেষণা, জ্ঞান বিনিময়, অভিজ্ঞতার কথা জানানো এবং যোগাযোগ তৈরি করা। এই সব বিষয়কে হত্যা করেছে স্টিকার, টি-শার্ট এবং প্রচারপত্র।
এর মজা এখনো শেষ হয়নি। ফারনান্ডা নোগুয়েরা ক্যাম্পাস পার্টির অভিজ্ঞতা সম্বন্ধে ব্লগ করেছে [পর্তুগীজ ভাষায়]। এই বছরের প্রথম ছয় মাসে এই সম্মেলন ব্রাজিলের প্রায় ১০০ টির মত শহর পরিভ্রমণ করবে। প্রতিটি শহরে সপ্তাহব্যাপী এই সম্মেলন চলবে। একটি বাস ও তাবুতে ১৫০ টার মত কম্পিউটার থাকবে। এখানে স্থানীয় জনতা, প্রযুক্তি এবং ওয়েব ব্যবহারের অভিজ্ঞতা লাভ করবে। একই সাথে তাদের প্রযুক্তি এবং সংস্কৃতি নিয়ে বিতর্ক করতে উৎসাহ প্রদান করা হবে।
Apesar de terem algumas cidades em mente, a organização pensa em criar um processo de candidatura, onde assim como nas Olimpiadas, a própria população defenda a realização do evento na sua cidade.Além disso, cada cidade deverá criar também um comitê gestor que ficará responsável pela a cessão do local de realização do evento, todo o desembaraço burocrático (licenças, alvarás, etc), garantia de visitação por parte de estudantes e grupos de excluídos (camponeses, idosos, portadores de deficiência,etc) e manutenção de um telecentro focado em inclusão 1.0 (promoção do primeiro contato com o computador) e 2.0 (promoção do uso de serviços web e de publicação de conteúdos em blogs, fotologs, videologs e redes sociais).
এর বাইরেও প্রতিটি শহরকে একটি বিশেষ কমিটি তৈরি করতে হয়, যারা এই অনুষ্ঠানের একটি নির্দিষ্ট কেন্দ্র বা ভেনুর দায়িত্ব নিয়োজিত থাকবে। আমলাতান্ত্রিক বা দাপ্তরিক সকল কাজ তারাই করবে (আজ্ঞাপত্র বা পারমিট, লাইসেন্স বা অনুমতি, ইত্যাদি), তারা নিশ্চিত করবে যে ছাত্র এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর (কৃষক, বয়স্ক নাগরিক, যারা শারীরিক ভাবে অক্ষম) জন্য এই অনুষ্ঠান খোলা থাকবে এবং তারা সম্মেলনে একটি টেলিসেন্টার (সাধারণত এমন এক এলাকা, যেখানে সাধারণ জনতা কম্পিউটার ও ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারে)। এটিতে মনোযোগ প্রদান করা হবে ডিজিটাল বিষয়াবলীর অর্ন্তভুক্তি ১.০ (সরাসরি কম্পিউটারে ব্যবহার বিষয়ক প্রচারণা) ও ২.০ (ওয়েব এবং ব্লগ, ছবি ব্লগ, ভ্লগ বা ভিডিও ব্লগ এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম [সোশাল নেটওয়ার্ক] কি ভাবে ব্যবহার করতে হয় সে সম্বন্ধে প্রচারণা চালানো) থাকবে।
ক্যাম্পাস পার্টির মূল কক্ষের ত্রিমাত্রিক ছবি। এটি তৈরি করেছে রেনে ডে পুউলা। এই সংযোগের মাধ্যমে তা সহজলভ্য করা হয়েছে।