২০২০ সাল পরিক্রমা: দক্ষিণ এশিয়ার কোভিড-১৯

দক্ষিণ এশীয় দেশগুলি থেকে করা আমাদের কভারেজ
Image by Pete Linforth from Pixabay

পিক্সাবেপিট লিনফোর্থের তোলা ছবি, পিক্সাবে লাইসেন্সের আওতায় ব্যবহৃত।

২০২০ সালে বিশ্বে বিস্তৃতি লাভ করা কোভিড -১৯ ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং নেপালসহ ঘনবসতিপূর্ণ দক্ষিণ এশিয়াকে শক্তভাবে আক্রমণ করায় অঞ্চলটি করোনা ভাইরাস সংক্রমণের সংখ্যার দিক থেকে চীনকে ছাড়িয়ে যায়

প্রগতি থামিয়ে দেওয়া এই মহামারীর তৈরি বিপর্যয়কর মতো অর্থনৈতিক ও সামাজিক বিশৃঙ্খলা এবং দীর্ঘ লকডাউনের পাশাপাশি অপ্রতুল সরকারি সহায়তা লক্ষ লক্ষ মানুষকে দারিদ্র্যসীমার নিচে নামতে বাধ্য করেছে। গ্লোবাল ভয়েসেসের কভারেজ দক্ষিণ এশিয়ায় সংঘটিত কোভিড-১৯ -এর ধ্বংসলীলা ও অনিশ্চয়তার বিষয়টি তুলে ধরেছে। দক্ষিণ এশিয়ার এসব দেশের কোনটিতেই ব্যবহারের জন্যে এখনো পর্যন্ত ভ্যাকসিন পাওয়া যাচ্ছে না।

২০১৯ এর ডিসেম্বরের শেষদিকে এবং ২০২০ সালের জানুয়ারিতে সার্সের মতো এই ভাইরাসটির খবর ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে ২০২০ সালের ২৩ জানুয়ারি, তারিখে চীন উহান শহরটি বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়ে ফ্লাইটগুলি স্থগিত করার পর বাংলাদেশ এবং ভারত তাদের আটকা পড়া লোকদের ফিরিয়ে নিতে বিশেষ বিমানের ব্যবস্থা করলেও পাকিস্তান সাড়া দিতে দেরী করে। মধ্য চীনের হুবেই প্রদেশে আটকে থাকা পাকিস্তানি শিক্ষার্থীদের পাকিস্তান সরকারকে তাদের দেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করার আবেদন করার জন্যে সামাজিক গণমাধ্যমের আশ্রয় নিতে হয়

দেশ ও বিদেশের অনেক অভিবাসী নেপালি শ্রমিকের কাছে ২৪ মার্চ জারি করা লকডাউন কোভিড -১৯ এর চেয়ে মারাত্মক মনে হয়েছিল। বিশেষত মধ্য প্রাচ্য ও মালয়েশিয়ার আটকে পড়া শ্রমিকদের তাদের দেশে ফিরিয়ে নিতে নেপালি সরকারের কাছে আবেদন করার জন্যে বিক্ষোভ করতে হয়েছিল।

২৪ মার্চ থেকে ভারতের এই লকডাউনের কারণে লক্ষ লক্ষ ঝুঁকিপূর্ণ অভ্যন্তরীন পরিযায়ি শ্রমিক বেতন এবং নিজেদের বা নিজের পরিবারগুলিকে টিকিয়ে রাখার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছিল। গণপরিবহন বন্ধ হয়ে যাওয়ার সাথে সাথে অনন্যোপায় প্রচুর সংখ্যক শ্রমিক এবং তাদের পরিবারগুলিকে বাড়ি পৌঁছানোর জন্যে বিশাল দূরত্বের সব পথ হেঁটে পাড়ি দিতে শুরু করেছিল

পিক্সেবের রাজেশ বালৌরিয়ার তোলা ছবি পিক্সাবে লাইসেন্সের আওতায় ব্যবহৃত।

১২ মে তারিখে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী অভিবাসী জনগণকে সাহায্য করার জন্যে বিলম্বিত একটি আত্মনির্ভর ভারত অভিযান (স্বনির্ভর ভারত) ত্রাণ ও পুনরুদ্ধার প্রকল্প ঘোষণা করেন। তবে, এ সত্ত্বেও জনসংখ্যার দরিদ্র অংশকে করুণ দশায় ফেলে রাখার অভিযোগ পাওয়া গেছে এবং এদের অনেকেই সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগের পর্যাপ্ত সমর্থন ছাড়াই বেঁচে থাকার জন্যে লড়াই করেছিলেন।

সম্মুখসারির স্বাস্থ্যকর্মীরা

স্বাস্থ্য ও সামাজিক পরিচর্যায় সম্মুখসারির স্বাস্থ্যকর্মীরা দক্ষিণ এশিয়ার অনেক দেশে কোভিড -১৯ এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন এবং এই কাজ করতে গিয়ে তারা সংক্রমণের যথেষ্ট ঝুঁকির মুখোমুখি হয়েছেন।

জনবহুল বাংলাদেশে এধরনের কর্মীরা কিছুটা সমালোচনার পাশাপাশি অভূতপূর্ব মাত্রার কষ্টের মুখোমুখি হয়েছে। অনেক হাসপাতাল, ক্লিনিক এবং পরীক্ষাগারে প্রয়োজনীয় সংস্থান ছিল না; কোয়ারেন্টাইনের পদক্ষেপ বাস্তবায়নের এবং শ্রমিকদের প্রশিক্ষণের জন্যে পর্যাপ্ত সময়ের অভাব ছিল। দেশের বেশিরভাগ জায়গায় জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থার অপ্রতুলতা এবং সম্মুখসারির চিকিৎসা পেশাদারদের অপর্যাপ্ত সুরক্ষা কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে লড়াইকে জটিল করে তুলেছে।

অক্সিজেনের সুবিধাসহ হাসপাতালের বিছানা। পিক্সাবের সিলাস কামারগো সিলাওয়ের তোলা ছবি, পিক্সাবে লাইসেন্সের অধীনে ব্যবহৃত।

২০২০ সালের এপ্রিল মাসের ৬ তারিখে পাকিস্তানের স্বাস্থ্যসেবা কর্মীরা বেলুচিস্তান প্রদেশের কোয়েটাতে ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই), যথাযথ কোয়ারেন্টাইন এবং অন্যান্য সুরক্ষা ব্যবস্থার দাবিতে বিক্ষোভ করায় প্রায় ১৫০ জন বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।

ভারতে বেশ কিছু স্বাস্থ্যসেবা কর্মী স্থানীয় জনতার আক্রমণের শিকার হয়েছিল। জনতা ভেবেছিল, সংক্রামিত রোগীদের কাছ থেকে কোভিড -১৯ সংক্রমিত হয়ে স্বাস্থ্যসেবা কর্মীরা তাদের কমিউনিটির মধ্যে ভাইরাস ছড়িয়ে দিতে পারেন।

নড়বড়ে অর্থনীতি

কোভিড-১৯ মহামারী সীমাবদ্ধ রাখার জন্যে গৃহীত সামাজিক দূরত্ব/ লকডাউন ব্যবস্থায় দক্ষিণ এশিয়ার বেশিরভাগ দেশের অর্থনীতি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।

লকডাউন ব্যবস্থার ফলে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সুনামির প্রথম লক্ষণগুলির মধ্যে অন্যতম হলো বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার বইয়ের দোকানগুলোসহ অনেক দোকান বন্ধ হয়ে যাওয়া।

ঢাকার নীলক্ষেতের ব্যবহৃত বইয়ের বাজার। ফ্রান্সিসকো আনজোলার তোলা ছবি, ফ্লিকার থেকে নেওয়া। (সিসি বাই ২.০)।

শুধু পর্যটনের উপর নির্ভরশীল মালদ্বীপের মতো দেশগুলি পর্যটকদের আগমন কমে যাওয়ায় বিশাল অর্থনৈতিক চাপ অনূভব করেছে

ভারতে বেকারত্বের হার (২০২০ সালের) মে মাসে ২৪ শতাংশ পর্যন্ত উঠেছিল এবং চা বাগানের শ্রমিকদের মতো দিনমজুরেরা কাজ এবং সরকারি সহায়তার অভাবে দারিদ্র্য এবং ক্ষুধায় কষ্ট পেয়েছে

সরকারি সাড়া

দক্ষিণ এশিয়ার বেশিরভাগ সরকার সংকটটিকে লকডাউন ও সামাজিক-দূরত্বের ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং ঝুঁকিপূর্ণ সম্প্রদায়ের কাছে খাবার পৌঁছানো নিশ্চিত করার জন্যে ত্রাণের প্যাকেজ তৈরি করার মাধ্যমে তাদের সর্বোত্তম প্রয়াসে সাড়া দিয়েছিল। এছাড়াও তারা ইউটিলিটি, ভাড়া, কর এবং ঋণ পরিষেবাদিগুলিতে অর্থ পরিশোধ পিছিয়ে দিয়ে সাধারণ মানুষকে কিছুটা স্বস্তি দিয়েছিল।

মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহের মতো তাড়াতাড়ি অস্থায়ীভাবে সীমান্ত বন্ধ করে দেওয়া প্রথম দেশগুলির মধ্যে ভুটান অন্যতম। দ্রুত এবং তাৎক্ষণিক পদক্ষেপগুলি প্রতিবেদন লেখার সময় পর্যন্ত ৬০০ এর বেশি আক্রান্ত এবং শূন্য মৃত্যু ভুটানকে কোভিড-১৯ মোকাবেলায় অন্যতম সফল একটি দেশে পরিণত করেছে।

আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব এবং ক্রিকেট প্রতিযোগিতা স্থগিত করে নেপাল প্রাথমিক ব্যবস্থা গ্রহণ করলেও তা অপর্যাপ্ত হিসেবেই সমালোচিত হয়েছিল। একজন সক্রিয় কর্মী সরকারের দুর্বল সাড়ার প্রতিবাদে.কয়েক হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে দেশব্যাপী একটি (#যথেষ্ঠহয়েছে) প্রচারণা শুরু করে অনশনে বসেছিলেন।

২০২০ সালের ৮ আগস্ট তারিখে সক্রিয় কর্মী আইহকে একটি সংবাদ সম্মেলনে নেওয়া হচ্ছে। সঞ্জিব চৌধুরীর তোলা ছবি, অনুমতি নিয়ে ব্যবহৃত।

২০২০ সালের ২ এপ্রিল ভারত সরকার করোনা ভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তির ছয় ফুটের মধ্যে থাকা ব্যবহারকারীদের সতর্ক করে দেয়ার মতো একটি ব্যবহারিক সফটওয়্যার আরোগ্য সেতু চালু করেছিল। এটি সম্ভাব্য ডিজিটাল সুরক্ষা সমস্যাগুলি নিয়ে বড় ধরনের উদ্বেগ উস্কে দিয়েছে। এছাড়াও সক্রিয় কর্মীরা সম্ভাব্য সংক্রামিত ব্যক্তিদের নজরদারি করার জন্যে সরকারের “ডিজিটাল পরিচয়-সমন্বিত ক্যামেরা” ব্যবহারের বিষয় বিবেচনার সংবাদে বিরক্ত, যা গোপনীয়তা নিয়ে আরো উদ্বেগ বাড়িয়ে দিয়েছে

ক্রমবর্ধমান পরিসংখ্যানের মধ্যেই পাকিস্তান নিয়ন্ত্রণের মধ্যে থাকার দাবি করলে ২০২০ সালের জুনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই সংক্রমণটি যে সেখানে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে সেটা স্মরণ করিয়ে পাকিস্তানকে একটি চিঠি পাঠিয়ে নতুন করে লকডাউন চালু করার পরামর্শ দিয়েছিল। সংক্রমণ ও মৃত্যুর সংখ্যার দিক থেকে তারা এখন ভারত এবং বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে।

শ্রীলঙ্কা সরকার বেশ কয়েকবার স্থগিতের পরে এই বছরের আগস্টে সংসদীয় নির্বাচন সম্পন্ন করেছে

বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষগুলি মহামারী নিয়ে সরকারের প্রতিক্রিয়ার সমালোচনা করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট এবং কার্টুনের জন্যে বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করেছিল

ভার্চুয়াল পরিবেশে স্থানান্তর

দীর্ঘকালীন লকডাউনের সময় ঘরে বসে থাকায় মহামারীটির সামাজিক অসংহতিগুলি শিল্পী, চলচ্চিত্র নির্মাতারা, ক্রীড়াবিদদের মতো সৃজনশীল অনেক মানুষকে প্রভাবিত করেছে। বেশিরভাগ মানুষ ইন্টারনেটভিত্তিক ভার্চুয়াল এবং টানা অডিও-ভিজ্যুয়াল বিষয়গুলির দিকে ঝুঁকে পড়েছে।

মে মাসে ভার্চুয়াল প্রদর্শনীতে  ১৯ জন নেপালি শিল্পীর কাজ প্রদর্শিত হয়েছিল। কার্টুনশিল্পীরা লকডাউনের সময় নেপালিরা যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছিল তা ফুটিয়ে তোলার জন্যে চিত্রাঙ্কন ব্যবহার করেছিল।

বাংলাদেশের অনেকেই স্থানীয় ভাষায় ইউটিউব এবং ফেসবুক ভিডিও দেখতে শুরু করায় গৃহস্থালী ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়ে গেছে। এই বর্ধিত দর্শক-শ্রোতাদের সেবা প্রদানের জন্যে বেশ কিছু ইউটিউব চ্যানেল এবং বিনোদন প্রদানকারীর আবির্ভাব ঘটেছে। মহামারীর সময়ে বিভিন্ন চরিত্রের জীবন চিত্রিত করে “টং: বিচ্ছিন্নতার দিনলিপি” নামের স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের একটি সংগ্রহ প্রকাশিত হয়েছে

“টং: বিচ্ছিন্নতা দিনলিপি” ধারাবাহিকের স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রগুলি মহামারীকালীন সময়ে মানুষের জীবনকে ধারণ করেছে। টং ঘর টকিজ সাইট থেকে নেওয়া পর্দাছবি।

বাংলাদেশের শিবিরগুলিতে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মহামারীকালীন জীবনকে তুলে ধরার জন্যে এই বছর একটি আলোকচিত্র প্রতিযোগিতা হয়েছিল।

লকডাউনের সময় কোভিড-১৯ সম্পর্কিত চাপ ও একঘেয়েমি দূর করতে কাশ্মীরি মেডিকেল শিক্ষার্থী তাবিশ আইজাজের ভাগাভাগি করা পাতার ওপর তৈরি পেইন্টিংগুলি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।

দক্ষিণ এশিয়ার কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের ঘরে বসে ভার্চুয়াল পড়ানোর জন্যে অনলাইন হলেও পাকিস্তানের এই শিক্ষার্থীদের মতো প্রত্যন্ত অঞ্চল ও নিম্ন-আয়ের পরিবারের শিক্ষার্থীরা তাদের পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সাংঘাতিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছিল। ভারতে উড়িষ্যার কটক শহরের একটি অলাভজনক উদ্যোগ সেই সব শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানোর জন্যে ফোন কল, ক্ষুদেবার্তা এবং রেডিওর মতো প্রাক-ইন্টারনেট প্রযুক্তি ব্যবহার করেছিল।

পরিবেশ

মহামারীটি পরিবেশের জন্যে উভয়ই আশির্বাদ এবং অভিশাপ হয়ে উঠেছে। প্রথমদিকে লকডাউনটি দীর্ঘদিন ধরেই অনেক বেশি দর্শনার্থীর চাপ পড়া  শ্রীলঙ্কার জনপ্রিয় জাতীয় উদ্যানগুলির বন্যজীবনের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছিল। তবে দর্শনার্থী এবং সেবা প্রদানকারীদের অনুপস্থিতি চোরা পশুশিকারীদের (অধিকাংশ ক্ষেত্রেই লকডাউনে বেকার ও ক্ষুধার্ত স্থানীয় লোকজনরা) অবৈধ পশুশিকার চালানোর সুযোগ করে দিয়েছে

লকডাউনগুলির অনেক ইতিবাচক দিক রয়েছে। কোভিড-১৯ এর বিধিনিষেধগুলি শহরগুলিতে দূষণ কমাতে সাহায্য করেছে। দক্ষিণ এশিয়ার বেশ কয়েকজন ভিডিওধারক শহরগুলির কার্যক্রম কীভাবে বন্ধ হয়ে গেছে তার ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করেছেন। নেপালে দূষণ হ্রাস পাখিদের জন্যে অনুকূল পরিবেশ তৈরি করেছে এবং রাজধানী কাঠমুণ্ডু থেকে এভারেস্ট পর্বতশৃঙ্গ দৃশ্যমান করেছে।

আজকের এভারেস্ট ব্লগ টুইট করেছে:

লকডাউনের সময় মাউন্ট এভারেস্টের সেই ভাইরাল ছবিটি কি মনে আছে? আজকে আবারো কাঠমুন্ডুর স্ফটিকের মতো পরিষ্কার আকাশে এভারেস্টের চূড়া দৃশ্যমান।

আমরা দক্ষিণ এশিয়া থেকে – বিশেষ করে, ২০২১ সালে কোভিড-১৯ পরবর্তী বিশ্ব থেকে – আরো গল্পের প্রত্যাশায় রয়েছি।

Exit mobile version