এ ঘটনা অনেক পর্যবেক্ষককে তেহরানে ১৯৭৯ সালে মার্কিন দূতাবাস আক্রমণের ঘটনা মনে করিয়ে দেয়। সম্পর্কের অবনতি হওয়ায় কিছুদিন আগে ইরানের সংসদ ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতকে বহিস্কারের সিদ্ধান্ত নেয়।
বিক্ষোভের ভিডিও এখানে:
ইরান সরকার আক্রমণকারীদের “ছাত্র” নামে অভিহিত করে যে ঘোষণা দিয়েছে জনগণকে তা বিশ্বাস না করার জন্য ইরানীয় ব্লগার এক্সকালিবার আহ্বান জানিয়েছেন। ব্লগার বলেন
[ ফারসি]
এ উশৃংখল জনতাকে ছাত্র বলা উচিত নয়।
এসনোটস নামের আরেকজন ব্লগার বলেন[ফারসি] দূতাবাসে আক্রমণকারীরা ছিল বাসিজ সংসদের ছাত্ররা। তাঁরা “দি ওল্ড ফক্স” থেকে দলিল নিয়ে আসে আর ব্রিটিশ পতাকায় আগুন দেয়।
রাহায়ী ইরান বলেন [ফার্সি] ব্রিটিশ দূতাবাস যারা আক্রমণ করেছে তারা সন্ত্রাসী।
হামেদেমফিদি ব্লগে বলেন:
উচ্চ প্রশিক্ষিত বিপ্লবী দল সাজাদি এমনভাবে ব্রিটিশ দূতাবাসে প্রবেশ করে। এ ধরণের কাজ যে দুটি দেশের মধ্যে যুদ্ধ ঘোষণা বলে বিবেচনা করা যায়, কারন দূতাবাসকে ব্রিটেনের মাটি বলে বিবেচনা করা হয়। এ ধরণের আচরণ ইরানের সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক।
এইচ- নাদিরিফার চিন্তিত [ফারসি]:
এ কাজের জন্য ইরানকে চড়া মূল্য দিতে হবে। দূতাবাস আক্রমণ মানে দেশকে আক্রমণ এবং জাতীয় প্রতীককে অপমান।
সোমায়েহ তহিদলু, একজন ইরানীয় সক্রীয়তাবাদী যিনি তেহরানে ২০১১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ৫০ টি বেত্রাঘাত প্রাপ্ত হন, তিনি ফ্রেণ্ড ফীডে লিখেন [ফারসি]:
“ তারিখের বিষয়ে কি তারা ভুল করেছে? এটা ২০১১,১৯৭৯ নয় [ সে সময় বিক্ষোভ কারীরা তেহরানে মার্কিন দূতাবাস দখল করেছিল] – এ শাসনামল ১ বছরের পুরনো নয় ৩২ বছরের পুরনো”।