সম্প্রতি যখন থেকে গাজায় ইজরায়েল হামলা চালানো শুরু করেছে, সেদিন থেকে ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিশ্বের অজস্র শহরে বিক্ষোভ প্রদর্শন শুরু হয়েছে এবং চলমান এই হামলা বন্ধের দাবী জানানো হচ্ছে। ফিলিস্তিনের প্রতি একাত্মতা প্রদর্শনের প্রয়োজনীয়তাকে স্বীকৃতি প্রদানের জন্য এই সমস্ত বিক্ষোভ নথিভুক্ত করার লক্ষ্যে একটি টাম্বলার একাউন্ট তৈরী করা হয়েছে। ছদ্মনামের এই একাউন্ট থেকে বিবৃতি প্রদান করা হয়েছে যে এটি তৈরীর উদ্দেশ্য হচ্ছে ইজরায়েল-এর এই চলমান হামলা এবং সামগ্রিক শাস্তি প্রদানের ঘটনায় ফিলিস্তিনের প্রতি একাত্মতা প্রর্দশনের “ছবি, ভিডিও এবং সংবাদ সংগ্রহ”। সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভের মধ্যে থেকে সামান্য কয়েকটি ছবি নীচে তুলে ধরা হল।
“ব্রাজিলে বিশ্বকাপ বিরোধী বিক্ষোভ, গাজার জন্য বিক্ষোভে পরিণত হয়েছে-জুলাই ১২, ২০১৪।”
“দক্ষিণ আফ্রিকার নাগরিকরা দখলদারিত্বের মাঝে যন্ত্রণা ভোগ করা ফিলিস্তিনি নাগরিকদের সমর্থনে আজকে এক শোভাযাত্রা বের করেছে। নেলসন ম্যান্ডেলা একবার বলেছিলেন “ আমরা খুব ভালো ভাবে জানি যে ফিলিস্তিনি নাগরিকদের স্বাধীনতা ছাড়া আমাদের স্বাধীনতা অসম্পূর্ণ”। কাজে আজ আমরা কণ্ঠস্বরহীন নাগরিকদের কণ্ঠস্বর প্রদানে উঠে দাঁড়িয়েছি–জুলাই ১৩, ২০১৪।
ইন্দোনেশিয়া–জুলাই ১২, ২০১৪।
“শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০১৪-এ মন্ট্রিলে অনুষ্ঠিত গাজার প্রতি একাত্মতা বিক্ষোভ–এ বিক্ষোভকারীরা বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা ফিলিস্তিনি পতাকা হাতে ধরে রাখে।”
মালদ্বীপ–জুলাই ১২, ২০১৪।
তিউনিস, তিউনিসিয়া–জুলাই ১৩, ২০১৪।
ভ্যালপারাইজো, চিলি–জুলাই ১২.২০১৪।
বার্লিন, জার্মানি–জুলাই ১২, ২০১৪।
ক্যানবেরা, অস্ট্রেলিয়া–জুলাই ১৮, ২০১৪।
“১২ জুলাই তারিখে গাজার প্রতি একাত্মতা প্রদর্শন করে ক্রাকাও (পোল্যান্ডের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর)-এর একদল নাগরিক এক নীরব প্রতিবাদের আয়োজন করে। বিক্ষোভকারীরা ‘প্রটেকটিভ এজ’ নামের ওই হামলায় নিহত সকল শহীদ শিশুর নাম ছাপিয়েছে”।