ব্রাজিলের সাও পাওলোতে প্রতি সপ্তাহে একটি নতুন গির্জা খোলা হচ্ছে

ইভাঞ্জেলিক্যাল গির্জাগুলি ব্যক্তিগত যোগ্যতার ভিত্তিতে যোগ্যতা ও সাফল্যের বিশ্বাস প্রচার করে

প্রেসবিটারিয়ান (প্রবীণ নিয়ন্ত্রিত প্রোটেস্ট্যান্ট) গির্জায় যাওয়া জেসিকা বলেন গির্জা এলাকাটিতে সাহায্য করে| লিউ ব্রিটো/এজেন্সিয়া মুরাল

লুকাস ভেলোজো, প্যাত্রিসিয়া ভিলাস বোওয়েস এবং ভ্যাগেনার ভিতালের এই লেখাটি মূলত: ২০২১ সালের মে মাসে এজেন্সিয়া মুরালের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছিল৷ একটি ডেটা সাংবাদিকতা ওয়েবসাইট পিন্দোগ্রামার সাথে নিবন্ধটির অংশীদারিত্ব রয়েছে৷ গ্লোবাল ভয়েসেসের সাথে অংশীদারিত্বের অংশ হিসেবে কিছু পরিবর্তনসহ নিবন্ধটি এখানে পুনঃপ্রকাশ করা হয়েছে।

একটি বাড়ি এবং একটি বিউটি পার্লারের মধ্যবর্তী একটি পেন্টেকস্টাল গির্জা – অ্যাসেম্বলিয়া দে দিউস মিনিস্তারিও মিসৌ – প্রার্থনাকারীদের স্বাগত জানাতে ৮ ফুট ২.৪ ইঞ্চি চওড়া একটি ছোট প্রবেশপথ তৈরি করেছে৷ অনুসারীরা দক্ষিণ-পূর্ব ব্রাজিলের সাও পাওলোর উপকণ্ঠে অবস্থিত সিদাদে অ্যাডেমারে উপাসনার আরেকটি জায়গা থাকা গুরুত্বপূর্ণ বলে সিদ্ধান্ত নিলে প্রায় চার বছর আগে এটি খোলা হয়।

শুধু তারাই নয়, সাম্প্রতিক বছরগুলিতে আশেপাশে ৩৩টি নতুন ধর্মীয় স্থান আবির্ভূত হয়েছে৷ সরকারি তথ্য অনুসারে, শহরের দক্ষিণে গ্রাজাউতে ৩৭টি এবং জার্দিম অ্যাঞ্জেলায় আরো ২৬টি তৈরি হয়েছে।

উত্তর-পশ্চিমে জারাগুয়া এলাকায় এক কিলোমিটারেরও কম দূরত্বের মধ্যে চারটি নতুন গির্জা খোলা হয়েছে – তাদের মধ্যে ১০ জন লোক থাকতে পারার মতো দুটি গ্যারেজে পরিষেবা রয়েছে। এই ধরনের উদাহরণ সারা সাও পাওলো জুড়ে ছড়িয়ে আছে, যাদের বেশিরভাগই ইভাঞ্জেলিক্যাল (সুসমাচার) এবং শহরের প্রান্তসীমায়।

একটি ডেটা সাংবাদিকতা সাইট পিন্দোগ্রামার উপাত্ত অনুসারে গত এক দশক ধরে প্রতি ছয় দিনে সাও পাওলো শহরে একটি করে নতুন ইভাঞ্জেলিক্যাল গির্জা হয়েছে৷ তথ্যটি অনুসারী এবং যাজকদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণ বৃদ্ধিসহ দরিদ্র এলাকায় তাদের সম্প্রসারণকে নির্দেশ করে।

সাও পাওলোর আইপিটিইউ (সম্পত্তি কর) থেকে নেওয়া পিন্দোগ্রামার পরিসংখ্যানগুলি দেখায় যে ২০১১ সালে ১,৬৩৩টি ইভাঞ্জেলিক্যাল গির্জা ছিল। ৩৪% বৃদ্ধি পেয়ে ২০২০ সালে সেটা হয়েছে ২,১৮৬টি। প্রান্তীয় শহরতলীর মধ্যে সিদাদে অ্যাডেমার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে (২০০%) বৃদ্ধি পেয়েছে।

যাজক বেরলোফা নামে পরিচিত গ্যারেজ চার্চের একজন ৩৪ বছর বয়সী যাজক জোয়াও পাওলো বেরলোফা গোমেস ব্যাখ্যা করে বলেন, এই ঘটনাটি দশকটির বেশ আগের কিছু একটা থেকে শুরু হয়। বৃহত্তর সাও পাওলোর মোগি দাস ক্রুজেস শহরে বসবাসকারী বেরলোফা উল্লেখ করেন ১৯৮০’র দশকের শেষের দিকে এবং ১৯৯০’র দশকের প্রথম দিকে ইভাঞ্জেলিক্যাল চার্চের উত্থান শুরু হয়।

তার মতে, “গির্জা এবং ঈশ্বর আপনার সমস্ত সমস্যার সমাধান করবে,” “তারা আপনার সমস্ত সংগ্রামে আপনাকে বিজয়ী করবে,” এবং “আর্থিক সমৃদ্ধি নিশ্চিত করবে” এর মতো প্রতিশ্রুতিগুলি ব্রাজিলের ২১ বছরের সামরিক স্বৈরশাসন পরবর্তী অর্থনৈতিক সংকটের সময় তাদের আন্দোলনের অনুসারীদের জোগাড় করে।

এর সাথে একমত চব্বিশ বছর বয়সী সমাজ বিজ্ঞানী আমান্ডা সুজা তথাকথিত সমৃদ্ধি ধর্মতত্ত্বের দিকে ইঙ্গিত করেন। শব্দটি ইভাঞ্জেলিক্যাল চার্চের মেধাবাদে বিশ্বাসের প্রচার এবং ব্যক্তিগত যোগ্যতার সাফল্যকে প্রতিফলিত করে।

“তাদের [ইভাঞ্জেলিক্যাল গির্জার] যে প্রচারণা [বার্তা] রয়েছে সেটা শ্রমজীবীদের দৈনন্দিন জীবনের খুব কাছাকাছি। এই অর্থে যে তারা সামাজিক গতিশীলতার জন্যে সংস্থান খোঁজে, এই গির্জার মতো জায়গায় তাদের একজন নেতা আছেন যিনি ‘সবকিছুই সম্ভব’ এই ধারণার উপর ভিত্তিতে কী অর্জন করা যেতে পারে তার উদাহরণ হিসাবে কাজ করেন,” তিনি বলেন।

সাম্প্রতিক বছরগুলিতে চার্চের সংখ্যা বৃদ্ধি অনেক নতুন ইভাঞ্জেলিক্যাল গির্জার একটি প্রবণতার সাথেও যুক্ত – একজন অনুসারী নিজেই একটি নতুন গির্জা শুরু করার সিদ্ধান্ত নেয়, অথবা কেউ একটি ধর্মীয় সংস্থার মধ্যে বড় হলে তাকে আশেপাশে একটি “ইউনিট” খোলার মিশন দেওয়া হয়।

“আপনি আপনার বাড়িতে গ্যারেজ খুলুন, এর মধ্যে চারটি চেয়ার রাখুন, একটি মিম্বর, একটি মাইক্রোফোন, নিজেকে মনোনীত করুন, নিজেকে উপাধি দিন, নিজেকে যাজক হিসাবে অভিষিক্ত করুন, এর সবই ভাল, এর সবকিছুই প্রস্তুত”, বেরলোফা সংক্ষেপে বলেন।

উদাহরণস্বরূপ ক্যাথলিক ধর্মের ক্ষেত্রে একটু বেশি আমলাতন্ত্র রয়েছে। নতুন গির্জা খোলা পোপের মাধ্যমে ভ্যাটিকানের অনুমোদনের উপর নির্ভর একটি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যায়।

সাও পাওলো সিটিতে সুসমাচার গির্জার সংখ্যা বৃদ্ধি
গত দশ বছরে ধর্মীয় স্থানের সংখ্যা ৩৪% বৃদ্ধি পেলেও প্রান্তসীমার কিছু কিছু এলাকায় সেটা তিনগুণ বেড়েছে।
শহরে সুসমাচার গির্জার সর্বমোট সংখ্যা

উপরন্তু, ব্রাজিলের সংবিধানে গির্জা এবং অন্যান্য ধর্মীয় সত্ত্বাগুলির কর ছাড়ের নিশ্চয়তা রয়েছে।

অন্যদিকে, যারা ধর্মীয় কেন্দ্রে যোগদান করে তারা সম্প্রদায়ের মধ্যে জোরালো ভূমিকা পালন করে।

দক্ষিণে জার্দিম অ্যাঞ্জেলার বাসিন্দা ২৪ বছর বয়সী জেসিকা কেইলা ব্যারেটো সান্তানা একসময় অ্যাসেম্বলিয়া দে দিউস গির্জার সদস্য ছিলেন, তিনি এখন প্রেসবিটারিয়ান গির্জাসহ দু’টি ঐতিহ্যবাহী খ্রিস্টীয় সম্প্রদায়ের সদস্য।

তিনি বলেন, বেকারত্বের একটি কঠিন মুহুর্তে খাদ্য সংগ্রহ এবং দান করার প্রচেষ্টায় যোগদানকারী অন্যান্য উপাসকদের কাছ থেকে তার পরিবার সাহায্য পেয়েছিল। “তারা আমার মাসহ সেই গির্জার অন্যান্য অভাবীদের সাহায্য করেছিল।”

সবচেয়ে সাধারণ ক্রিয়াকলাপের মধ্যে তিনি বস্ত্র, কম্বল এবং খাবারের পোটলা বিতরণের কথাও উল্লেখ করেছেন।” আপনার ভাইয়ের খাদ্য-বস্ত্রের প্রয়োজন ভুলে গিয়ে শুধু আধ্যাত্মিক রুটি বিতরণের কোন মানে নেই,” জেসিকা বলেন।

অনেক সাক্ষাৎকারে যেটা উল্লেখ করা হয় তা হলো এই সামাজিক ভূমিকাটি অনেক সময়ই রাষ্ট্রের অবস্থান গ্রহণ করে। রেড নোসা সাও পাওলোর ২০২০ সালের একটি সমীক্ষা ইঙ্গিত করে যে গির্জার ২২% লোকের কাছে এটি এমন একটি প্রতিষ্ঠান যা সাও পাওলোতে জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখছে। এর পরে রয়েছে পৌর সরকার (১৯%) এবং স্থানীয় বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা (১৮%)।

কানা ব্যাপটিস্ট গির্জার যুবগোষ্ঠীর নেতা ২৪ বছর বয়সী দার্লা বারবোসা মন্তব্য করেছেন: “আমি বিশ্বাস করি [উপলব্ধিটি হল] বর্তমান যে মুহূর্তটিতে আমরা বসবাস করছি তখন জনগণ নিজেদেরকে কোন একটা কিছুর সাথে যুক্ত করতে চায়, তখন তারা গির্জারই খোঁজে করে।”

“সত্যিকার অর্থেই আমরা মহামারীর ভুক্তভোগী লোকদের কাছ থেকে অনেক বার্তা পেয়েছি। আমরা তাদের উল্লেখ করতে, মনোবিজ্ঞানীদের যোগাযোগের বিস্তারিত পেতে এবং যতটা সম্ভব তাদের নির্দেশনা দিতে সক্ষম হয়েছি,” তিনি বলেন।

“আমরা যৌন নির্যাতন এবং বর্ণবাদের জন্যেও আমাদের লাইন খুলেছি,” তিনি আরো যোগ করেন।

মেট্রোপলিটন কমিউনিটি গির্জার একজন ৪০ বছর বয়সী রেভারেন্ড আলেক্সিয়া সালভাদর। গির্জাটির ব্রাজিলীয় ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে যে এটি “বিশ্বব্যাপী মানবাধিকার এবং ন্যায়বিচারের অভাবের পরিস্থিতিকে স্বীকৃতি দেয়, যার মধ্যে অন্যান্য কিছুর সাথে লেসবিয়ান, সমকামী, উভকামী, ট্রান্সজেন্ডার এবং ভিন্নধর্মী সম্প্রদায় রয়েছে।” তার হিসেবে, গির্জা “সবসময়ই সরকারি নীতিমালার আগে সব জায়গায় পৌঁছাতে পারে।”

“বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সম্প্রদায়টির কাছে বিভিন্ন সামাজিক পরিষেবা পাওয়ার একমাত্র স্থান হলো গির্জা।

তিনি উল্লেখ করেন, “আমরা প্রান্তীয় এলাকাগুলোতে একনিষ্ঠ অনেক গির্জা দেখে থাকি যারা অপরাধ, মাদক, যৌনতা, কিশোরী গর্ভাবস্থা প্রতিরোধ সম্পর্কে কথা বলে।”

অন্যদিকে, তিনি আরো বলেন যে তিনি ইভাঞ্জেলিক্যাল গির্জার অর্থের পেছনে ছোটাছুটি বৃদ্ধি লক্ষ্য করেছেন। “দুর্ভাগ্যজনকভাবে, [এটি] দশমাংশ ভিত্তিক একটি ধর্মতত্ত্ব যা প্রায়শই খ্রিস্টধর্মকে অন্যান্যদের বিশ্বাস থেকে অর্থ উপার্জনের সুযোগ বানিয়ে দেয়,” তিনি বলেন।

ব্রাজিলের জনসংখ্যার ৩১% ইভাঞ্জেলিক্যাল। উত্তরাঞ্চলে এটি সর্বোচ্চ ৩৯%।

সমস্যাটা হলো এই পরিস্থিতিটি কিছু কিছু গির্জাকে একটি নির্বাচনী মঞ্চে পরিণত করে ফেলতে পারে৷ ডেটাফোলা গবেষণা ইনস্টিটিউটের ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসের তথ্য অনুসারে, বর্তমানে ৩১% ভোটার ইভাঞ্জেলিক্যাল এবং অন্য ৫৪% ক্যাথলিক। জাতীয় ভোটারদের মধ্যে ৮৫% বলেছেন যে তারা খ্রিস্টান।

আইবিজিই (ব্রাজিলীয় ভূগোল ও পরিসংখ্যান প্রতিষ্ঠান) সাম্প্রতিক আদমশুমারিতে এই পরিবর্তন দেখিয়েছে। ১৯৮০ সালে জনসংখ্যার ৬% নিজেদেরকে ইভাঞ্জেলিক্যাল মনে করতো যা ২০১০ সালে একলাফে ২২%-এ উন্নীত হয়৷ ক্যাথলিকরা এখনো সংখ্যাগরিষ্ঠ হলেও গত দশ বছরে তারা ৭৩% থেকে ৬৪%-এ নেমে এসেছে৷ ব্রাজিল এখন একটি নতুন আদমশুমারি অনুষ্ঠানের জন্যে অপেক্ষা করছে।

টিএসই (উচ্চতর নির্বাচনী আদালত) এর ওয়েবসাইটে পাওয়া তথ্যের উপর ভিত্তিতে ডায়াপ (পার্লামেন্টারি কাউন্সেলের আন্তঃ-ইউনিয়ন দপ্তর) এর একটি সমীক্ষা অনুসারে, ২০১৮ সালের নির্বাচনে ইভাঞ্জেলিক্যালরা জাতীয় কংগ্রেসে আরো বেশি প্রতিনিধিত্ব অর্জন করে।

চেম্বার অফ ডেপুটিজে ইভাঞ্জেলিকাল হিসেবে চিহ্নিত ৮৪ জন প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন যা গত নির্বাচনের তুলনায় নয়টি বেশি৷ ইভাঞ্জেলিক্যাল সিনেটরের সংখ্যা আগের আইনসভার তিনজন থেকে বেড়ে ২০১৯ সালে সাতজনে দাঁড়িয়েছে। দলটিতে ৭৮ জনের স্থলে এখন মোট সংসদ সদস্য সংখ্যা ৯১ জন।

সম্প্রতি রাষ্ট্রপতি জেইর বলসোনারো একজন “সাংঘাতিক ইভাঞ্জেলিক্যাল” প্রার্থীকে আদালতে আসন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে গিয়ে এসটিএফ (কেন্দ্রীয় সর্বোচ্চ আদালত) এর একটি আসনে মন্ত্রী আন্দ্রে মেন্দোন্সার মনোনয়ন নিশ্চিত করার মাধ্যমে এই উপস্থিতি আরো জোরদার হয়েছে । মেন্দোন্সা একজন প্রেসবিটেরিয়ান যাজক

বলসোনারোর ব্যক্তিগত ধর্ম ব্রাজিলীয়দের জন্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে। আগে তিনি ক্যাথলিক হওয়ার কথা বললেও ২০১৬ সালে ইজরায়েলের জর্ডান নদীতে অ্যাসেম্বলিয়া দে দিউস গির্জার একজন যাজকের মাধ্যমে বাপ্তিস্ম গ্রহণ করেন — যাজক এভারালডোও একজন রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী ছিলেন যাকে ২০২০ সালে  জালিয়াতির জন্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।

ফার্স্ট লেডি মিশেল বলসোনারো ব্যাপটিস্ট সম্প্রদায়ের ইভাঞ্জেলিক্যাল। তার ব্রাজিলের সর্বোচ্চ আদালতে মেন্দোন্সার নিয়োগের অনুমোদন উদযাপন করার, অজানা ভাষায় কথা বলার একটি ভিডিও অনলাইনে চাউর হয়েছে। পেন্টেকোস্টালরা এই ভাষণটিকে বোধগম্য কোনো অনুবাদ ছাড়াই পবিত্র আত্মার প্রকাশ হিসেবে বিশ্বাস করে।

যাজক বেরলোফার মতে, বর্তমানে গির্জা এবং রাষ্ট্রের মধ্যে মিশ্রন বৃদ্ধি পেয়েছে। ” গির্জা রাষ্ট্রের সাথে মেশা উচিৎ নয় বলে আমাদের তত্ত্ব থাকলেও সবসময় টেবিলের নীচে দিয়ে রাষ্ট্র এর দ্বারা প্রভাবিত, আদেশপ্রাপ্ত, শোষিত, পুষ্ট,” তিনি বলেন।

“ইভাঞ্জেলিক্যালরা ছিল রাষ্ট্রপতির প্রধান নির্বাচনী ভিত্তি। এখন বিল এসেছে। এই পরিসংখ্যানগুলি [সমর্থন] দাবি করছে।”

Exit mobile version