ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য অগ্রণী অধিকার বিল ব্রাজিলিয়ান কংগ্রেসে অনুমোদিত

অবশেষে মার্কো সিভিল ব্রাজিলিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে এবং পরবর্তীতে সেনেটে এর ওপর ভোট গ্রহণ করা হবে। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য এই অধিকার বিলটি টুইটারে একটি বিশ্বব্যাপী গতিবিধির বিষয় হয়ে উঠেছে। এটি গড়ে উঠেছে একটি বড় মাপের প্রচারণার ফলে, যেটি ২৫ মার্চ, ২০১৪ তারিখে ভোটের দিন সময়ে প্রচারিত এবং এটি #মার্কোসিভিল এবং #ইউকুয়েরমার্কোসিভিল হ্যাশট্যাগের অধীনে (আমি মার্কো সিভিল চাই) পরিচালিত।

বিলটির বর্তমান সংস্করণ [পিডিএফ] নেট নিরপেক্ষতা বিধান, মুক্ত চিন্তার স্বাধীনতা এবং ব্যবহারকারীদের গোপনীয়তাকে অপরিবর্তিত রেখেছে।

“মুক্ত ও গণতান্ত্রিক ইন্টারনেটের জন্য” আভাজের এই পিটিশন এর অভিব্যক্তি দেওয়া সাবেক সংস্কৃতি মন্ত্রী এবং বিখ্যাত সুরকার গিলবারটো গিল টুইট করেছেন:

আমরা জয়ী! #মার্কোসিভিল অনুমোদিত!! একটি নিরপেক্ষ ওয়েবের জন্য, অভিব্যক্তি এবং গোপনীয়তা রক্ষার স্বাধীনতার জন্য!

২৫ বছর আগে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব এর উদ্ভাবক ​​স্যার টিম বার্নার্স লি’র জন্য, এটি “ব্রাজিলিয়ান এবং বিশ্বব্যাপী ওয়েব ব্যবহারকারীদের জন্য সম্ভাব্য সর্বোত্তম জন্মদিনের উপহার”। ভোটের প্রাক্কালে সমর্থন দেওয়া একটি বিবৃতিতে তিনি বলেছেন: মার্কো সিভিল এর অনুমোদন পাওয়ার ফলে এটি “নতুন যুগের ব্যবহারকারীদের সাহায্য করবে – যেখানে সারা বিশ্বের প্রতিটি দেশের নাগরিকদের অধিকার সুরক্ষিত হয় অধিকারের ডিজিটাল বিল দ্বারা”ঃ   

ওয়েবের মতো করে, মার্কো সিভিলও তার ব্যবহারকারীদের দ্বারা নির্মিত হয়েছে – এই যুগান্তকারী, অন্তর্ভুক্তি এবং অংশগ্রহণমূলক প্রক্রিয়াটি হচ্ছে একটি নীতি যা ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ব্যক্তি, সরকার এবং কর্পোরেশনের (…) অধিকার ও দায়িত্বে ভারসাম্য আনে। চূড়ান্তভাবে, ইন্টারনেট হবে একটি মুক্ত, নিরপেক্ষ এবং বিকেন্দ্রীভূত নেটওয়ার্ক, যেখানে ব্যবহারকারীরা হবেন সহযোগিতা ও উদ্ভাবনের ইঞ্জিন – এই খসড়া বিলটি ইন্টারনেট সম্পর্কে এটাই প্রতিফলিত করছে। 

সক্রিয় কর্মীরা চেম্বারে বিলটির জন্য উল্লাস করছেন। টুইটারের মাধ্যমে ছবিটি শেয়ার করেছেন @মারকোসিভিল  

Exit mobile version