ভেনেজুয়েলার আদিবাসী বিশ্ববিদ্যালয়কে কাছে থেকে দেখা

ভেনেজুয়েলার আদিবাসী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হতে কেমন লাগবে? উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা-যোগাযোগ বিভাগের তিন শিক্ষার্থী সম্প্রতি রাইজিং ভয়েসেস আয়োজিত তিনটি ওয়ার্কশপে যোগ দিয়ে কি করে ভাল করে ডিজিটাল ছবি তোলা যায় এবং সেগুলো ইন্টারনেটে তুলে সবার সাথে ভাগাভাগি করা যায় তার উপর প্রশিক্ষণ লাভ করেন।

এই তিনজন শিক্ষার্থী এই অনন্য বিশ্ববিদ্যালয়কে তুলে ধরার এক উদ্যোগের সাথে জড়িত যার লক্ষ্য ভেনেজুয়েলার আদিবাসী সমাজের বিভিন্ন ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে আন্ত:সাংস্কৃতিক এবং পরীক্ষামূলক শিক্ষা পদ্ধতির সুযোগ করে দেয়া। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব স্যাটেলাইট সংযোগের মাধ্যমে ইন্টারনেট সুবিধা ভোগ করছে যা ইনফোসেন্ট্রোস নাম্নী সরকারী প্রোগ্রামের আওতায় বসানো হয়েছে। তারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে তাদের কার্যাবলী, বলিভার প্রদেশে ২০০০ হেক্টর আয়তনের তাদের ক্যাম্পাসের অপূর্ব সৌন্দর্য, বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা ইত্যাদি বিশ্বের কাছে তুলে ধরছে।

এই বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে এবং গত ফ্রেব্রুয়ারী ২০১৩ মাসে প্রশিক্ষন কর্মশালা সম্পর্কে জানতে রাইজিং ভয়েসেস এর এই ব্লগটি পড়ুন।

এখানে শিক্ষার্থীদের তোলা কিছু ছবি তুলে ধরা হয়েছে যা মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্লিকার অ্যাকাউন্টে আপলোড করা হয়েছে। ছবিতে ক্লিক করলে মূল ছবিটি দেখতে পাবেন।

চুরুয়াতা নামের একটি ছোট কুড়ে আকৃতির স্থাপনা যেখানে শিক্ষার্থীরা তাদের দলগত আলোচনার জন্যে মিলিত হয়। ছবি তুলেছেন আকানেতো।

‘কিউক্সি নামের আদিবাসী নেতার একটি ম্যুরাল যিনি ব্রাজিলে মারা যান। ছবি তুলেছেন আকানেতো।

ঐতিহ্যবাহী কর্মযজ্ঞ এবং সামাজিক আচারের সময় ব্যবহৃত চিন্হাবলী। এগুলো অশুভ আত্মার থেকে বাঁচার জন্যেও ব্যবহৃত হতে পারে। ছবি তুলেছেন ওয়াদানা।

আদিবাসী বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশ দিয়ে প্রবাহিত নদীর পারে খাবার তৈরির দৃশ্য। ছবি তুলেছেন আকানেতো।

শিক্ষার্থিদের দ্বারা ভাজা মাছ। ছবি কুরানিচার সৌজন্যে।

কানো তাউকা নামে ছোট নদীর উপর ব্রিজ। ক্যাম্পসের পাশে বয়ে যাওয়া এই নদীতে শিক্ষার্থীরা গোসল করে ও মাছ ধরে। ছবি কুরানিচার সৌজন্যে।

ইয়েকোয়ানা আদিবাসী সমাজের যেদেওয়ানাদির পোর্টেট। ছবি তুলেছেন ওয়াদানা।

আরো ছবি পাবেন এখানে

Exit mobile version