ছবিতে গ্রীক বিরোধীদের বর্ণবাদ-বিরোধী প্রদর্শন

এই অনুচ্ছেদটি আমাদের বিশেষ প্রতিবেদন ইউরোপে সংকট এর অংশ।

২০১২ এর ১লা সেপ্টেম্বর, শনিবার, গ্রীসের এথেন্সের কেন্দ্রে একটি বর্ণবাদ-বিরোধী বিক্ষোভ যা মনাস্টারাকি চত্বর থেকে শুরু হয়েছিল।

শত শত বিক্ষোভকারী, মূলত বিরোধীরা, চরমপন্থি গোল্ডেন ডনসরকারের থামাও-ও-খোঁজো কর্মসূচি ‘জেনিওস জিউস’ [সাধারণত লোকজনদেরকে তাদের পরিচয়পত্র দ্বারা চিহ্নিত করে] দলের সদস্যদের দ্বারা অভিবাসীদের [el] বিরুদ্ধে সহিংসতা, এমনকি, হত্যা, আক্রমণ, এইচআইভি পজিটিভ পতিতাদের বিরুদ্ধে পুলিশের কর্মকাণ্ডের এইচআইভি পজিটিভ পতিতাদের বিরুদ্ধে পুলিশের কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের জন্য জড়ো হয়েছিল।

মনাস্টারাকিতে বিক্ষোভকারীদের সমাবেশ। ছবি লেখকের সৌজন্যে।

বিক্ষোভকারীরা ওমোনোয়া চত্বর ও এথিনাস স্ট্রীট থেকে আবার মনাস্টারাকিতে পৌছেছিল। দাঙ্গাবাজ পুলিশ তাদেরকে পেনেপিস্টিমিও স্ট্রীটে [যা গ্রীক সংসদে যাওয়ার রাস্তা] যাওয়া থেকে প্রতিরোধ করেছিল, যাহোক, কয়েকজন বিক্ষোভকারীর সাথে পুলিশের সামান্য বাগবিতণ্ডা ছাড়া আর কোন ঘটনা ঘটেনি।

ওমোনোয়া চত্বরে বিক্ষোভকারীরা। ছবি লেখকের সৌজন্যে।

বিক্ষোভকারীদের ব্যানারে লেখাঃ “ফ্যাসিবাদী ও পুলিশের দাঙ্গাকে রোধ করুন। স্থানীয় ও উদ্বাস্তুরা একত্রে লড়াই করুক”। ছবি লেখকের সৌজন্যে।

পেনেপিস্টিমিও স্ট্রীটে বিক্ষোভকারীদের আটক। ছবি লেখকের সৌজন্যে।

সম্প্রতি বিভিন্ন মতবাদের বিভিন্ন দলে [el] কয়েকজন বিক্ষোভকারীকে দেখা গেছে। নিচের ভিডিওতে, আপনি ২৪ আগস্ট এথেন্সে মূলত উদ্বাস্তু সমর্থিত বর্ণবাদ বিরোধী বিক্ষোভের কিছু দৃশ্য দেখতে পারবেনঃ

গ্রীসের আরো জনগণ, তাদের রাজনীতি যাই হোক না কেন, তারা কেউই বর্ণবাদের সাথে অপরিচিত নয়। ফ্যাসিবাদ এখন গ্রীসে একটি নিও-নাৎসি দল যারা সংসদে নির্বাচিত হয়েছে, তাদের দ্বারা সাংগঠনিক হয়ে গেছে।

বৃদ্ধের তীব্র প্রতিবাদ। ছবি লেখকের সৌজন্যে।

গ্রীক সমাজ এখন ধীরে ধীরে বুঝতে পারছে যে বর্ণবাদ একটি হুমকি এবং একে অবশ্যই প্রতিহত করতে হবে।

এই অনুচ্ছেদটি আমাদের বিশেষ প্রতিবেদন ইউরোপে সংকট এর অংশ।

Exit mobile version