গুয়াতেমালা: ট্রান্স ২.০ বইয়ের সমষ্টিগত প্রকাশ

ওয়ার্ল্ড বুক ডে (বিশ্ব বই দিবস) উপলক্ষ্যে গুয়াতেমালার লেখক এবং ব্লগার জুলিও সেরানো তার ৫০জন বন্ধুকে বলেছিলেন তার বাই ট্রান্স ২.০ বইয়ের বিভিন্ন অংশ প্রকাশ করতে। এই নতুন ধরনের উন্মুক্ত প্রকাশনা উদ্যোগ সারা বিশ্বের বইপ্রেমীদের আগ্রহী করে তুলেছে। এই বইয়ের মূল সাইটের ডিজাইন এখনও চুড়ান্ত হয়নি তবে এতে যারা অংশগ্রহণ করেছে তাদের তালিকা দেয়া আছে।

সেরানো লিবরোস মিনিমোস নামে আরেকটি ওপেন সোর্স বইয়ের প্রকল্প পরিচালনা করছেন। তার এবারের প্রকল্পে তিনি আনতে পেরেছেন দুই স্বনামধন্য লেখককে – জাভিয়ের পেয়ারাস, যিনি এল ইনট্রুসোতে ব্লগ করেন এবং ডেনিস পি.পি, যিনি লা মালেটাতে ব্লগ করেন। অনেক ব্লগারই ছবি ও অন্কনচিত্র যোগ করেছেন লেখার সাথে সামন্জস্য রেখে।

এছাড়া বইয়ের অন্যান্য অংশ পাওয়া যাবে বিভিন্ন ব্লগে, যেমন নোটাস পোকো রিগুরোসাস, যেখানে একটি কবিতা প্রকাশিত হয়েছে “মধ্য আমেরিকা একটি দীর্ঘ পীচ ঢাকা পথ” নামে। ওদিকে ফে ডে রাতা তার পাঠকদের জন্যে উপস্থাপন করেছে “পার্কে কাসকাবেল সাপটির নাম মার্টা জুলিয়া” এবং তার সাথে রয়েছে একটি হাতে আকা চিত্র। নোটাস পারা রিগুরোসাস ব্লগে ট্যাক্সিক্যাব নিয়ে একটি কবিতা প্রকাশ হয়েছে এবং তার সাথে একটি ছবি দেয়া হয়েছে যেখানে দেখা যাচ্ছে একজন মহিলা গাড়ীর ভেতরে শুয়ে আছে। ডিয়ারিও পারানয়কো তার ব্লগে প্রকাশ করেছে “না, জীবন এমন নয়” যার সাথে সুই জেনেরিস এর সঙ্গীতের একটি ভিডিও জুড়ে দিয়েছে।


ছবি পাবলিক ডোমেইন থেকে নেয়া

এই প্রকল্পে যে সব স্পানিশভাষী গুয়াতেমালান ব্লগার অংশ নিয়েছে, তারা হল উটোপিয়া ডেল পেনসামিয়েন্তো, এল পেপিয়ান, ব্রেভেডিয়ারিও, সিনে সব্রেটোডো, মাটিলিসগুয়েট, দ্যা ম্যাজিকাল এন্ড কিউরিয়াস ওয়ার্ল্ড অফ লিসি, লা ফিলিস্টেয়া, এবং এইকএইক

Exit mobile version