ছবি: থাইল্যান্ডের সৌন্দর্য তুলে ধরলো ড্রোন

Giant Buddha at Wat Muang in Ang Thon

আং থনের ওয়াট মুনাংয়ে অতিকায় বুদ্ধ মূর্তি।

ব্লগার রিচার্ড ব্যারো দীর্ঘদিন ধরেই থাইল্যান্ডে বসবাস করছেন। পর্যটক এবং সাংবাদিকদের কাছে তিনি থাইল্যান্ডের সব ধরনের খবরাখবরের বিশ্বস্ত উৎস। তাছাড়া তিনি থাইল্যান্ডের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতি এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সবার সামনে তুলে ধরে আসছেন। পাখির চোখে থাইল্যান্ড শিরোনামে তিনি তার নতুন ব্লগে আকাশ থেকে তোলা থাইল্যান্ডের কিছু নয়নাভিরাম দৃশ্য শেয়ার করেছেন। ছবিগুলো তোলার জন্য তিনি কোয়াডকপ্টার ড্রোন ব্যবহার করেছেন।

রিচার্ড স্মার্টফোন ব্যবহার করে আকাশে ড্রোন উড়িয়েছিলেন। সেই অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করেছেন তিনি:

এর আগে আমি অন্য কোনো ড্রোন উড়াইনি। তাই আমি কোনো ধরনের তুলনা দিতে পারবো না। তবে আমি বলতে পারি, কিছু জিনিস সত্যিই চমৎকার ছিল। প্রথমত: ড্রোন উড়ানো ছিল খুবই সোজা। এরপর এটি নিয়ন্ত্রণের জন্য হাতের স্মার্টফোনের দিকে সব মনোযোগ ঢেলে দিতে হয়েছে। তত্ত্বমতে, এটি একই জায়গায় ঘুরপাক খাওয়ার কথা বলা হলেও বাতাসের কারণে এটি একটু এদিক-সেদিক চলে গিয়েছিল। সেজন্য এটির ওপর নজর রাখতে হয়েছে। এরপরের সবচে’ মজার ব্যাপারটি হলো, ড্রোন থেকে ক্যামেরা যে ছবি নিচ্ছে, তা স্মার্টফোনে সরাসরি দেখা গেছে।

নদীর মাঝখানে প্যাগোডা। সামুট ফ্রা'র ফ্রা সামুট চেদি।

নাখন রাতচাসিমার ডান কুন টডের ওয়াট বান রাই।

সারাবুড়ির ওয়াট ফ্রা ফুত্তাবাটের বুদ্ধের পায়ের মন্দির। বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারীরা মনে করেন, বুদ্ধ এখানে পা রেখেছিলেন।

লোপুরির পা সাক জলাসিড বাঁধ। এটি মধ্য থাইল্যান্ডের সবচে’ বড়ো পানি সংরক্ষণাগার।

#থাইড্রোন হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে রিচার্ড ছবিগুলো টুইটারেও শেয়ার করেছেন।

নং খাইয়ে ফু হুয়াই আইসানে “কুয়াশার সাগর”। মেকং নদীর ২০০ মিটার ওপর থেকে তোলা।

প্রাতোনামের ভিক্টরি মনুমেন্টের ওপর থেকে ব্যাংকক দেখা।

থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের চলমান আন্দোলন পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য অনেক সাংবাদিকই ড্রোন ব্যবহার করেছেন।

ব্যাংককের ভিক্টরি মনুমেন্টের ওপর থেকে নেয়া ছবি।

*পোস্টে ব্যবহৃত ছবিগুলো রিচার্ড ব্যারোর। অনুমতি নিয়ে ব্যবহার করা হয়েছে।

Exit mobile version