দক্ষিণ সুদানের যে ব্যাপারগুলো আমি পছন্দ করি

মানব দুর্বিপাক এবং কষ্ট সত্ত্বেও বিশ্বের নবীনতম জাতি দক্ষিণ সুদানের মানুষদের অবিরাম সংগ্রামের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। দক্ষিণ সুদানের জনগণ ও দক্ষিণ সুদানের বন্ধু প্রতিমরা টুইটারে #দক্ষিণসুদানেরযেব্যাপারগুলোআমিপছন্দকরি হ্যাশট্যাগের মাধ্যমে দেশের প্রতি তাঁদের ভালোবাসা বহিঃপ্রকাশের একটি পদক্ষেপ নিয়েছে।

গত ১৬, ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে দেশটির সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট রিয়েক মাচেরের অনুগত সৈন্যরা একটি অভ্যুত্থানের চেষ্টা করলে সেখানে গৃহযুদ্ধের সূচনা হয়। 

স্বাধীনতা উদযাপন অনুষ্ঠানে একটি দক্ষিণ সুদানের মেয়ে, পাবলিক ডোমেইন ছবি- ফ্লিকারে জনাথন মরগেইনস্টেইন/ইউএসএআইডি থেকে পাওয়া। 

দক্ষিণ সুদানের কোন বিষয়গুলো মানুষ পছন্দ করে তা এখানে উঠে এসেছেঃ 

আমার “সব ঋতুর” এয়ারস্ট্রিপ (এই অঞ্চলের সবচেয়ে ভালটি), যখন একটি হ্রদ হয়ে ওঠে। 

তাদের গরুর শিং (প্রকৃতই আমি জানি না, কিন্তু সত্যিকার অর্থে, সেগুলো খুবই চমৎকার)। 

এই মেয়েটি যে আমাকে “মর্নিং! মর্নিং!” বলে অভিবাদন জানায়, সেটি দিনের কোন সময় তা ব্যাপার নয়। 

গরুগুলোর শিং দেখতে তারের বাদ্যযন্ত্র লাইরের মত। গাছের বাকলের রং কই মাছের মত। ম্যাচবক্স দিয়ে স্ক্র্যাবল সেট তৈরি করা হয়।  

উপজাতিদের ৬৪ টি সম্প্রদায়। 

উচ্চতার সমদার। লম্বা = মাধুর্যমণ্ডিত। উচ্চতায় ৫’১০ এর কম হলেই যে কেউ (আমি সহ) খাট।  

সমগ্র গ্রামে চলে আসে যখন আপনার গাড়ীর টায়ার রাস্তায় দেবে যায়।   

ঘূর্ণয়মান বাড়ি  

এই লোকটি যিনি তার অফিসের চেয়ারগুলো এতোই পছন্দ করেন যে, সেগুলো বাড়ি থেকে আনা নেওয়া করেন।  

চার চা চামচ চিনির সঙ্গে কাঠকয়লার উপর সেদ্ধ করা মশলা দিয়ে তৈরি করা বুন (কফি)!

অভিবাদনের অঙ্গভঙ্গি – এক হাত প্রসারিত করে অন্য হাতটি ব্যক্তির কাঁধে স্পর্শ করা। অনন্য। 

ঐতিহ্যবাহী পোশাক!!!!!!!!!!!!

আমার নাম জিজ্ঞাসা করবে না (বরং নতুন একটি দেওয়া হবে)।  

এই গ্রহের সবচেয়ে মাধুর্যমণ্ডিত, মার্জিত, সুন্দর এবং শক্তিশালী নারী।#দক্ষিণসুদানের নারীরা আকাশকে ঊর্ধ্বে ধরে রাখে।   

আমার ইয়েই পরিবার {সাত বছরের বাড়ি}, লক্ষ তারার রাত্রি, বাতাসের মধ্যে লম্বা ঘাস, একজন রাজসিক মানুষ যে বারবার জেগে ওঠে।  

গোলাপী রঙের পালকের কানের দুলে আধুনিক গ্রামীণ দিঙ্কা পুরুষের আলিঙ্গন। 

Exit mobile version