একটি সূত্র অনুসারে, মেরাগাঙ স্কুলে সুলতানের নিজে থেকে এবং কোন প্রস্তুতি ব্যতীত আসার ইচ্ছা ছিল যাতে তিনি কোন আনুষ্ঠানিকতা ছাড়া ছাত্রছাত্রীদের সাথে কথা বলতে পারেন এবং তাদের কঠোর পরিশ্রম এবং প্রতিভার প্রশংসা করতে পারেন।
ব্রুনাই টাইমস সুলতানের পিটেক পরিদর্শন নিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে যেটি অনেক ছাত্রদের অনুপ্রাণিত করেছে। ব্রুনাইয়ের টুইটগুলো এই অঘোষিত পরিদর্শন নিয়ে মন্তব্য করায় ব্যস্ত ছিল।
হানি৫০৪ একজন ছাত্রী/ব্লগার যিনি সুলতানের সাথে দেখা করার সৌভাগ্য পেয়েছেন।
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীকে আতিথেয়তা প্রদান এবং সুলতানের নিজের জন্মদিন উদযাপনের মধ্যে মাত্র একদিন বিরতি থাকলেও, মহামান্য গতকাল কাটকের পিটিইতে এসেছিলেন এবং আমাদের চমকে দিয়েছিলেন। গত সপ্তাহ থেকে আমাদের আমরা তার আগমনের প্রতীক্ষায় ছিলাম, কিন্তু ঘুণাক্ষরেও ভাবিনি যে তার জন্মদিনের পূর্বের দিন তিনি আসবেন। এটি সত্যিই আমাদের অনেক কৃতজ্ঞতা প্রদর্শনের কারণ ছিল। তার সাথে কিছু কথা বলার সৌভাগ্য হয়েছিল আমার। তার স্বাক্ষর নিয়েছিলাম এবং এটি একটি মহান সম্মান ছিল!
র্যাণ্ডমলি লক্ষ্য করেছে যে পিটেকের ছাত্রছাত্রীরা তার অপ্রত্যাশিত সাক্ষাৎকারের মূল্যায়ন করে। আরেকটি জেলা থেকে আসা ছাত্র ভ্যান্স ট্যান রাজকীয় সাক্ষাৎকারের সম্বন্ধে জেনেছিল এবং এ সম্বন্ধে তার ব্লগে লিখেছিল।
ব্রুনাই লাইফস্টাইল ব্লগ ব্রুনাইয়ের নাগরিকদের আবেগ গুলোর প্রতিফলন ঘটিয়েছে যারা ভাগ্যবান অনুভব করে যে এই রাজকীয় ব্যক্তিত্ব তার জনগণের উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও উদ্বেগ সম্বন্ধে আরও বেশি জানতে কৌতূহলী।
আমি মনে প্রাণে ভাবি যে মহামান্য সুলতান অনেক দূরদৃষ্টিসম্পন্ন শাসক এবং তার লক্ষ্য ব্রুনাইয়ের কল্যাণ এবং উন্নত ভবিষ্যৎ।