এমইপিআই ফাউন্ডেশনকে সহযোগী হিসেবে পেল গ্লোবাল ভয়েসেস

গ্লোবাল ভয়েসেস এমইপিআই ফাউন্ডেশন এর সঙ্গে নতুন অংশীদারিত্ব শুরু করেছে। প্রতিষ্ঠানটি আমেরিকায় আঞ্চলিক অনুসন্ধানমূলক প্রকল্পের প্রচার কাজ পরিচালনা করে থাকে।

এমইপিআই ফাউন্ডেশন ২০১০ সালে মেক্সিকোতে প্রতিষ্ঠিত হয়, যেখানে আর্থিক সম্পদের অপ্রতুলতা ও সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে হামলা অনুসন্ধানমূলক খবর সংগ্রহের কাজকে চরম ভাবে ব্যাহত করত। এই চ্যালেঞ্জের জবাবে, এমইপিআই সংবাদপত্রের স্বাধীনতা উন্নীত করা সম্পর্কে আলোচনা শুরু করে ও “মেক্সিকো এবং সেন্ট্রাল আমেরিকায় সাংবাদিকদের পরবর্তী প্রজন্মের উন্নয়ন”কে সমর্থন জানায়।

এমইপিআই ওয়েবসাইটে আরও ব্যাখ্যা করেছে:

সরকার, সরকারি কর্তা ও সংস্থাগুলো সত্যিই কিভাবে কাজ করে তা সমসাময়িক পাঠকদের বুঝতে হবে। একটি অবাধ ও সুষ্ঠু সরকারের জন্য অন্তর্দৃষ্টির সঙ্গে জ্ঞাত সিদ্ধান্তের প্রয়োজনীয়তার ব্যাপারে গণতান্ত্রিক নাগরিকদের কাছে দেওয়া এটি একটি ব্যাখ্যা। কিন্তু উন্নতমানের তথ্য উৎপাদন খরচ প্রযুক্তি ব্যবহারের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে, তাই প্রতিযোগিতাও বেড়ে চলছে। দাতা, সমর্থক এবং সহযোগীদের সহযোগিতায় দুর্নীতির চর্চা, ভোজবাজি ও দায়মুক্তির বিষয়টি উন্মোচন করতে প্রযুক্তি ব্যবহার করে এমইপিআই ফাউন্ডেশন আঞ্চলিক এবং জাতীয় তদন্ত পরিচালনায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

তাদের মিশনের অংশ হিসাবে, এমইপিআই ফাউন্ডেশন “মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও মধ্য আমেরিকার মধ্যে সংযোগ তৈরির লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে এবং সারা বিশ্ব জুড়ে পাঠকদের বহুজাতিক আন্দোলনের ব্যাখ্যায় সাহায্য করছে।” “আরো ভালোভাবে একে অপরকে বুঝতে মানুষকে বিভক্ত করা উপসাগরগুলোতে সেতু নির্মাণ কর” – এমইপিআই এর এই দর্শন গ্লোবাল ভয়েসেসের লক্ষের সাথে মিলে গেছে।

গ্লোবাল ভয়েসেস এবং এমইপিআই ফাউন্ডেশন নিয়মিত প্রকাশিত লেখার বিনিময় করবে। মাঝে মাঝে আমরা তাদের দীর্ঘ তদন্তকে কতগুলো সিরিজে বিভক্ত করে প্রকাশ করব। পৌরুষ ও পুরনো অন্ধবিশ্বাস মেক্সিকোতে ধর্ষণের শিকারীকে নিশ্চুপ রেখেছে নিবন্ধটির মাধ্যমে আমরা এই অংশীদারিত্বের সূচনা করেছি। নিবন্ধটি স্প্যানিশ ভাষাতেও পাওয়া যাবে।

Exit mobile version