গল্পগুলো আরও জানুন আইভরি কোস্ট মাস এপ্রিল, 2011
আইভরি কোস্ট: রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন আরটিআই কার নিয়ন্ত্রনে?
বর্তমানে আইভরি কোস্টের জাতীয় সম্প্রচার স্টেশন রেডিও টেলিভিশন আইভোরিয়েন (আরটিআই) কার নিয়ন্ত্রনে আছে তা নিয়ে দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে।
আইভরি কোস্ট: গাবাগাবো প্রতিরোধ করছে, আফ্রিকা প্রতিবাদ
আইভরি কোস্টের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি লরা গাবাগাবো এখনো দেশটির এক বাঙ্কারের মধ্যে অবস্থান করে আছে। সে ২০১০-এর রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে নিজের পরাজয়ের বিষয়টিকে অস্বীকার করে নিজের গ্রেফতার হওয়াকে প্রতিরোধ করে যাচ্ছে। তাকে ক্ষমতা থেকে বিতাড়িত করার লক্ষ্যে ফ্রান্সের সেনাবাহিনী এক অভিযানে অংশগ্রহণ করেছে। বিষয়টি ফরাসী রাজনীতিবীদ এবং নাগরিকদের মধ্যে প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে [ফরাসী ভাষায়], একই সাথে তা ফ্রান্সে বাস করা আফ্রিকার নাগরিক সম্প্রদায়ের মধ্যেও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে।
আইভরি কোস্ট: টুইটার হ্যাশট্যাগের মাধ্যমে মানবিক সাহায্যের জন্য আবেদন
আইভরি কোস্টের এই বিপর্যয়ের মাঝেও টুইটার হ্যাশট্যাগ # সিভ২০১০ দেশটির প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহের এক উৎসে পরিণত হয়। তবে অনেক টুইটার ব্যবহারকারী জোরালো কণ্ঠে অভিযোগ করছে যে এই হ্যাশট্যাগটি দ্রুত টু্ইটারে উভয় দলের সমর্থকদের পরস্পরকে হামলার এক ক্ষেত্রে পরিণত হয়। এই প্রেক্ষাপটে মানবিক সাহায্যের আবেদনের জন্য #সিভসোশাল নামে নতুন এক হ্যাশট্যাগ তৈরি করা হয়েছে।
আইভরি কোস্ট: বিদেশী হস্তক্ষেপ কি বৈধ?
আইভরি কোস্টের ক্ষমতার দ্বন্দ্ব হয়ত শীঘ্রই আবিদজানে শেষ হবে, যেখানে আলাসানে ওয়াট্টারার অনুগত বাহিনী রিপাবলিকান ফোর্স (এফআরসিআই) ৪ এপ্রিল, সোমবার লরা গাবাগাবোর বাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন এই শহরটি দখলের জন্য এক আক্রমণের সূচনা করে। জাতি সংঘ এবং ফরাসী বাহিনী এই দ্বন্দ্বে হস্তক্ষেপ করেছে, আর বিষয়টির বৈধতা নিয়ে ওয়েবে এক লম্বা বিতর্ক শুরু হয়েছে।
আইভরি কোস্ট: আবিদাজানে গাবাগাবোর শাসনামলের অন্তিম মূহূর্তগুলো
গত দুইদিন আইভরি কোস্ট নানা ঘটনা এবং পাল্টা ঘটনা ঘটেছে। ওয়াট্টারার অনুগত বাহিনী দেশটির দেশটির দক্ষিণ এবং পশ্চিমে এক আক্রমণ পরিচালনা শুরু করেছে। তিন দিনের কম সময়ে তারা ডুয়েকোউয়ে এলাকার শহরগুলো দখল করে নেবার মত সফলতা অর্জন করে এবং মার্চের ৩০ তারিখে এই বাহিনী ইয়ামোউসোউক্রু পর্যন্ত পৌঁছে যায়। আবিদজানের কারগার থেকে বন্দীদের পালিয়ে যাওয়া, আরটিআই নামক রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চ্যানেলের বন্ধ হয়ে যাওয়া এবং গাবাগাবো কোথায় রয়েছে, সেই সব খবরের উপর আইভরি কোস্টের নাগরিকরা তাদের প্রতিক্রিয়া প্রদর্শন করেছে।