গল্পগুলো আরও জানুন লিবিয়া মাস মার্চ, 2011
লিবিয়া: নাগরিকরা রণাঙ্গন থেকে সংবাদ প্রদান করছে।
যুদ্ধ বিধ্বস্ত লিবিয়ার ভেতর থেকে একে একে ভিডিও প্রকাশ হচ্ছে, যেখানে প্রতিবাদকারীরা কর্ণেল মুয়াম্মার গাদ্দাফির সেনাদের সঙ্গে লড়ছে, তার ৪২ বছরের শাসনের অবসানের লক্ষ্যে। এখানে নেটিজেনদের তোলা সাম্প্রতিক কিছু ভিডিও রয়েছে, এই সব ভিডিও প্রধান শহরের যুদ্ধক্ষেত্রে থেকে ধারণ হয়েছে, যেখানে লিবিয়ার জন্য এখনো যুদ্ধ চলছে।
চীন: গাদ্দাফিকে যেতে হবে
লিবিয়ার কর্নেল গাদ্দাফির বিষয়ে চীনের সরকারি প্রতিক্রিয়া হল আলোচনা ও অন্যান্য শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমস্যার সমাধান; যদিও চীনের অনেকেই তা মনে করেন না। চীনের সর্বাধিক পঠিত ব্লগার লিখেছেন: "তাঁকে নির্মূল কর"।
লিবিয়া: যেখান থেকে আর ফিরে আসা যায় না
কর্নেল গাদ্দাফির রাজত্ব অস্বীকার করে এক সপ্তাহের বেশী সময় ধরে লিবিয়ায় অশান্তির পরে কর্তৃপক্ষ ভয়ঙ্কর ভাবে বিদ্রোহীদের দমন করে চলছে। অনেকে এইসব মানবাধিকার লঙ্ঘন ভিডিওর মাধ্যমে নথিবদ্ধ করেছে।
লিবিয়ার ভুলে যাওয়া ফিলিস্তিনি উদ্বাস্তুরা
লিবিয়ার অধিবাসীদের মধ্যে শতকরা ১০ ভাগের বেশী নাগরিক অভিবাসী জনগণ। ধারণা করা হয় এদের মধ্যে ৭০,০০০ হাজার নাগরিক, বসতিস্থাপনকারী ফিলিস্তিনী শরণার্থী। দেশটিতে সংঘাত ছড়িয়ে পড়লে তারা পালিয়ে যেতে শুরু করে। লিবিয়া ত্যাগের বিষয়ে ফিলিস্তিনী কর্তৃপক্ষ তত্ত্বাবধান করার চেষ্টা করছে, কিন্তু পরিচয়পত্রের অভাবে তাদের মিশর সীমান্ত থেকে আবার লিবিয়ায় ফেরত পাঠানো হচ্ছে।
লিবিয়া: সাব-সাহারান আফ্রিকার ভাড়াটে সেনারা গাদ্দাফির পক্ষে লড়ছে?
২০১১ সাল থেকে লিবিয়া গণজাগরণের প্রথম দিন থেকেই পর থেকে বিদেশী ভাড়াটে সৈন্য নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। এই সব সৈন্যরা একই সাথে সাব সাহারা আফ্রিকা এবং পূর্ব ইউরোপে থেকে এসেছে। তারা লম্বা সময় ধরে লিবিয়ার নেতৃত্বে থাকা কর্ণেল গাদ্দাফির আদেশে কাজ করছে। আফ্রিকার ব্লগস্ফেয়ারে এই বিষয়ে প্রদান করা ব্যাখ্যা এবং মন্তব্য এখানে উপস্থাপন করা হল।