গল্পগুলো আরও জানুন হাইতি মাস ফেব্রুয়ারি, 2010
হাইতি: বেদনা এবং ভালোবাসার মাঝে
গত ১২ জানুয়ারিতে ঘটে যাওয়া ধ্বংসাত্মক ভূমিকম্পের পর প্রতিদিনের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যাবার ক্ষেত্রে হাইতির অধিবাসীদের নানা ধরনের প্রতিকূলতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে এবং নাগরিকের হৃদয়ে শোকের প্রবাহ চলতে থাকা সত্ত্বে এর ব্লগ জগৎে ভালোবাসা দিবস (ভ্যালেন্টাইন ডে) উদযাপনের জন্য জায়গা তৈরি করা হয়েছে।
হাইতি: কেন সকল গল্প এতিমদের নিয়ে ?
একমাস আগে সাত মাত্রার এক ভূমিকম্প দক্ষিণ হাইতির বেশিরভাগ এলাকা ধ্বংস করে ফেলে। অনেকের কাছে হাইতির শিশু, বিশেষ করে এতিম শিশুরা এখন প্রধান ঘটনার ক্ষেত্রে অনেক চিন্তার এক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু এই বিষয়ে হাইতির কণ্ঠস্বর খুব সামান্য ।
হাইতি: ত্রাণ প্রচেষ্টা এবং বিপদ
ভূমিকম্পের পর প্রায় এক মাস পার হয়ে গেছে। এই ভূমিকম্প দেশটির রাজধানী পোর্ট-অ-প্রিন্স ও আশেপাশের বিভিন্ন সরকারি গণভবন ও ব্যক্তিগত ভবনের কয়েকটিকে ধ্বংস করে ফেলেছে। ফরাসীভাষী নেটবাসীরা (নেটিজেনরা) এসপাস এইসিয়েন ব্লগে জনতার বিভিন্ন বাস্তবতা সম্বন্ধে ব্লগ করছে, যারা এই ভূমিকম্প থেকে বেঁচে গেছে।
জাপান: বরফের ভেতর প্রজ্বলিত মোমবাতি হাইতিবাসীদের জন্য আশার স্ফুলিঙ্গ তৈরি করছে
এক তীব্র শীতের মধ্যে ইন্টারন্যাশনাল ইউনির্ভাসটি অফ জাপানের প্রায় ১০০ জন বিভিন্ন দেশের ছাত্রছাত্রী এক সাথে জড়ো হয়েছিল বরফের বলের ভেতরে প্রজ্বলিত আশার মোমবাতি জ্বালানোর উদ্দেশ্যে, যা করা হয়েছিল ১২ জানুয়ারিতে সংঘটিত হাইতির ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য।
হাইতি: পুনর্বাসনের রাজনীতি
ভূমিকম্পের পরে হাইতি যে বাস্তবতার মুখোমুখি হয়েছে তা হচ্ছে ব্যাপক এক পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা। জানুয়ারির ১২ তারিখের এই ভূমিকম্প রাজধানী পোর্ট-অ প্রিন্স এবং তার পরিবেশকে একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছে। সমস্যা হচ্ছে দেশটিতে সুশাসনের অভাব রয়েছে। এখনো হাইতির ব্লগস্ফেয়ারের কিছু সদস্য কমবেশি একই ভাবে একই সুরে কথা বলছে, যখন ২০১০ সালের শুরুতে সংঘটিত এই ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের কথা আসছে।
হাইতিতে গ্লোবাল ভয়েসেস: আমাদের দল ভূমিকম্প এলাকায় পৌঁছেছে
১২ জানুয়ারিতে হাইতিতে যে ভূমিকম্প আঘাত হানে তা দক্ষিণ হাইতিকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করে। গ্লোবাল ভয়েসেসের দুসদস্যের একটা ছোট্ট দল সেখানে গিয়ে পুনর্বাসন প্রচেষ্টার বিস্তারিত সংবাদ সংগ্রহ এবং নাগরিক প্রচার মাধ্যমে সংবাদ প্রকাশে সাহায্য করছে। দুজনের একজন হচ্ছেন গ্লোবাল ভয়েসেস-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর বা কার্যনির্বাহী পরিচালক জর্জিয়া পপলওয়েল, অপরজন হচ্ছেন ফরাসীভাষী পাতা বা ফ্রাঙ্কোফোনির সম্পাদিকা এলিস বেকার।
হাইতি: আঞ্চলিক দখলদারিত্বের প্রশ্নে ব্লগারদের প্রতিক্রিয়া
ভূমিকম্পের পর দুই সপ্তাহ সময় ধরে হাইতির ব্লগাররা হাইতি সরকারের কাজকর্ম নিয়ে বেশ গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্ন করছে। এখন তারা প্রতিবেশী দেশ এবং ক্যারিবিয়ান দ্বীপসমূহের প্রতিক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করছে। এখানে ফরাসীভাষী যে সমস্ত পোস্ট এই সমস্ত প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করছে সে সবের পর্যালোচনা তুলে ধরা হল।
হাইতিতে গ্লোবাল ভয়েসেস: পুনর্নির্মাণ বিষয়ে
যখন হাইতিতে বিচ্ছিন্নভাবে পরিষ্কার অভিযান চলছে তখন সেখানে এক বিতর্ক ছড়িয়ে পড়েছে যে ১২ জানুয়ারিতে যে সমস্ত বাড়ি ও অন্য ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বা ধ্বংস হয়ে গেছে সবচেয়ে সেরা কোন উপায় সেগুলোকে নতুন করে নির্মাণ বা ঠিকঠাক করা যায়। হাইতির রাজধানী পোর্ট-অ-প্রিন্স থেকে জর্জিয়া পপলওয়েল বাড়ি ধ্বংস হয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের আশ্রয়ের জটিলতার কথা তুলে ধরছেন।