· এপ্রিল, 2015

গল্পগুলো আরও জানুন যুদ্ধ এবং সংঘর্ষ মাস এপ্রিল, 2015

যুদ্ধে ইয়েমেনের বিমানবন্দর, বাড়িঘর, কলকারখানা, খেলার মাঠ, হাসপাতাল, অট্টালিকা এবং অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে

গত ২০ এপ্রিল ২০১৫ ইয়েমেনে সবচে’ ভয়াবহ বিমান হয়। এ হামলায় ডজনখানেক মানুষ নিহত হন। আর আহত হন আরো শ’খানেক মানুষ।

পরিসংখ্যানে গেরিসা হামলায় নিহতের সংখ্যা ১৪৭ বলা হলেও প্রকৃত সংখ্যা তার চেয়ে বেশী

গেরিসা বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে গুলিবর্ষণের ঘটনাটি নিয়ে আন্তর্জাতিক এবং স্থানীয় প্রচার মাধ্যমগুলোতে প্রচারিত বিভিন্ন সংবাদে বলা হয়েছে, আল-শাবাব সামরিক বাহিনীর হাতে কমপক্ষে ১৪৭ জন নিহত হয়েছেন।

পাকিস্তানের প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাতের মন্ত্রী: ইয়েমেনের যুদ্ধে আপনারা থাকবেন কি থাকবেন না, তা পরিষ্কার করুন

সংযুক্ত আরব আমিরাতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. আনোয়ার গারগাশ পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি দিয়ে টুইট করেছেন, “পরস্পরবিরোধী এবং অস্পষ্ট অবস্থান নেয়ায় পাকিস্তানকে চরম মূল্য দিতে হবে।“

গাজায় অসময়ে শিলাবৃষ্টি ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের দুর্দশার প্রতি সবার মনোযোগ আকর্ষণ করেছে

নেট নাগরিকরা আজ গাজায় অসময়ের বরফপাতের সংবাদ প্রদান করছে। তবে অন্যেরা বলছে এটা ছিল নিছক একটা শিলাবৃষ্টি। কিন্তু এই ঘটনা অনেককে গাজার গৃহহীন ১০৮,০০০ জন নাগরিক এবং আভ্যন্তরীন উদ্বাস্তু শরণার্থীদের দুর্দশার বিষয়টি মনে করিয়ে দিয়েছে।

একটি ফেসবুক পোস্ট ইয়েমেন থেকে তাজিক নাগরিকদের সরিয়ে নেবার গতি বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে কি?

  13 এপ্রিল 2015

এবং কারা আমাদের উদ্ধার করবে? আমরা ইয়েমেনে বাস করি, ডাক্তার হিসেবে কাজ করি, আমরা ৩০০ জনের অধিক, ৪০০ যদি শিশুদের গোণায় ধরি।

মিশরের ভিয়েতনাম: মিশরের মানুষজন কেন ইয়েমেন যুদ্ধের বিরোধীতা করছে

আকাশ থেকে বোমা মেরে ইয়েমেনের সাধারণ মানুষকে হত্যার বিষয়টি অবশ্যই সাধারণ একটি ব্যাপার। সেখানে কেউ মারা গেল, না বেঁচে থাকলো তাতে কিছু যায় আসে না!

সংঘর্ষ বাড়তে থাকলে ইয়েমেনে সংবাদ ও তালাশ ওয়েবসাইটগুলোকে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে

ইয়েমেন-এর সর্ববৃহৎ আইএসপি ইয়েমেন-এ হাউথিদের দখল সম্পর্কে সমালোচনামূলক লেখা প্রকাশকারীসহ বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইটকে বন্ধ করে দিয়েছে।

ইয়েমেনের আকাশ এখন বিমান উড্ডয়ন নিষিদ্ধ এলাকাঃ বিদেশে হাজার হাজার ইয়েমেনী আটকে রয়েছে

ইয়েমেনের আকাশকে বিমান উড্ডয়ন নিষিদ্ধ এলাকা ঘোষণার ফলে বিদেশে অবস্থানরত হাজার হাজার ইয়েমেনী নাগরিকদের স্বদেশে ফিরে যেতে পারছে না এবং বিশ্বের বিভিন্ন বিমান বন্দরে আটকে আছে।

ইয়েমেনের বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সৌদি আরবের সাথে যোগ দিয়ে সুদান, ইরান থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে

"দারুণ, তিনজন বাদশা (সৌদি আরব, জর্দান, মরোক্কো) এবং তিনটি নৈরাজ্যবাদী রাষ্ট্র (পাকিস্তান, মিশর, সুদান) আকাশ থেকে ইয়েমেনের উপর বোমা বর্ষণ করছে শান্তি ও গণতন্ত্রের স্বার্থে।"