· জানুয়ারি, 2011

গল্পগুলো আরও জানুন প্রতিবাদ মাস জানুয়ারি, 2011

পাকিস্তান: আমরা একজন মানুষকে কবর দিয়েছি, তার সাহসকে নয়

  17 জানুয়ারি 2011

পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের গর্ভনর সালমান তাসিরের মৃত্যু, পরিষ্কার এক বিভাজনকে সামনে নিয়ে এসেছে। এর একদিকে আছে তারা, যারা খুনের ঘটনায় সুবিধা নিচ্ছে এবং খুনিকে গৌরবান্বিত করছে, আর অন্যদিকে রয়েছে তারা, যারা এই মৃত্যুকে জাতীর জন্য পিছিয়ে যাওয়া এক ঘটনা এবং একে জাতীয় ক্ষতি হিসেবে বিবেচনা করছে।

ফ্রান্স: প্যারিসে তিউনিশিয়ার গর্বকে তুলে ধরা

  16 জানুয়ারি 2011

আজ, ১৫ জানুয়ারি, এই দিনটিকে বেন আলির ক্ষমতা ত্যাগের ‘পরবর্তী দিন’ এবং মুক্ত তিউনিশিয়া দিবস হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এদিন, ফ্রান্সে বাস করা প্রায় ৬০০,০০০ জন তিউনিশীয় নাগরিক প্যারিসের রাস্তায় সমাবেত হয়েছিল। যদিও স্বদেশে চলতে থাকা সংঘর্ষ, আত্মীয় স্বজন এবং তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রবাসীরা চিন্তিত, কিন্তু তারপরেও এদিন নিশ্চিন্ত মনে তারা আনন্দ, উৎসব পালন করেছে এবং সবাই মিলে একই আবেগে মেতে উঠেছে। এখানে কিছু ছবি প্রকাশ করা হল, যা প্যারিসে তিউনিশিয়ার গর্বকে তুলে ধরছে।

থাইল্যান্ড: রেড শার্ট নামক আন্দোলনকারীরা আবার রাস্তায় নেমেছে

  15 জানুয়ারি 2011

থাইল্যান্ডের সরকার বিরোধী রেড শার্ট নামক আন্দোলনকারীরা সরকারের মধ্যে অধিকতর গণতান্ত্রিক সংস্কারের দাবীতে ব্যাংকক শহরের কেন্দ্রে হাজার হাজার লোক জমা করে। পুলিশের হিসাব অনুযায়ী ৩০,০০০ এবং এই মিছিলের আয়োজকদের মতে ৬০,০০০ লোক রাস্তায় সমাবেত হয়েছিল।

আলজেরিয়া: বিদ্রোহ কি ছোঁয়াচে?

  15 জানুয়ারি 2011

তিউনিশিয়ার পর এবার আলজেরিয়ায়, দেশের তরুণ এবং নিরাপত্তা রক্ষীদের মাঝে এক সপ্তাহ ধরে কয়েকটি দাঙ্গা অনুষ্ঠিত হয়। ১ জানুয়ারি থেকে কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়ে যাবার কারণে এই অস্থিরতার সৃষ্টি হয়েছে।

জর্ডান: তিউনিশিয়ার বিক্ষোভ, হয়ত অন্য সব আরব রাষ্ট্রের সরকারগুলোর যন্ত্রণা আরো বাড়িয়ে তুলতে পারে

  15 জানুয়ারি 2011

যখন তিউনিশিয়ায় হানাহানি চলছে, তখন জর্ডানের নাগরিকরা তিউনিশিয়ার বিক্ষোভকারীদের প্রতি সাড়া এবং সমর্থন প্রদান করছে। জর্ডানের অনেক টুইটারকারী, তিউনিশিয়ার রাষ্ট্রপতি জিনে এল আবেদিন বেন আলির সমালোচনার উপর মনোযোগ প্রদান করেছেন। অন্যরা ধারণা করছে যে তিউনিশিয়ার রাজনৈতিক অস্থিরতা অন্য সব আরব রাষ্ট্রের নাগরিকদের অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক সংস্কারের দাবির প্রতি উৎসাহ যোগাবে।

তিউনিশিয়া: ইউটিউবে গণ-জাগরণের দৃশ্য তুলে ধরা

  14 জানুয়ারি 2011

২০০৭ সাল থেকে তিউনিশিয়ায় ভিডিও দেখার বিশেষ সাইট ইউটিউব বন্ধ করে রাখা হয়েছে, কিন্তু এই ঘটনা বাকি বিশ্বের মানুষকে তিউনিশিয়ার নাগরিকদের রাস্তার প্রতিদিনের সব ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার কথা জানানোর ক্ষেত্রে বাঁধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি। তিউনিশিয়ার এই গণ-জাগরণ চতুর্থ সপ্তাহে পা দিয়েছে। সাইবার এক্টিভিস্টরা প্রতিদিন আরো অনেক ভিডিও পোস্ট করছে এবং সবখানে ছড়িয়ে দিচ্ছে, যারা চাইছে বিশ্ব দেখুক, সরকারের দ্বারা তারা কি পরিমাণ অত্যাচারিত হচ্ছে।

আফগানিস্তান: কাবুলে ইরান সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ

  14 জানুয়ারি 2011

বৃহস্পতিবার আফগানিস্তানের নাগরিকরা কাবুলে অবস্থিত ইরানি দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। আফগানিস্তান, ইরানে বাস করা আফগান অভিবাসী এবং শরণার্থীর প্রতি ইরানের দুর্ব্যবহারের বিরুদ্ধে, এছাড়াও আফগানিস্তান, তার উপর ইরান আরোপিত তেল নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে।

তিউনিশিয়া: অভ্যূত্থানের গুঞ্জন কেবলই গুজব

  14 জানুয়ারি 2011

১২ জানুয়ারী বুধবার সকাল বেলা টুইটারে তিউনিশিয়ায় এক অভ্যূত্থানের সংবাদ দাবানলের মত ছড়িয়ে পড়ে। পরে এই সংবাদের ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায় যে, এটি একটি গুজব মাত্র-যা তিউনিশিয়ার শুভাকাঙ্ক্ষীরা ছড়িয়েছিল। এই সব ব্যক্তিরা ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময় থেকে শাসক বেন আলির শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে আসছে।

ইরান: কোয়েলহোর বই ব্যান করা হয়েছে

  13 জানুয়ারি 2011

ব্রাজিলের লেখক পাওলো কোয়েলহো বলছেন যে তার বই ইরানে ব্যান হয়ে গেছে। এই লেখক ফার্সী ভাষায় তার লেখা তার ব্লগে তুলে ধরেছেন, তার পাঠকদের জন্যে, বিনামূল্যে।

তিউনিশিয়া: দয়া করে বিশ্বকে জানান যে কাসেরিন মারা যাচ্ছে!

  13 জানুয়ারি 2011

বাকী বিশ্বকে তিউনিশিয়ায় চলতে থাকা হত্যাযজ্ঞের ঘটনা তুলে ধরার জন্য তিউনিশিয়ার নেট নাগরিকরা দিন রাত ধরে কাজ করে যাচ্ছে। যার শুরু সিদি বোউজিদ নামের শহরের এক যুবকের বেকারত্বের বিরুদ্ধে করা প্রতিবাদের মধ্যে দিয়ে। গত মাসে ২৬ বছর বয়স্ক তিউনিশিয়ার এই নাগরিক প্রতিবাদ স্বরূপ নিজের গায়ে আগুন ধরিয়ে দেয়, যে ঘটনায় পুরো দেশ জ্বলে উঠে। ঘটনাটি সারা দেশ জুড়ে এক প্রতিবাদের সৃষ্টি করে। আজ এই ঘটনা উপলক্ষ্যে আসা কয়েকটি প্রতিবাদ নীচে প্রদান করা হল।