গল্পগুলো আরও জানুন প্রতিবাদ
মালদ্বীপের নতুন রাষ্ট্রপতির ভারতকে সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের আনুষ্ঠানিক অনুরোধ
কার্যকালের প্রথম দিনে চীনপন্থী রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ মুইজু আনুষ্ঠানিকভাবে ভারত সরকারকে মালদ্বীপে অবস্থানরত সৈন্য প্রত্যাহারের জন্যে অনুরোধ করলে তা উভয় দেশেই শিরোনাম হয়েছে।
আজারবাইজানি সংবাদ সাইটের সাথে যুক্ত অসংখ্য সাংবাদিক গ্রেপ্তার
অন্তত তিনজন আজারবাইজানীয় সাংবাদিককে ২০ নভেম্বর আবজাস মিডিয়া থেকে দুর্নীতির প্রতিবেদনের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়। আন্তর্জাতিক সংবাদ গোষ্ঠীগুলো তাদের মুক্তি দাবি করেছে।
উত্তর মেসিডোনিয়ার সাংবাদিকদের আদালতের সেন্সর অনুমোদনের আদেশের প্রতিবাদ
"কেউ আমাদের চুপ করাতে এবং আমাদের কণ্ঠস্বর তুলতে বা নাগরিকদের জন্যে গুরুত্বপূর্ণ সত্য প্রকাশে বাধা দিতে পারে না।"
নেপালের টিকটক নিষেধাজ্ঞা সামাজিক গণমাধ্যমে আরো সরকারি নিয়ন্ত্রণের প্রথম পদক্ষেপ
নেপালিদের মধ্যে সামাজিক বিভেদ ঘটানোর অভিযোগে নেপালি সরকার ১৩ নভেম্বর, ২০২৩ চীনা সামাজিক গণমাধ্যম মঞ্চ টিকটকের উপর একটি বিস্তৃত নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
ডিজিটাল বর্ণবাদ ও মানবিক সংকটে সামাজিক গণমাধ্যমের অ্যালগরিদম ব্যবহার
বড় প্রযুক্তি মঞ্চগুলির ব্যাপকভাবে ফিলিস্তিনি কণ্ঠকে সেন্সর, সমর্থকদেরসহ তাদের ছায়া নিষেধাজ্ঞা, তাদের বাকস্বাধীনতা, সমাবেশ, তথ্যে প্রবেশ, রাজনৈতিক অংশগ্রহণ ও বৈষম্য থেকে সুরক্ষার অধিকার লঙ্ঘন করেছে।
নীরব ‘অভ্যুত্থান’ তুরস্কের রাজনৈতিক ও বিচারিক সংকটকে গভীরতর করেছে
সাংবিধানিক আদালতের সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান ও আদালতের সদস্যদের বিরুদ্ধে একটি ফৌজদারি অভিযোগ দায়ের - দুটো সিদ্ধান্তেরই সমালোচনা করেছে কর্মকর্তাদের পাশাপাশি স্বাধীন আইনজীবী ও পর্যবেক্ষকরা৷
মিয়ানমারে নিহত পিতামাতার জন্যে বিচার চেয়ে জান্তা বিরোধী কর্মীর র্যাপ সঙ্গীত
"আমি স্থায়ী এমন একটি শিল্প সৃষ্টি করতে চাই যা বিপ্লব সফল হওয়ার আগে আমি মারা গেলেও যেন আমার পিতামাতার ন্যায়বিচার দাবি করে।"
যুক্তরাজ্য ও শ্রীলঙ্কা: দুটি অনলাইন নিরাপত্তা আইনের তুলনা
মানবাধিকার সুরক্ষক সজিনি বিক্রমাসিংহে যুক্তরাজ্যের অনলাইন নিরাপত্তা আইন বিশ্লেষণ করে দেখেছেন কিভাবে আসন্ন শ্রীলঙ্কার আইনে কিছু গুরুতর উদ্বেগ বিবেচনা ও মোকাবেলা করা যেতে পারে।
জর্জিয়ার রাষ্ট্রপতি অভিশংসন প্রক্রিয়াকে পরাজিত করেছেন
অভিশংসন অধিবেশনে সংসদের ভাষণে জুরাবিশভিলি সংবিধান লঙ্ঘনকে অস্বীকার করে বলেছেন ভোটটি জর্জিয়ার "ইউরোপীয় ভবিষ্যতের" ক্ষতি করবে।
রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে তদন্তের মুখে নিষিদ্ধ বইয়ের মালয়েশীয় সম্পাদক
"কীন ওংয়ের গ্রেপ্তার সেন্সরের ভয় ছাড়াই জনগণের তথ্য জানানো ও কথা বলার ক্ষমতাকে দমনের সমন্বিত রাষ্ট্রীয় প্রচেষ্টাকে প্রদর্শন করে।"