গল্পগুলো আরও জানুন ইতিহাস মাস ফেব্রুয়ারি, 2011
বাংলাদেশ: বিশ্বের অন্যতম এক প্রাচীন মসজিদ
বাংলাদেশ আনলক বিশ্বের অন্যতম এক প্রচীন মসজিদ (৭০১ সিই বা খ্রিস্টাব্দ নির্মিত ) সম্বন্ধে সংবাদ প্রদান করছে, যাকে বাংলাদেশের লালমনিরহাটের হারিয়ে মসজিদ হিসেবে অভিহিত করা হয়।
বলকান: সেসা এবং অন্যান্য গায়ক যাদের স্বাগত জানানো হবে না
বেলগ্রেড ব্লগ সার্বিয়া, ক্রোয়েশিয়া এবং বসনিয়ার একদল গায়ক-গায়িকার তালিকা পোস্ট করেছে, প্রাক্তন শত্রু রাষ্ট্র যাদের স্বাগত জানায় না।
সার্বিয়া: সেমলিন নামক নাৎসি যুদ্ধবন্দী শিবির
বিলি’স ব্লগ ,সেমলিন জুডেনলাগার সম্বন্ধে লিখেছে, এটি ছিল বেলগ্রেডের একটি নাৎসি যুদ্ধবন্দী শিবির।
রাশিয়া: ইয়াকুতিয়ার পানীয় জল; বিশ্বের সবচেয়ে গভীর বরফের কূপ
আস্ক ইয়াকুতিয়া.কমের বোলাট অন্য অনেক বিষয়ের সাথে বিশ্বের পারমাফ্রস্ট (যে এলাকার তাপমাত্রা দুই বছর বা তার বেশি সময় শূন্যের নীচে থাকে) এলাকার সবচেয়ে গভীর কূপ এবং ইয়াকুতস এলাকার পানীয় জল...
বাংলাদেশ: এক সবুজ মসজিদ
বাংলাদেশ আনলক সুনামগঞ্জের সবুজ মসজিদ সম্বন্ধে লিখেছে। বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে এই মসজিদ নির্মাণ করা হয়।
বুলগেরিয়া: সোভিয়েত সেনাদের সম্মানে নির্মিত স্মৃতিসৌধ নিয়ে ব্লগাররা আলোচনা করছে
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসীদের বিরুদ্ধে সোভিয়েত সেনাবাহিনীর বিজয়ের সম্মানার্থে ১৯৫৪ সালে বুলগেরিয়ার রাজধানী সোফিয়াতে সোভিয়েত আর্মি মনুমেন্ট নামক একটি স্মৃতিসৌধে কয়েকটি ভাস্কর্য তৈরি করা হয়। আজ এই সব ভাস্কর্য বাম ও ডানপন্থী রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিতর্কের বিষয়ে পরিণত হয়েছে। সম্প্রতি একটি ডানপন্থী একটিভিস্ট গ্রুপ এই স্মৃতিসৌধটি ধ্বংস করা উচিত হবে কিনা, তা নিয়ে বুলগেরীয় সমাজে আলোচনা শুরু করে দিয়েছে।
জাপান: কাজাখস্তানে থেকে যাওয়া শেষ জাপানি যুদ্ধবন্দী
জাপান সাবকালচার রিসার্চ সেন্টার ব্লগে রিচার্ড অরেঞ্জ এবং ইকুরু কুয়াজিমা “দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে জাপানি এক যুদ্ধবন্দী (পিওডাব্লিউ-প্রিজনার অফ ওয়্যার) যে সোভিয়েত ইউনিয়নে আটকা পড়ে যায়” তার কাহিনী তুলে ধরছে [ইংরেজী...
ল্যাটিন আমেরিকা: মিশরের ঘটনাবলীর সাথে সাদৃশ্য
মিশরে যখন বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে, তখন ল্যাটিন আমেরিকান ব্লগাররা এ অঞ্চলে একই ধরনের অভ্যুথানের সাথে ঐতিহাসিক তুলনা করছিল, আর তাদের কেউ কেউ ভাবছিল; এখানেও কি সে রকম ঘটনা ঘটবে নাকি?
মিশর: “পশ্চিমা নেতারা আরেকটি বসনীয় মুর্হূতের মুখোমুখি হয়েছে”
গ্রেটার সারবিটন লিখেছে যে, আজকের মিশর সংক্রান্ত সমস্যা, পশ্চিমা নেতাদের আরেক বসনীয় মুর্হূতের সামনে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে।