গল্পগুলো আরও জানুন ফার্সী মাস মার্চ, 2012
ইরান: ইন্টারনেট অবরোধ শিথিল করে লাভ কি?
মার্কিন ট্রেজারী বিভাগ একটি পরিষেবা তালিকার উপর থেকে অবরোধ শিথিল করতে যাচ্ছে যাতে ইয়াহু মেসেঞ্জার, গুগল টক এবং স্কাইপি রয়েছে। সংবাদটিকে স্বাগত জানালেও ইরানীরা আগ্রহ দেখাচ্ছে কমই।
ইজরায়েলের প্রতি ইরানী নাগরিকবৃন্দ: “ আমরা, তোমাদের বন্ধু”
ইজরায়েলের এক ফেসবুক প্রচারণায় ইরানের নাগরিকদের উদ্দেশ্য বলা হয়েছে " আমরা কখনোই তোমাদের দেশে বোমা নিক্ষেপ করব না। আমরা, তোমাদের ভালোবাসি", যা কিনা একই রকম ভাবে তৈরী করা ইরানী ফেসবুক প্রচারণা থেকে উত্তর লাভ করেছে, যে প্রচারণায় ইজরায়েলের উদ্দেশ্যে বলা হয়েছে, " আমরা তোমাদের বন্ধু"।
ইরান: গোল্ডফিশ ছাড়া একটি নববর্ষ?
বসন্তের প্রথম দিনে (২০শে মার্চ) ইরানী নববর্ষ নওরোজ উদযাপনে গোল্ডফিশের একটি বিশেষ স্থান রয়েছে। কিন্তু প্রতি বছর প্রাণী অধিকার কর্মী ও ব্লগাররা এদের না কিনতে উৎসাহ জানিয়ে প্রচারাভিযান চালায়।
ইরান: নির্বাচনে ভোট প্রদান করার জন্য কার্টুনিস্টরা খাতামির উপর ক্ষিপ্ত
ইরানের প্রাক্তন সংস্কারবাদী রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ খাতামি, যিনি ঘোষণা দিয়েছিলেন যে রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্ত করে না দিলে এবং সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন না করলে তিনি ভোট দেবেন না, কিন্তু ২ মার্চ ২০১২-এ অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনের ভোট প্রদান করে, তিনি তার কথার বরখেলাফ করেন। তার এই ভোট প্রদানের ঘটনা সংস্কারবাদীদের ক্ষুব্ধ করেছে, যারা নির্বাচন বয়কট করার আহ্বান জানিয়েছিল।
ইরানঃ যুদ্ধ দানবকে নারীরা না বলছে
গত প্রায় তিন দশক ধরে ইসলামিক প্রজাতন্ত্র ইরানের শাসকরা আর্ন্তজাতিক নারী দিবস পালনের বিষয়টি উপেক্ষা করে আসছে। তারা ৮ মার্চ দিবসটিকে স্বীকৃতি প্রদান করে না এবং এমনকি নারী সংগঠনের জন্য এই দিবস উদযাপন করাও নিষিদ্ধ করেছে। কিন্তু প্রতি বছর ইরানের নারীরা বাস্তব এবং ভার্চুয়াল জগতে এখনো এই দিবসটি উদযাপন করে থাকে।
ইরানঃ ” আমাদের কি ভোট দেওয়া উচিত?”
শুক্রবার ২ মার্চ ২০১২ তারিখে অনুষ্ঠিতব্য ইসলামিক প্রজাতন্ত্রে সংসদীয় (মজলিশ) নির্বাচন সংগঠনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। দিও কিছু বিরোধী দল নির্বাচন বয়কটের ঘোষণা দিয়েছে তারপরেও ইরানী সরকার পশ্চিমা বিরোধী প্রচারনার মাধ্যমে নাগরিকদের নির্বাচনমুখী করতে চাইছে।
ইরানী এক সংবাদ সংস্থা, অস্কার গ্রহণ অনুষ্ঠানে আসঘার ফারহাদির বক্তব্যের “উন্নত সংস্করণ” প্রকাশ করেছে
হলিউডে একাডেমী এ্যাওয়ার্ড নামক পুরষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে যখন আসঘার ফারিদির ছবি এ সেপারেশন সেরা বিদেশী ছবির পুরষ্কার লাভ করে, তখন ইরানের নাগরিকরা আনন্দে ফেটে পড়ে। পুরষ্কার গ্রহণের সময় ফারহাদির প্রদান করা বক্তব্যকে ইরানের আধা সরকারি সংবাদ সংস্থা নিজস্ব শব্দে উপস্থাপন করে, যা কিনা সবার আরো বেশী মনোযোগ আকর্ষণ করেছে।