শিক্ষার্থীদের প্রাণঘাতী বিক্ষোভে প্রকম্পিত বাংলাদেশে সমাবেশ ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা খর্ব

Protesting students in Dhaka. Image by Shoeb A. Used with permission.

ঢাকায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। ছবি শোয়েব এ। অনুমতিসহ ব্যবহৃত

সারাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠানে দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারি কোটা ব্যবস্থার বিরুদ্ধে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর সরকার সমর্থক ছাত্র ও ভাড়াটিয়া দল হামলা চালালে ১৫ জুলাই বাংলাদেশে সহিংসতা শুরু হলে প্রাথমিক সংঘর্ষে ছয়জনের বেশি নিহত ও শতাধিক আহত হয়। সরকার গত ১৬ জুলাই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশ দেয়। ১৭ জুলাইয়ের মধ্যে শিক্ষার্থীদের আবাসন খালি করায় বেশিরভাগ শিক্ষার্থী বাড়ি চলে যায়। পুলিশ শিক্ষার্থী বিক্ষোভকারীদের গুলি করার ভিডিও ও ছবির ব্যাপক চালাচালি হলে শিক্ষার্থীদের রক্ষায় স্বৈরাচারী ও প্রতিক্রিয়াশীল সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষুদ্ধ অন্যান্যদের রাস্তায় নামতে প্ররোচিত করে।

শিক্ষার্থী বিক্ষোভকারীরা “হাসপাতাল ও জরুরি পরিষেবাগুলি ব্যতীত কোনো স্থাপনা খোলার অনুমতি ও অ্যাম্বুলেন্স ব্যতীত কোনো যানবাহন পরিচালনার অনুমতি” না দেওয়ার হুমকি দিয়ে সম্পূর্ণ পরিবহন বন্ধ ঘোষণা করলে ১৭ ও ১৮ জুলাই বিক্ষোভকারী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। বিক্ষোভ আরো হিংসাত্মক হয়ে উঠলে ১৮ জুলাই লক্ষ্যবস্তু অগ্নিসংযোগ, ও সরকারি মূল গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা (কেপিআই) ভাংচুর, নতুন মেট্রো লাইন, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, রাষ্ট্রীয় টিভি কার্যালয়, পোস্ট অফিস ও থানার মতো অবকাঠামোগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কর্মকর্তাদের দাবি এসব আক্রমণের উদ্দেশ্যে ছিল অনেকটা ২০২২ সালে শ্রীলঙ্কায় বিক্ষোভ-অভ্যুত্থানের মতো সরকারকে উৎখাত করা। শুক্রবার ১৯ জুলাই সন্ধ্যায় সান্ধ্য আইন ঘোষণা করা হলে বিশৃঙ্খলা থেকে বাঁচতে বেশিরভাগ জনগণ ঘরেই অবস্থান করে। এটি এখনো ২৮ জুলাই পর্যন্ত আংশিকভাবে কার্যকর রয়েছে

পাঁচ দিন ধরে সরকারের সম্পূর্ণ ইন্টারনেট অবরোধ বাংলাদেশে কী ঘটছে সে সম্পর্কে ভুল তথ্য ছড়ানোকে উৎসাহিত করেছে ও বিভিন্ন প্রশ্ন তুলেছে।

নিরাপত্তা কর্মীসহ ২৪ জুলাই, ২০২৪ পর্যন্ত, মোট মৃতের সংখ্যা ১৯৭ জনে পৌঁছেছে; ১৯ থেকে ২১ জুলাই পর্যন্ত সরকারি বাহিনী সশস্ত্র আক্রমণকারীদের হাত থেকে জনগণ ও রাষ্ট্রীয় অবকাঠামো রক্ষা করার চেষ্টার সময় বেশিরভাগ হতাহতের ঘটনা ঘটে। পুলিশ বাহিনীর ১১০০ সদস্যসহ হাজার হাজার মানুষ আহত হয়। পুলিশ ১৭ থেকে ২৩ জুলাইয়ের মধ্যে ভাংচুর ও ধ্বংসের অভিযোগে অন্তত ৩,০০০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে

কোটা পদ্ধতি

প্রাথমিক প্রতিবাদ শুরুর সমস্যাটি মূলত প্রান্তিক গোষ্ঠীকে চাকরি দেওয়ার সরকারি কোটা ব্যবস্থা যা দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির হাতিয়ার হিসেবে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়েছে। গত ৪ জুলাই, ২০২৪ সর্বোচ্চ আদালতের আপিল বিভাগ ২০১৮ সালের বাংলাদেশ কোটা সংস্কার আন্দোলনের ফলাফল হিসেবে ২০১৮ সালে সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিলের একটি সরকারি বিজ্ঞপ্তিকে অবৈধ ঘোষণা করা উচ্চ আদালতের জুন ২০২৪ এর একটি রায়কে বহাল রাখে

Police in action. Image by Shoeb A. Used with permission.

অভিযানে পুলিশ। ছবি শোয়েব এ। অনুমতিসহ ব্যবহৃত।

শুরুতে সরকার শিক্ষার্থীদের উদ্বেগটিকে বিচারাধীন বিষয় বলে ঘোষণা এবং শিক্ষার্থীদের উস্কে দেওয়ার জন্যে বিরোধী দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলকে (বিএনপি) দায়ী করে এটি নিয়ে তাদের সাথে আলোচনা করতে অস্বীকার করলেও শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সরকারকে পদক্ষেপ নিতে বাধ্য করে।

বাংলাদেশ সরকার ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার পরের বছর মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ ও বীরত্বকে সম্মান জানানোর উপায় হিসেবে ১৯৭২ সালে প্রথম সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি চালু করে। গত এক দশক ধরে বাংলাদেশে এটি একটি বিতর্কিত বিষয়। ১৯৭৬ সালে কোটা পদ্ধতিটিকে ভাগ করা হয়: ৪০ শতাংশ মেধা, ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্যে, ১০ শতাংশ যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত নারীদের জন্যে এবং বাকি ২০ শতাংশ জেলাভিত্তিক।

সকল নারীদের অন্তর্ভুক্ত করতে ১৯৮৫ সালে নারীদের জন্যে এবং ১৯৯৭ সালে মুক্তিযোদ্ধা কোটার পদ দাবিকারীদের সংখ্যা হ্রাস পেতে শুরু করলে মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের জন্যে কোটা সম্প্রসারিত করা হয়। ২০১০ সালে, মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনিদের অন্তর্ভুক্ত করতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা আরো সম্প্রসারিত করা হয়। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্যে রাষ্ট্রীয় সুবিধার সংখ্যার পরিপ্রেক্ষিতে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদ নিয়ে অ-মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের লোকেরা চাকরির কোটাসহ এসব সুবিধা দাবি করে।

শিক্ষার্থীরা ২০১৩ সালের জুলাই মাসে প্রথম প্রকাশ্যে কোটা পদ্ধতির প্রতিবাদ করে। মেধার মাধ্যমে মাত্র ৪৪ শতাংশ (বাকি বরাদ্দগুলি: মুক্তিযোদ্ধা ৩০ শতাংশ, নারী ১০ শতাংশ , জেলা ১০ শতাংশ, জাতীয় সংখ্যালঘু ৫ শতাংশ, এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তি ১ শতাংশ) চাকরি পাওয়ার বৈষম্য উল্লেখ করে ৩৪তম বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ কয়েক শতাধিক চাকরিপ্রার্থী শাহবাগ এলাকায় জড়ো হয়। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শুরু হওয়া সংঘর্ষেপুলিশ ও ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের (বিসিএল) সদস্যরা বিক্ষোভকারীদের উপর প্রাণঘাতী অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা ব্যবহার করে সহিংস হামলা চালালে তাদের আন্দোলন ব্যর্থ হয়। এসব হামলার প্রতিক্রিয়ায়, অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যোগদান করলে চট্টগ্রাম, সিলেট ও ​​রাজশাহীর মতো অন্যান্য জেলায় কোটা বিরোধী বিক্ষোভ অব্যাহত থাকে।

কোটা সংস্কার আন্দোলন ২০১৮ সালে আবার শুরু হয়। আন্দোলনকারীরা কয়েক দফায় ছাত্রলীগের হামলার শিকার হয়। সেবছর ১১ এপ্রিল বিক্ষোভের অবসান ঘটিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোটা পদ্ধতি বাতিলের ঘোষণা দেন। সরকারি বিজ্ঞপ্তিটি ২০১৮ সালের অক্টোবরে প্রকাশিত হওয়া পর্যন্ত বিক্ষিপ্ত বিক্ষোভগুলি ছাত্রলীগ ও পুলিশের মুখোমুখি প্রায়শই সহিংসতায় শেষ হোত।

ঢাকা উচ্চ আদালত ৫ জুন, ২০২৪ একজন মুক্তিযোদ্ধার বংশধর ও অন্য ছয় ব্যক্তির দায়ের করা একটি রিট আবেদনের উপর রায় দিয়ে আদালতের অক্টোবর ২০১৮ আদেশকে বাতিল করে এবং কোটা পদ্ধতি পুনর্বহাল করে। পরের দিন কোটা বিরোধী আন্দোলন আবারো জ্বলে ওঠে এবং সরকার আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করে

Image by Shoeb A, Used with permission.

ছবি শোয়েব এ, অনুমতিসহ ব্যবহৃত।

এসব বিক্ষোভের নেপথ্যে কারা?

কোটা সংস্কারের একক দাবিতে শুরু হওয়া শিক্ষার্থীদের আন্দোলন এখন সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীরা “বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন” এর ব্যানারে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে। তারা ‘সরকারি চাকরির সকল গ্রেডে অযৌক্তিক ও বৈষম্যমূলক কোটা বাতিল’ এবং ‘কোটা পদ্ধতি সংস্কারের জন্যে সংসদে একটি আইন পাসের’ দাবি জানিয়েছে।

এই আন্দোলনকে সংগঠিত করতে শিক্ষার্থীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার ছাড়াও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, আবাসিক হল এবং বিভাগের উপর ভিত্তি করে নেটওয়ার্কে নিজেদের সংগঠিত করেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও আবাসিক হলে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সমর্থনে লিফলেট বিতরণ করতে দেখা গেছে।

বিক্ষোভের সময় সাধারণ মানুষ শিক্ষার্থীদের সমর্থনে যোগ দিলেও ১৯ জুলাই পর্যন্ত বেশিরভাগ শিক্ষার্থী বিক্ষোভকারী রাস্তায় ছিল না এবং কিছু স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী দেখা যায়। ইন্টারনেট ও যোগাযোগের অভাবে সরকারঅন্যান্য উৎস থেকে পরস্পরবিরোধী বিভিন্ন দাবি থেকে এটি বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে সত্যিকারের গণঅভ্যুত্থান ছিল কিনা তা নির্ধারণ করা কঠিন। তার ওপর নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী কেপিআইয়ের বেপরোয়া ক্ষয়ক্ষতি ও অগ্নিসংযোগ এবং কোটা আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ স্বতঃস্ফূর্ত গণতান্ত্রিক আন্দোলন করেছে ও সহিংসতা থেকে দূরে সরে ছিল বলে জানানো এবং সরকার পরিবর্তন অভিলাষী চক্রের (আরসিএ) উপস্থিতি ভিন্ন অন্য কিছুর ইঙ্গিত করে।

#বাংলাদেশ সহিংসতা: অগ্নিসংযোগ, বিক্ষোভ | যানবাহন, টিভি কেন্দ্র, ভবন পুড়ে গেছে | প্রায় ৪০ জন মৃত | #টিএনডিজিটালভিডিওস দেখুন

ইন্টারনেট বন্ধ ও বিধিনিষেধ

বিক্ষোভের সময় ১৫ জুলাই ভোর থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় মোবাইলের কার্যকারিতার ফোর-জি নেটওয়ার্ক বন্ধ করে দেওয়া হয়। ১৬ জুলাই পর্যন্ত, সারা বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যাপক ফোর-জি ব্যাঘাত ও ধীরগতির প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী গুজব ছড়ানো রোধ ও বিক্ষোভের মধ্যে স্থিতিশীলতা বজায় রাখার এর কারণ হিসেবে উল্লেখ করে সামাজিক গণমাধ্যম নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে সতর্ক করেন। মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) বিঘ্ন সৃষ্টিকারী বিক্ষোভকারীদের কিছু ডেটা সেন্টার পুড়িয়ে দেওয়ার দাবি করে ১৮ জুলাই রাতে ব্রডব্যান্ডও বন্ধ করে দেয়। তবে সাংবাদিকদের দাবি ডেটা সেন্টার পরিদর্শন করার সময় এধরনের কোনো গুরুতর ক্ষতি পাওয়া যায়নি এবং এই বন্ধ অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে

ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ২৩ জুলাই ও ২৪জুলাই ধীরে ধীরে পুনরুদ্ধার করা হয়।

⚠ হালনাগাদ: মেট্রিক্স পূর্ণ পাঁচ দিন অফলাইনে থাকার পর #বাংলাদেশে ফিক্সড-লাইন ইন্টারনেট সংযোগের আংশিক পুনরুদ্ধার দেখাচ্ছে; বিক্ষোভে ১৭৯ জনেরও বেশি মৃত্যুর খবর স্বত্ত্বেও অব্যাহত সামাজিক গণমাধ্যম ও মোবাইল ডেটা বিধিনিষেধ জনগণের যোগাযোগ করা ও অবগত থাকার অধিকারকে সীমিত করছে

মোবাইল ইন্টারনেট অবরুদ্ধ এবং ২৪ জুলাই উনি পরীক্ষা অনুসারে, ফেসবুক, মেসেঞ্জার, ইউটিউব, হোয়াটসঅ্যাপ (কলিং) এবং ইনস্টাগ্রামের মতো প্রধান সামাজিক গণমাধ্যম মঞ্চগুলি অবরুদ্ধ। ভিপিএন ধীরগতির এবং সাইফন ও টর প্রবেশযোগ্য রয়েছে।

সরকারের সামনে এগুনোর পথ

রবিবার ২১ জুলাই সর্বোচ্চ আদালতের  বিশেষ অধিবেশনের পর সরকার ভবিষ্যৎ সরকারি চাকরির ৯৩ শতাংশ মেধার, ৫ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের বংশধরদের, ১ শতাংশ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর এবং ১ শতাংশ প্রতিবন্ধী বা তৃতীয় লিঙ্গ জনগণের জন্যে সংরক্ষিত ঘোষণা করে ২৩ জুলাই একটি প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করেছে। সরকার আন্দোলনকারীদের দাবি অনুযায়ী ১৬ জুলাই ছয় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর তদন্তের জন্যে একটি বিচার বিভাগীয় কমিশনও গঠন করেছে। সরকারের দাবি, তারা কোটা আন্দোলনের অধিকাংশ দাবি পূরণ করেছে। তবে বিক্ষোভকারী একজন নেতার প্রতিক্রিয়া, “কোটা নিয়ে একটি সুস্পষ্ট সিদ্ধান্তে না পৌঁছানো এবং সকল ঘটনার বিচার নিশ্চিত না করা পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।”

দেশ শান্ত হয়ে উঠলেও প্রাথমিক বিদ্যালয় ও অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অনির্দিষ্টকালের জন্যে বন্ধ রয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মতে, স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে না আসা পর্যন্ত সান্ধ্য আইন চলবে

সামনের সপ্তাহগুলোতে কী হয় এখন সেটাই দেখার বিষয়।

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .