স্বাধীন চলচ্চিত্র নির্মাতা ও নারীবাদী পণ্ডিত এই জিয়াওমিং এবং নারীবাদী কর্মী গুও জিং রচিত ধারাবাহিক দিনলিপির মধ্যে নীচের পোস্টটি পঞ্চদশতম। দুজনই কোভিড -১৯ মহামারীর কেন্দ্রস্থল উহান শহরে বসবাস করছেন। এখানে ধারাবাহিকটির প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ. সপ্তম, অষ্টম, নবম, দশম একাদশ, দ্বাদশ, ত্রয়োদশ এবং চতুর্দশ অংশের সংযোগ রয়েছে।
কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক প্রভাব সম্পর্কে গ্লোবাল ভয়েসেসের বিশেষ কভারেজটি দেখুন।
এই কিস্তিটি ২০২০ সালের ২৮ মার্চ থেকে ৩১ মার্চ তারিখের মধ্যে লেখা হয়েছে। চীনা ভাষায় লেখা মূল দিনলিপিগুলি ম্যাটার নিউজে প্রকাশিত হয়েছে।
গুও জিং: ২৮ মার্চ, ২০২০
武汉的地铁在停运了两个多月后,今天重新开始运营了。我的小区对面就是地铁口,不过少有人出入。
我和大家一样都在期盼着出小区。下午,我买的大麦茶到了。取快递的时候,我问了一下保安什么时候可以出去,他让我问网格员。他给我指了指小区墙上的公示牌,有一个上面有网格员的电话。
我打电话给网格员,她说,无疫情社区的居民每天可以凭绿码(健康码)去超市买东西,一次出门的时间为两个小时。可是,现在有很多超市依然不对个人开放。
我们社区是无疫情社区,离我们最近的对个人开放的超市所在的社区不是无疫情社区。而且,现在超市严格控制进入的人数,一次只能进5个人,要排很久的队。所以,网格员建议现在还是不要出小区。
我今天终于厌烦了胡萝卜。可惜我家里还有几根胡萝卜,我还是得把它们吃完。不过,胡萝卜正式成为第一种我未来一段时间不想再吃的食物。
দুই মাস পরিষেবা স্থগিতের পরে উহানের পাতাল রেলটি আজ আবার চালু হয়েছে। আমার কমিউনিটির ঠিক সামনে একটি পাতাল রেলে প্রবেশের একটি পথ রয়েছে, তবে খুব কম লোকই এর মধ্য দিয়ে আসা-যাওয়া করে।
অন্য অনেকের মতো আমিও আমাদের আবাসিক এলাকা থেকে বেরিয়ে আসতে চাই। আমার আদেশ করা বার্লি চা আজ বিকেলে আমার কমিউনিটিতে পৌঁছে দেওয়ার সময় আমি এটি নিতে গিয়ে নিরাপত্তা কর্মীকে জিজ্ঞেস করি, কখন আমরা বাইরে যেতে পারবো। বুলেটিন বোর্ডে পিনযুক্ত একটি টেলিফোন নম্বর দেখিয়ে দিয়ে তিনি আমাকে গ্রিড নিয়ন্ত্রককে জিজ্ঞেস করতে বলেছেন।
আমি গ্রিড নিয়ন্ত্রণকারীকে ফোন করার পর তিনি আমাকে বলেছিলেন “সবুজ” স্বাস্থ্য সংকেতযুক্ত নিশ্চিত সাম্প্রতিক কোন সংক্রমণের ঘটনা ছাড়া কমিউনিটিগুলির বাসিন্দারা দুই ঘন্টার জন্যে সুপারমার্কেটে কেনাকাটা করতে পারবে। তবে অনেক সুপারমার্কেটই আলাদা আলাদা ক্রেতার জন্যে উন্মুক্ত নয়।আমাদের কমিউনিটিতে সংক্রমণের নিশ্চিত সাম্প্রতিক কোন ঘটনা না থাকলেও নিকটতম সুপার মার্কেটের এলাকাতে নিশ্চিত ঘটনা রয়েছে। তার ওপর, সুপার মার্কেটগুলির বাইরে সারাক্ষণ একটি দীর্ঘ সারি থাকে কারণ তারা শুধু সর্বোচ্চ পাঁচজনকে ভিতরে কেনাকাটা করতে দেয়। এজন্যে গ্রিড নিয়ামক আমাকে এই মুহুর্তে আমাদের এলাকার বাইরে যাওয়া এড়িয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিলেন।
গাজর খেতে খেতে খুব ক্লান্ত হয়ে পড়লেও আমাকে বাড়িতে থাকা শেষ কয়েকটি গাজর শেষ করতে হবে। আনুষ্ঠানিকভাবে গাজর আমার নিকটতম ভবিষ্যতের কম পছন্দের খাদ্য তালিকায় রয়েছে।
গুও জিং: ২৯ মার্চ, ২০২০
最近几天我多次被问到:“武汉封城后,人与人之间的关系有什么样的变化?”我没有一个简单绝对的答案。封城后,人们自觉地和他人保持一定的距离,很多人不再出门,但也有人带着恐惧和担忧做志愿者,为需要的人送物资。一些在外的湖北人被拒绝住酒店,但也有人主动为湖北人提供住处。有的城市拒绝复工的湖北人进入,但也有城市欢迎复工的湖北人。
中午,有住户艾特物业主任,“请问,现在可以出小区,去超市买东西吗?”
物业主任回答说:“你如果有健康码和复工证明就可以出小区。”
有人问:“请问现在住汉口,可以回小区吗?”
物业主任说:“只要有健康码,可以。”
两个住户都表示感谢。
সম্প্রতি আমাকে বেশ কয়েকবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছে, “উহান লকডাউনের পর কীভাবে সামাজিক সম্পর্ক বদলে গিয়েছিল?” আমার কাছে সহজ কোন উত্তর নেই। লকডাউনের পরে আমরা সচেতনভাবে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেছি। অনেক লোক আর বাসা ছেড়েই বেরোয় নি। তবে কেউ কেউ তাদের ভয় ও উদ্বেগ কাটিয়ে উঠে অভাবী লোকদের সামগ্রী বিতরণের জন্যে স্বেচ্ছাসেবীর কাজ করেছে। হুবেই প্রদেশের (উহান যেই প্রদেশের প্রশাসনিক রাজধানী) অনেককেই হুবেইয়ের বাইরের হোটেলগুলিতে প্রত্যাখ্যান করেছে। তবে, কেউ কেউ সাহায্য পৌঁছানোর চেষ্টা করেছে। কিছু কিছু শহর হুবেই থেকে আসা লোকদের কাজে যোগ দিতে এবং ফিরে আসতে নিষিদ্ধ করেছে। অন্যান্য শহরগুলি তাদের স্বাগত জানিয়েছে।
আজ দুপুরের দিকে একজন বাসিন্দা সম্পত্তি ব্যবস্থাপককে একটি বার্তা পাঠিয়েছে, “আমরা কি বাইরে গিয়ে সুপারমার্কেটে কেনাকাটা করতে পারি?”
ব্যবস্থাপক বলেছেন, “আপনার কাছে (সবুজ) স্বাস্থ্য সংকেত এবং কাজে ফিরে যাওয়ার সনদ থাকলে আপনি বাইরে যেতে পারবেন।
অন্য একজন জিজ্ঞাসা করেছেন, “আমি এখন হানকাউতে (উহান শহরের অন্য একটি অংশ) আছি। আমি কি কমিউনিটিতে ফিরে যেতে পারি? “
ব্যবস্থাপক বলেছেন, “আপনার কাছে (সবুজ) স্বাস্থ্য সংকেত থাকলে আপনি ফিরে আসতে পারেন।”
তারা ব্যবস্থাপককে ধন্যবাদ জানায়।
গুও জিং: ৩০ মার্চ, ২০২০
这场疫情会对我有什么样的影响?我现在也无法说清楚。这场灾难会在我们很多人身上都留下不可磨灭的痕迹。
我们会走在某条路上的时候想起它2020年的样子,我们会在吃到某种菜的时候记起封城这段时间天天吃它的无奈,我们会偶尔梦到此时的人和事。
我对武汉这座城市依然不会有特殊的感情,但我会记得在这个地方经历了一场封锁,也无法忘记这段时间空荡荡的街道。
这几天武汉的外卖订单在增加。3月26日,奶茶订单3天增长近8倍。人们承受了太多的苦,一杯奶茶成为现在难得的甜。
路上多了一些拉着行李的人,不知这是他们的归途还是启程。
এই মহামারীটি কীভাবে আমাকে এখনো প্রভাবিত করেছে তা আমি বলতে পারবো না। এই বিপর্যয়টা আমাদের অনেকের উপর অমোচনীয় দাগ রেখে যাবে।
কোন রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় আমরা এটা ২০২০ সালে দেখতে কেমন ছিল তা নিয়ে চিন্তা করবো। কোন একটি নির্দিষ্ট খাবার খাওয়ার সময় আমাদের মনে হবে লকডাউনের সময় আমরা এটি খেতে কেমন নারাজ ছিলাম। লকডাউনের সময় আমরা কাদের সাথে দেখা করেছি এবং কী হয়েছিল তা নিয়ে আমরা স্বপ্ন দেখবো।
সম্ভবত এই শহরের সাথে আমার বিশেষ কোন সংযোগ বিকশিত না হলেও এই শহরটি যে একটা লকডাউনের মধ্য দিয়ে গেছে সেটা আমি মনে রাখবো। সেই ফাঁকা রাস্তাগুলির কথা আমি ভুলবো না।
সাম্প্রতিক দিনগুলিতে উহানের নিয়ে যাওয়া খাবারের আদেশের সংখ্যা বেড়েছে। ২৬ মার্চ তারিখে জানা গেছে যে দুধ-চায়ের অর্ডার সংখ্যা তিনদিনের আগের তুলনায় আট গুণ বেড়েছে। আমাদের অনেক তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছে, জীবনে এক কাপ দুধ-চায়ের মিষ্টতা বিরল হয়ে গেছে।
কিছু কিছু লোককে রাস্তায় তাদের লাগেজ বহন করতে দেখছি। আমি জানি না তারা ফিরে আসছে নাকি চলে যাচ্ছে।
গুও জিং: ৩১ মার্চ, ২০২০
让人们保持“正常”的一个功能是社会的稳定。对那些在疫情期间失去亲人的人,有一些人觉得领完骨灰自己找个地方哭最好,不然就会乱。
本来,在亲人去世时办葬礼,当众哭再正常不过了,可是此时的正常却又被颠倒了,这是极端情况下被认定的“正常”。
社会连他们的哀悼痛哭都承载不了,那我们的社会是多么的不正常。社会如此地不正常,生活在其中的我们怎么做一个“正常人”呢?
社区志愿者昨晚在群里说:“各位好,今天我询问了门口的值守人员,现在凭健康码登记后就可以出去购买生活物品,药店也在慢慢放开,有需要的人可以自行购买”。
有人问:“你好!请问老年人也可以出去看病买东西吗?”
志愿者回复道:“你只要健康码是绿的就可以出去”,他又补充说,“凭绿码出去,限两个小时内。一次一户一人,现在还不是所有超市都对个人开放,如果不是非买不可的,最好还是不要频繁出门,外面还是不安全,特别是老人和小孩。出门请做好防护,注意排队距离,尽量不去拥挤的地方,如果不是必要尽量等到4月8日。”
看到这个消息,我激动地眼里泛起了泪花。我在支付宝上申请了健康码,准备今天出门。
我中午11点35分出小区,门口的保安问我出门做什么,我说:“买东西”。他让我用微信扫一个二维码,原来是要看微信上的健康码,我的微信没有绑定手机号,就还没有在微信上申请健康码。保安用体温枪给我量了体温,让我登记了一下信息,包括房间号、体温、出门的事由和时间,叮嘱我说:“出门时间是两个小时”。
我只有两个小时,要在13点35分回来。我骑了一辆共享单车,在熟悉的街道上骑着,却有种陌生感,我像是乱入地球的外星人,兴奋而紧张。我急于想要再次亲眼看看这“外面的世界”。
我骑车到江滩的入口,到江边走一走。江边的人比封小区前要多一些,有带着小孩玩的家长,有散步的情侣,有钓鱼的人。
前几天,有人问我:“解封后第一件事想做什么?”我说:“到江边走一走,喊一喊。”吃跑了,我走到江边,稍微犹豫了一会儿,然后对着长江大喊:“啊……”。接着,有两个人也跟着叫,其中一个人还连叫了三声。看来大家都被困得太久了。我又喊了几声,有点神清气爽的感觉。
সামাজিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্যে জনগণকে “স্বাভাবিক” আচরণ করতে হবে। কিছু লোক বিশ্বাস করেন যে এই মহামারীতে যারা আত্মীয় বা বন্ধু হারিয়েছেন তাদের আত্মীয়স্বজন বা বন্ধুবান্ধবদের দেহভস্ম পাওয়ার পর সমাজে যাতে অস্থিতিশীলতা না ঘটে সেজন্যে তাদের চোখের পানি লুকিয়ে রাখতে হবে।
কোন আত্মীয়ের শেষকৃত্যে অন্যদের সামনে কান্নাকাটি করাটা স্বাভাবিক। তবে এই চরম পরিস্থিতিতে এই রীতিটি নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। সমাজে দুঃখ গ্রহণযোগ্য নয়। এধরনের অস্বাভাবিক সমাজে ব্যক্তিরা কীভাবে স্বাভাবিক আচরণ করবে?
কমিউনিটির একজন স্বেচ্ছাসেবক আমাদের চ্যাটরুমে একটি বার্তা পাঠিয়েছে: “শোন, আমি আজ গেটের কমিউনিটির কর্মীদের জিজ্ঞেওস করেছি, তারা আমাকে বলেছে (সবুজ) স্বাস্থ্য সংকেত দিয়ে আমরা কেনাকাটা করতে যেতে পারি। কিছু ফার্মেসী এখন খোলা আছে, আপনারা প্রয়োজনীয় আইটেম কিনতে পারেন।
কেউ কেউ জিজ্ঞাসা করলো, “বয়স্করা কি ডাক্তারের কাছে এবং কেনাকাটা করতে যেতে পারবে?”
স্বেচ্ছাসেবক জবাব দিয়েছিলেন, “আপনি সবুজ সংকেত নিয়ে বাইরে যেতে পারেন।” তিনি আরো বলেছিলেন, “প্রতি পরিবার থেকে মাত্র একজন ব্যক্তি বাইরে যেতে পারবে এবং একবারে শুধু দুই ঘণ্টার জন্যে। বর্তমানে সব সুপারমার্কেট জনসাধারণের জন্যে উন্মুক্ত নয়। জরুরি প্রয়োজন না হলে আপনার ঘন ঘন বাইরে না যাওয়াই ভাল। বিশেষত প্রবীণ এবং শিশুদের জন্যে বাইরেটা নিরাপদ নয়। বাইরে যাওয়ার সময় দয়া করে সুরক্ষা সজ্জা পরিধান করে অন্যদের থেকে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন। ভিড় কোথাও না যাওয়াই ভাল। প্রয়োজনীয় না হলে ৮ এপ্রিল তারিখ পর্যন্ত ধৈর্য ধরুন।”
বার্তাটি দেখে আমি এতটাই উত্তেজিত হয়েছি যে আমার চোখ থেকে পানি বেরিয়ে এলো। আমি আলিপে-তে স্বাস্থ্য সংকেতের জন্যে আবেদন করে আজই বাইরে যাওয়ার জন্যে প্রস্তুত হয়ে গেলাম।
আমি সকাল ১১:৩০-এ বেরিয়েছি। সুরক্ষা কর্মীটি আমার বাইরে যাওয়ার উদ্দেশ্য পরীক্ষা করে। আমি বললাম, “কেনাকাটা।” তিনি আমার স্বাস্থ্য সংকেতটি পরীক্ষা করতে আমাকে “উইচ্যাট” দিয়ে একটি কিউআর সংকেত স্ক্যান করতে বলেছিল। আমার উইচ্যাটটি আমার মোবাইল ফোন নম্বরের সাথে সংযুক্ত না থাকায় উইচ্যাটের মাধ্যমে আমার স্বাস্থ্য সংকেত প্রয়োগ করা যায়নি। সুরক্ষা কর্মীটি আমার তাপমাত্রা নিয়ে আমাকে কক্ষ নম্বর, তাপমাত্রা, বাইরে যাওয়ার উদ্দেশ্য এবং বাইরে যাওয়ার সময়সহ একটি ফর্ম পূরণ করতে বলেছিল। তিনি আমাকে মনে করিয়ে দিয়েছিলেন, “আপনার কাছে কেবল দুই ঘন্টা রয়েছে।”
আমার হাতে কেবল দু'ঘণ্টা ছিল। আমাকে দুপুর ১:৩৫-এ ফিরে যেতে হবে। আমি একটা সাইকেল নিয়ে পরিচিত রাস্তায় চলতে শুরু করলে রাস্তাগুলো আমার কাছে অচেনা অচেনা লাগছিল। আমাকে পৃথিবীতে আসা আগন্তুকের মতো উত্তেজিত ও উদ্বিগ্ন লাগছিল। আমি “বাইরের পৃথিবী” দেখার জন্যে আগ্রহী ছিলাম।
আমি নদী পার্কের প্রবেশ পথে উঠে নদীর পাড় ধরে হাঁটলাম। সেখানে লকডাউনের আগের চেয়ে আরো বেশি লোক ছিল – সেখানে বাবা-মারা বাচ্চাদের সাথে খেলা করছিল, প্রেমিক-প্রেমিকারা পাড় ধরে পায়চারি করছিল আর লোকেরা মাছ ধরছিল।
বেশ কয়েক দিন আগে কোন একজন আমাকে জিজ্ঞেস করে, “লকডাউন তোলা হলে আপনি প্রথমে কী করতে চান?” আমি বলেছিলাম, “আমি নদীর ধারে হাঁটতে এবং চিৎকার করতে চাই।” আমি একটা দম নিলাম এবং জোরে জোরে ইয়াংসি নদীর তীরে “আহ ~~~” করে চিৎকার করেছিলাম। আমার পরে আরো দু'জন চিৎকার করেছিল। তাদের মধ্যে একজন তিনবার চিৎকার করেছিল। মনে হচ্ছে আমরা অনেক দিন ধরে আটকে রয়েছি। আমি বার বার চিৎকার করেছিলাম। তারপর আমি সতেজ অনুভব করলাম।