কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক প্রভাব নিয়ে গ্লোবাল ভয়েসেসের বিশেষ কভারেজটি দেখুন।
আফ্রিকার নেতারা মহাদেশে দ্রুত ছড়িয়ে পড়া সম্ভাব্য মারাত্মক রোগ কোভিড-১৯ নিয়ে তাদের বার্তায় বিশ্বাস আঁকড়ে ধরতে চাইছেন।
অনেক আফ্রিকীয় সরকার কোভিড -১৯ সৃষ্টিকারী উচ্চমানের সংক্রামক করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া কমাতে স্কুল বন্ধ, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা, সামাজিক দূরত্বের আদেশ এবং যোগাযোগ অনুসরণসহ নানা কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও সমস্ত নেতাই শুধু এক ধরনের জনসমাবেশ নিষিদ্ধ করার বিষয়ে একমত হননি, আর সেটা হলো: বিশ্বাস ভিত্তিক সমাবেশ।
কিছু নেতা ভাইরাসটির বিস্তারকে হ্রাস করতে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার অনুশীলনের জন্য চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের পরামর্শের সাথে তাদের নীতিগুলি সাজিয়ে নিয়েছেন এবং ধর্মীয় সমাবেশগুলো স্থগিত করতে সম্মত হয়েছেন। কিন্তু বাকিরা সুরক্ষার জন্যে বিশ্বাসই যথেষ্ট বলে অনুগামীদের ও ভক্তদের আশ্বাস দিয়ে ভাইরাসটির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য ধর্মীয় আদর্শকে অনুসরণ করেছেন।
নাইজেরিয়া, তাঞ্জানিয়া, এবং ইথিওপিয়ার মতো দেশগুলিতে যেখানে গির্জা এবং মসজিদে সমাবেশ প্রাত্যহিক জীবনের অনুষঙ্গ, সেখানে ধর্মের একটি মূখ্য ভূমিকা রয়েছে। এরপরও কিছু নাগরিক সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে যখন বাস্তব-ভিত্তিক পদক্ষেপ জরুরী তখন মিথ্যে আশা এবং ভুল তথ্য ছড়িয়ে দেওয়ার বিপদ নিয়ে গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
২০২০ সালের ২৫ শে মার্চ তারিখ পর্যন্ত আফ্রিকায় কমপক্ষে নিশ্চিত ১,৫০০ টি ঘটনাসহ বিশ্বব্যাপী ৪,৩৬,০০০ জন মানুষ নোভেল করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে।
নাইজেরিয়া: ‘আপনার বাড়ির কাছে কোন ভাইরাস আসতে পারবে না’
২৫ শে মার্চ পর্যন্ত ৪৬ জন কোভিড-১৯ আক্রান্ত এবং একজনের নিশ্চিত মৃত্যুর ঘটনার সাথে সাথে নাইজেরিয়া এই বিস্তারকে আটকাতে বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
২০ শে মার্চ তারিখে ৩৬ টি রাজ্যের গভর্নর এবং উপ-রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে গঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পর্ষদ (এনইসি) ধর্মীয় সমাবেশগুলোসহ সব ধরনের জনসমাবেশ নিষেধাজ্ঞার “জোরালো সুপারিশ করেছে”।
লাগোস প্রদেশ ৫০ জন বা তার বেশি লোকের ধর্মীয় সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে। ২১ মার্চ তারিখে লাগোসের ক্যাথলিক আর্চবিশ অ্যাডভেলে মার্টিনস রবিবার এক মাসের জন্যে রবিবাসরীয় গণপ্রার্থনা স্থগিত করেছেন। চার্চটি অসুস্থ ও প্রবীণদের মতো ঝুঁকিপূর্ণ লোকদের টেলিভিশন বা অনলাইন স্ট্রিমিংয়ের মাধ্যমে গির্জার পরিষেবাগুলি দেখতে উৎসাহিত করেছে।
কোভিড-১৯ সূচকের রোগী নিশ্চিত হওয়ার পর ২৯ ফেব্রুয়ারি তারিখে লাগোসের ক্যাথলিক চার্চ “গণপ্রার্থনার সময় শান্তির চিহ্ন হিসেবে করমর্দন নিষিদ্ধ” এবং কিছু পরিষেবা স্থগিত করেছে।
বড় ধরনের সমাবেশ না করার জন্যে নাইজেরীয় সরকারের পরামর্শ থাকা সত্ত্বেও নাইজেরিয়ার মেথোডিস্ট চার্চ তার সমস্ত শাখাকে পরিষেবা অব্যহত রাখার নির্দেশ জানিয়ে ১৮ মার্চ তারিখে আর্চবিশপ এবং বিশপদের একটি চিঠি পাঠিয়েছে।
২০ মার্চ নাগাদ তারা ৫০-ব্যক্তি ও অনলাইনে পরিচালিতগুলো থেকে শুরু করে এক ঘন্টা বা তারও কম সময়ের সীমিত পরিষেবার মধ্যে সীমাবদ্ধতা মেনে চলার নির্দেশনা দিয়ে উল্টো পথে হেঁটেছে।
Methodist Church makes u-turn, directs compliance with ban on large gatherings https://t.co/3hqYiqtVTm via @thecableng #COVID19NIGERIA
— TheCable (@thecableng) March 20, 2020
মেথোডিস্ট গির্জা ভোল পাল্টেছে, বিশাল সমাবেশের উপর নিষেধাজ্ঞার প্রতি সম্মতিসূচক নির্দেশনা দিয়েছে।
অন্যান্যরা নির্দেশনাগুলো মানার ক্ষেত্রে কম আগ্রহী ছিল।
ঈশ্বরের মুক্তিপ্রাপ্ত খ্রিস্টান গির্জার (আরসিসিজি) নাইজেরীয় যাজক ই. এ. আদেবোয়ি তার অনুগামীদের আশ্বাস দেওয়ার জন্যে ইনস্টাগ্রামে একটি বার্তা পোস্ট করেছেন যে “মৌলিক স্বাস্থ্যবিধির পদক্ষেপগুলো ধার্মিকতারই নামান্তর” তাই “তাদের বসতবাড়ির কাছে কোন ভাইরাস প্রবেশ করতে পারবেনা।“
আমি আপনাকে আশ্বস্ত করতে চাই যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি সবার উপরে এর আশ্রয়ে আছেন, কোন ভাইরাস আপনার বাসস্থানের কাছে আসতে পারবে না। মনে রাখবেন যে তার ছায়াতলে থাকতে পারতে হলে আপনাকে পরিচ্ছন্ন জীবনযাপন করতে হবে। আপনার হাত ধোয়া, আপনার পরিবেশকে পরিষ্কার রাখা এবং মৌলিক স্বাস্থ্যবিধির পদক্ষেপগুলো মেনে চলার মতো মৌলিক জিনিসগুলোর অবস্থান ধার্মিকতার পরেই। ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন।
ইসলাম বিষয়ক নাইজেরীয় সর্বোচ্চ পর্ষদ (এনএসসিআইএ) জামাতে নামাজের নিষেধাজ্ঞাটি মুসলমানদের মেনে চলার আহ্বান জানানো সত্ত্বেও এখনো কিছু মুসলমান নেতা মুসলমান বিশ্বাসীরা সংক্রামক ব্যাধির “প্রতিরোধক” এই অপতথ্যটি ভাগাভাগি করে চলছে।
Coronavirus: Muslims immune, don’t stop mosque prayers – Scholar warns Buhari, Islamic Council – Daily Post Nigeria https://t.co/gGiTy89KSY pic.twitter.com/98BXcmFAuf
— nigerianbulletin (@nbnews247) March 19, 2020
মুসলমানরা করোনা ভাইরাস থেকে নিরাপদ, মসজিদে নামাজ পড়া বন্ধ করবেন না – ইসলামি পর্ষদের পণ্ডিত বোহারির সতর্কতা – ডেইলি পোস্ট নাইজেরিয়া।
১৮ মার্চ তারিখে ইসলামি পন্ডিত আবুবকর ইমাম আলিয়াগান মুসলমানরা “ইতোমধ্যে ভাইরাসটির প্রাকৃতিক প্রতিরোধ ক্ষমতাপ্রাপ্ত” বলে দাবি করে রাষ্ট্রপতি মুহাম্মদু বুহারীর সরকার, সুলতানি পর্ষদ এবং মুসলমান কর্তৃপক্ষগুলোকে নাইজেরিয়ার মসজিদগুলো বন্ধ না করার বিষয়ে সতর্ক করেছেন।
তাঞ্জানিয়া: গির্জাতেই ‘সত্যিকারের নিরাময়’
তাঞ্জানিয়া সরকার ২৫ মার্চ পর্যন্ত ১২টি কোভিড-১৯ ঘটনা নিশ্চিত করেছে।
তাঞ্জানিয়ায় সংখ্যাগুলো বেড়ে যাওয়ার সাথে সাথে করোনা ভাইরাসকে শয়তানের সাথে তুলনা করা এবং স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের সামাজিক দূরত্ব চর্চা ও বাড়িতে অবস্থানের পরামর্শ সত্ত্বেও খ্রিস্টীয় বিশ্বাসের উপাসকদের একত্রিত হয়ে প্রার্থনা করতে উৎসাহিত করার জন্যে রাষ্ট্রপতি জন মাগুফুলিকে সমালোচকদের কাছ থেকে কিছুটা উত্তাপ গ্রহণ করতে হয়েছে।
বাস্তবে মাগুফুলি ২২ মার্চ রবিবার তাঞ্জানিয়ার রাজধানী ডোডোমাতে গির্জায় অংশ নিয়েছিলেন। সেখানে তিনি তার সহকর্মীদের বলেছেন যে জনসমাবেশ নিষিদ্ধ করার সামগ্রিক সুপারিশ সত্ত্বেও ধর্মীয় জায়গাগুলিতে “সত্যিকারের মুক্তি” পাওয়া যেতে পারে বলে মসজিদ ও গির্জা উন্মুক্ত থাকবে।
নেটনাগরিক ফারডিনান্দ ওমোন্ডি টুইটারে রাষ্ট্রপতির বিতর্কিত মন্তব্যটি ভাগাভাগি করেছেন:
Tanzania President: we are not closing places of worship. That's where there is true healing. Corona is the devil and it cannot survive in the body of Jesus. pic.twitter.com/YE2b6wQXML
— FERDINAND OMONDI (@FerdyOmondi) March 22, 2020
তাঞ্জানিয়া রাষ্ট্রপতি: আমরা উপাসনালয়গুলি বন্ধ করছি না। সেখানেই প্রকৃত নিরাময় রয়েছে। করোনা হলো শয়তান এবং এটি যিশুর দেহে টিকে থাকতে পারে না।
নেটনাগরিক সাইদ মুহাম্মদ বিশ্বাস-ভিত্তিক এই যুক্তিটিকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন:
To people saying we need to pray to (some) god. I am just asking you: has god been on paternity leave or something since January? Is he unaware of whats going on? If Mecca and the Vatican have closed up shop then maybe he's not listening, not caring, or.. not there. Stay At Home!
— Said Muhammed (@saidmuhammed) March 23, 2020
আমাদের (কোন) ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করা দরকার এমন কথা বলা লোকদের আমি শুধু প্রশ্ন করছি: জানুয়ারি থেকে কী ঈশ্বর পিতৃত্বের ছুটিতে বা অন্য কিছুতে রয়েছেন? কি হচ্ছে সে ব্যাপারে তিনি কি জানেন না? মক্কা এবং ভ্যাটিকান দোকান বন্ধ করে রাখলে তিনি সম্ভবত শোনেন না, যত্ন নেন না বা এমনকি থাকেন না। ঘরে বসে থাকুন (সেলফ কোয়ারেন্টাইনের মতো)!
এই নেটনাগরিক ঈশ্বরের প্রতি বিশ্বাসের জন্যে রাষ্ট্রপতির প্রশংসা প্রকাশ করলেও ভারসাম্য রক্ষা করার আহ্বান জানিয়েছেন:
This man honors God. I agree with him. But I would suggest that we rethink this strategy….balance honoring God, and health protection…
— Ssempa = Gabriel Baaba Gwanga'Mujje (@martinssempa) March 23, 2020
এই লোকটি ঈশ্বরকে সম্মান করেন। আমি তার সাথে একমত। তবে আমি তাকে এই কৌশলটি পুনর্বিবেচনা করার পরামর্শ দেবো … ঈশ্বরকে সম্মান এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষার মধ্যে ভারসাম্য বিধান করুন।
এবং এই নেটনাগরিক ভাবছেন যে লোভ মসজিদ এবং গীর্জা বন্ধ করার ব্যাপারে অনীহার কোন কারণ হতে পারে:
Church and Mosque attendance is going to be the Final nail in the coffin to African Countries. Tamaa za sadaka kwa viongozi wa dini itatucost @zittokabwe
— Frank Kinubi (@frankkinubi) March 21, 2020
গির্জা এবং মসজিদের সমাবেশ আফ্রিকীয় দেশগুলোর জন্যে কফিনের শেষ পেরেক হতে পারে। ধর্মীয় নেতাদের দান নেওয়ার (এসব) ইচ্ছার জন্যে আমাদের মূল্য দিতে হবে।
আবদিফাতাহ হাসান আলী দক্ষিণ কোরিয়ায় কোভিড -১৯ সংক্রমণের একটি বড় গুচ্ছের জন্যে দায়ী গির্জাটির প্রতি ইঙ্গিত করেছেন:
Magufuli is playing with fire and he’s not taking this pandemic seriously! Does he knows that secretive church gathering with its rituals demanding mass human contact was the main factor of spreading the #COVIDー19 in South Korea? https://t.co/nJaaefx5Sj
— Abdifatah Hassan Ali ?? (@IamAbdi5) March 22, 2020
মাগুফুলি আগুন নিয়ে খেলছেন এবং তিনি এই মহামারীটিকে গুরুত্বের সাথে নেন নি! তিনি কি জানেন আচার অনুষ্ঠানের জন্যে জনসাধারণের গণসংস্পর্শ দাবি করা গির্জার গোপন সমাবেশটি দক্ষিণ কোরিয়ায় #কোভিডー19 বিস্তারের মূল কারণ ছিল?
ইথিওপিয়া: ‘আমি ভাইরাসটিকে পুরোপুরি ছাই হয়ে যেতে দেখেছি’
২৫ শে মার্চ পর্যন্ত ইথিওপিয়ায় বর্তমানে ১২ টি কোভিড-১৯ সংক্রমণের ঘটনা রয়েছে যার প্রতিক্রিয়া হিসাবে সরকার স্কুল বন্ধ, জনসমাববেশ নিষিদ্ধ, সমস্ত স্থলবন্দর বন্ধ এবং দেশে প্রবেশ করা ভ্রমণকারীদের জন্যে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইন প্রয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ইথিওপীয়দের অর্ধ-কোটিরও বেশি ইথিওপীয় অর্থোডক্স তেওয়াহেদো গির্জার (ইওটিসি) অধীন এবং এখানে বিশ্বাস জনসাধারণের চিন্তাকে রূপ দেওয়ার ক্ষেত্রে একটি বিশাল ভূমিকা পালন করে।
ইথিওপিয়ার নবি ইস্রায়েল দানসা যখন তার হাজার হাজার অনুগামীদের বলেন যে তিনি তার প্রার্থনার শক্তি দিয়ে “ভাইরাসটিকে সম্পূর্ণরূপে ছাই হয়ে যেতে দেখেছেন”, তখন মার্কিন-ভিত্তিক অধ্যাপক এন্ডালক চালা (গ্লোবাল ভয়েসেসের একজন সহযোগী এবং প্রাক্তন সম্পাদক) টুইটারে সতর্ক করে বলেন যে প্রার্থনা থেকে নিরাময় লাভের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি বিপজ্জনক ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে এবং তিনি ইউটিউবকে নবিটির বার্তা অপসারণের আহ্বান জানিয়েছেন:
An Ethiopian prophet says “Last night when I pray, I saw the Spirit of God putting the coronavirus in my hand just like this water. Then when I put the word out, I saw the virus completely burned into ashes” This kind of misinformation will cost lives & YouTube should remove it. https://t.co/X4X4Zv7LCG
— Endalk (@endalk2006) March 23, 2020
একজন ইথিওপিয়ার নবি বলেছেন, “গতরাতে যখন আমি প্রার্থনা করলাম, তখন আমি ঈশ্বরের দেবদূতকে এই পানির মতোই করোনা ভাইরাসকে আমার হাতে রাখতে দেখেছিলাম। তারপর আমি শব্দটি উচ্চারণ করার পর দেখলাম ভাইরাসটি পুরোপুরি ছাই হয়ে গেছে” এই ধরনের ভুল তথ্যের জন্যে জীবন দিয়ে মূল্য দিতে হবে এবং ইউটিউবের এটা সরিয়ে ফেলা উচিৎ।
চালা গ্লোবাল ভয়েসেসকে আরো জানিয়েছেন যে ২৫ মার্চেও আদ্দিস আবাবা শহরের ইওটিসি পুরোহিতরা তাদের অনুগামীদের কোভিড-১৯ থেকে রক্ষা করার জন্যে রাস্তায় রাস্তায় ধুনুচি এবং ধূপ-ধূনো নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর রীতি পালন করছে:
በአዲስ አበባ መንደሮች እጣን ማጠን ዛሬም ቀጥሏል። የኢትዮጵያ ኦርቶዶክስ ተዋህዶ ቤተክርስቲያን ቀሳውስት እና ምዕመናን የኮሮና ቫይረስ ወረርሽኝ ከዓለም እንዲጠፋ በማዕጠንትና በመዝሙር አምላካቸውን እየለመኑ ነው። #AddisAbaba #Ethiopia #COVID19 pic.twitter.com/ThdnNw5Axl
— Tesfalem Waldyes (@tesfalemw) March 25, 2020
আদ্দিস আবাবার আশেপাশের এলাকাগুলোতে আজও ধোঁয়া দেওয়া এবং গন্ধরস জ্বালানো অব্যাহত রয়েছে। ইওটিসি পুরোহিত এবং তাদের অনুসারীরা পৃথিবী থেকে করোনা ভাইরাস নির্মূল করার জন্যে তাদের ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করছে।
বড় উদ্বেগ এবং অজানা আশঙ্কার সময়ে ধর্ম এবং বিশ্বাস স্বস্তির একটি প্রধান উৎস হতে পারে। কিন্তু বিশ্বব্যাপী কোভিড -১৯ সংক্রমণের সূচক বৃদ্ধির পরিস্থিতিতে চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনে চলার মাধ্যমেই জীবন বাঁচানোর সম্ভাবনা বেশি রয়েছে।