- Global Voices বাংলা ভার্সন - https://bn.globalvoices.org -

নেটনাগরিক প্রতিবেদন: লেবাননের বিক্ষোভগুলি যেভাবে ডিজিটাল অধিকারকে প্রভাবিত করছে?

বিষয়বস্তু: মধ্যপ্রাচ্য ও উ. আ., লেবানন, অ্যাক্টিভিজম, অ্যাডভোকেসী, নাগরিক মাধ্যম, মানবাধিকার, জিভি এডভোকেসী
[1]

বৈরুতের বিক্ষোভকারীরা। টুইটারে ছবি ভাগাভাগি করেছেন @মিকাটোবিয়া

অ্যাডভক্স নেট-নাগরিক প্রতিবেদন বিশ্বজুড়ে ইন্টারনেট অধিকারগুলির ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা, সমস্যা থেকে উত্তরণ এবং উদীয়মান প্রবণতাগুলির একটি আন্তর্জাতিক আলোকপাত উপস্থাপন করে। এই প্রতিবেদনটিতে ২০১৯ সালের অক্টোবর মাসের ১৩ থেকে ২৫ তারিখ পর্যন্ত বিভিন্ন সংবাদ এবং ঘটনা কাভার করা হয়েছে।

২০১৮ সালের অক্টোবরে জনগণ সরকারী দুর্নীতি, জনপরিষেবাগুলির ব্যর্থতা এবং অতিমাত্রায় করের প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে আসার পর থেকে জনবিক্ষোভগুলি বৈরুত, ত্রিপোলি এবং লেবাননের অন্যান্য বৃহৎ শহরগুলিতে আধিপত্য বিস্তার করেছে। বিক্ষোভের একটি উল্লেখযোগ্য স্ফূলিঙ্গ হলো হোয়াটসঅ্যাপ এবং ফেসটাইমের মতো পরিষেবাগুলিতে দেওয়া ইন্টারনেটভিত্তিক ভয়েস কলিং প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্যে প্রস্তাবিত দৈনিক কর [2]

হোয়াটসঅ্যাপ কর প্রস্তাবনা থেকে সরিয়ে দেওয়া হলেও [3] প্রতিদিনই প্রতিবাদগুলির শক্তি ও তীব্রতা  বৃদ্ধি পাচ্ছে। সামাজিক নেটওয়ার্কগুলিতে নীতিগত সংস্কার ছাড়াও আগাম নির্বাচন দিয়ে নতুন সরকার হঠানোর দাবিতে জড়ো হওয়া বিভিন্ন স্তরের হাজার হাজার মানুষের প্রতিবাদের ছবি ও ভিডিও উপচে পড়ছে।

লেবাননে বিক্ষোভ হালনাগাদ অব্যাহত রাখতে আমরা এদের অনুসরণ করছি:

সেখানে মূলত সামরিক বাহিনী এবং পুলিশের বিক্ষোভকারীদের বাঁধা দেওয়ার চেষ্টার ফলে সৃষ্ট  সহিংস সংঘাত [10]ও চলছে। হয়েছিল, যার ফলস্বরূপ করেছিল। স্থানীয় নেতাকর্মীদের [11] মতে এগুলো থেকে প্রায় ৩০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। টুইটারে ভাগাভাগি করা গ্রেপ্তার দৃশ্যের ছবিগুলোতে [12] আটককৃত বিক্ষোভকারীদের রাস্তার পাশে পাশাপাশি সারিবদ্ধভাবে দাঁড় করিয়ে তাদের মোবাইল ফোনগুলি নিয়ে নেওয়া হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।

এই প্রচেষ্টাগুলি জনগণকে প্রতিবাদ-বিক্ষোভে যোগ দিতে নিরুৎসাহিত করা হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সামাজিক গণযোগাযোগ মাধ্যমের  পরিষেবায় ভাগাভাগি করা ডিজিটাল প্রচারণা [13]র সাথে কাকতালীয়ভাবে মিলে যাচ্ছে।

স্থানীয় সাংবাদিক এবং স্বতন্ত্র গণযোগাযোগ মাধ্যমের প্রতিষ্ঠানগুলি সক্রিয়ভাবে এই বিক্ষোভগুলি কভার করে চললেও রাষ্ট্র-সমর্থিত গণযোগাযোগ মাধ্যমগুলির বেশিরভাগি চুপ মেরে আছে [14]। ২২ শে অক্টোবর তারিখে সামান্য ব্যাখ্যা দিয়েই জাতীয় সংবাদ সংস্থার প্রধানকে বরখাস্ত করা হয়েছে। লেবাননের ডেইলি স্টারের প্রতিবেদক বেঞ্জামিন রেড টুইটারে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন [15]: “এনএনএ প্রধান লর স্লেইমান কি তার কাজ করার জন্যেই বরখাস্ত হয়েছেন?”

২১ শে অক্টোবর তারিখে শীর্ষ নেতারা বিক্ষোভকারীদের অভিযোগকে স্বীকার করে জনসেবা ও নীতি উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিলেও বিক্ষোভের প্রধান প্রতিক্রিয়া হল, এটুকুই যথেষ্ট নয়। এসএমইএক্সের নির্বাহী পরিচালক এবং গ্লোবাল ভয়েসেসের লেখক মোহাম্মদ নাজেম এটিকে লিখেছেন:

বিক্ষোভকারীদের আজকের দাবি:
+ আমরা নির্দিষ্ট সময়সীমার আগে এমনকি হারিরির নতুন সংস্কার পরামর্শগুলিকেও পাত্তা দিই না।
+ এই সমস্ত রাজনৈতিক ব্যবস্থা নিপাত যাক। আমরা একটি অস্থায়ী সরকার চাই যা আগামী বছর নতুন নির্বাচনের নেতৃত্ব দেবে।
এগুলো আমাদের রাজনৈতিক দাবি #লেবাননেরবিক্ষোভ [19] #لبنان_ينتفض [20]

— মোহাম্মদ محمد (@মোনাজেম) ২১ অক্টোবর, ২০১৯ [18]

কাশ্মীরে ফোন পরিষেবা ফিরে এলেও ইন্টারনেট ধীরগতির

১৪ অক্টোবর তারিখে কাশ্মীরে ৭২ দিনের যোগাযোগের অন্ধকারের [21] পর ভারতীয় কর্তৃপক্ষ পোস্টপেইড মোবাইল গ্রাহকদের জন্যে ক্ষুদেবার্তা ও কল পরিষেবা পূণরায় চালু [22] করেছে। তবে ইন্টারনেট পরিষেবা এবং প্রিপেইড মোবাইল সংযোগগুলি এখনো বন্ধ রয়েছে।

৫ আগস্ট তারিখে ভারত সরকার জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যকে বিশেষ স্বায়ত্তশাসিত মর্যাদা প্রদান করা ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ধারা তুলে নেওয়ার [23] পর জম্মু ও কাশ্মীরের প্রধান শহর শ্রীনগর সম্পূর্ণ অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। রাস্তায় রাস্তায় সড়ক অবরোধ ফেলে এবং প্রায় সব ধরনের চলাচলে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করার পাশাপাশি মোবাইল, ল্যান্ডলাইন এবং ইন্টারনেট নেটওয়ার্কগুলিতে প্রবেশাধিকারও বন্ধ করে দেওয়া হয় [24]। পরবর্তীতে কিছু কিছু পদক্ষেপ প্রত্যাহার করা হলেও এই অঞ্চলটি ভারতীয় কর্তৃপক্ষের কঠোর নিয়ন্ত্রণেই চলেছে।

আরবী ভাষীরা (এবং নিয়মিত ব্যবহারকারীরা) টুইটারে নিষিদ্ধ হচ্ছে কেন?

শত শত টুইটার ব্যবহারকারী – যাদের বেশিরভাগ প্রাথমিকভাবে আরবিতে লেখেন এবং মিশরে অবস্থিত – সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলিতে তাদের টুইটগুলো সেন্সর করা হয়েছে [25] অথবা তাদের টুইটার অ্যাকাউন্ট স্থগিত করা হয়েছে। ত্রুটিপূর্ণ স্থগিতকরণের জন্যে টুইটার ক্ষমা চাইলেও [26] কী প্ররোচণায় তারা এটা করেছিল সেই ব্যাখ্যা তারা দেয়নি। অপসারণগুলো অনুসরণ করা বিশেষজ্ঞরা [27] পর্যবেক্ষণ  করেছেন যে এগুলোর অনেকগুলো শপথ বাক্য উচ্চারণের কারণে ঘটেছে বলে মনে হয়েছে, যা টুইটারে নিষিদ্ধ নয়।

প্রথমে যেগুলিকে ধারাবাহিক ভুল হিসাবে দেখা গিয়েছিল তা এখন আরো বড় কিছু [27]  মনে হচ্ছে এবং অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টরা খেয়াল করেছেন যে স্থগিত অ্যাকাউন্টগুলোতে #আমরাকথাবলবো [28] এবং #هنتكلم [29]. হ্যাশট্যাগ ছিল।

ইরানি কর্তাব্যক্তিরা গুগল প্লে নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে

৯ অক্টোবর তারিখে ইরানি টেলিযোগযোগ পরিষেবা সরবরাহকারীদেরকে গুগলের প্রাতিষ্ঠানিক অ্যাপ স্টোর গুগল প্লে “যত তাড়াতাড়ি সম্ভব” অবরুদ্ধ করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। সাইবারস্পেসের দায়িত্বরত ডেপুটি প্রসিকিউটর জাভাদ জাভিদনিয়া [30] এই আদেশটি জারি করেছেন বলে জানা গেছে।

সফলভাবে প্রয়োগ করা হলে এটি ইরানিদের বৈশ্বিক অনলাইন পরিষেবাগুলোর তুলনায় অনেক বেশি সরকারি নজরদারি, সেন্সর এবং ব্যক্তিগত তথ্যের অপব্যবহারের মতো ঝুঁকিপূর্ণ স্থানীয় পরিষেবাগুলোর দিকে ঠেলে দেবে। এমনকি ইরানের বৃহত্তম স্থানীয় অ্যাপ স্টোর এবং গুগল প্লে-এর প্রধান প্রতিযোগী ক্যাফে বাজারের [31] প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আমিন আমিরশারিফি এই পদক্ষেপকে সমর্থন করেন না বলে টুইট করেছেন [32]

ফেসবুককে বাক-স্বাধীনতার আলোকবর্তিকা হিসেবে বিক্রি করতে ব্যর্থ জুকারবার্গ

জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৮ অক্টোবরের ভাষণে [33] ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী মার্ক জুকারবার্গ যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম সংশোধনীর প্রশংসা এবং ফেসবুককে বিশ্বজুড়ে বাক স্বাধীনতার মূল্যবোধকে সমর্থন করে বৈশ্বিক ইন্টারনেটকে উন্নততর করতে সহায়তা্কারী একটি মঞ্চ হিসেবে চিত্রিত করেছেন।

ভাষণটি ইন্টারনেট নীতি এবং নাগরিক অধিকার বিশেষজ্ঞদের অনেককেই সংশয়ে ফেলে দিয়েছে। “জ্ঞান ও তথ্য প্রসারের আলোকিত প্রভাব নিয়ে গর্ব করার সময় তিনি নিজের প্রতিষ্ঠানের বিষাক্ত বৈশিষ্ট্য উপেক্ষা করেছেন,” লিখেছেন ভার্জিনিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শিবা বৈদ্যনাথন [34]

ওয়াশিংটন পোস্টে মতামতের একটি অংশে [35] এনএএসিপি (কৃষ্ণাঙ্গ জনউন্নয়নের জাতীয় সমিতি)-এর আইনী সুরক্ষা তহবিলের প্রেসিডেন্ট শেরিলিন ইফিল মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রের মতো মার্কিন নাগরিক অধিকার নেতাদের নাম উচ্চারণ করে তাঁর অর্জনগুলি জুকারবার্গ তার কোম্পানির বাকস্বাধীনতার মূল্যবোধের সাথে যুক্ত করার চেষ্টা করায় ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে একহাত নিয়েছেন।

জুকারবার্গ যে বিষয়টি উল্লেখ করতে ব্যর্থ হয়েছেন সেটি হলো কিং হিংসাত্মক হামলার (এবং শেষ অবধি হত্যার) শিকার হয়েছিলেন, যা ছিল ইন্টারনেটে সংক্রামিত একই ধরণের ঘৃণার জ্বালানীযুক্ত অপতথ্য প্রচারণার ফলাফল এবং এটাই এখন নাগরিক অধিকারের বিভিন্ন প্রজন্মের নেতাদের লক্ষ্য করে চলছে।

২১ অক্টোবর তারিখে  মার্কিন-ভিত্তিক ৪০ টিরও বেশি নাগরিক অধিকার সংস্থার একটি জোট এই কোম্পানিটির “নাগরিক অধিকারের প্রতি বেপরোয়া অবজ্ঞার” উদ্ধৃতি দিয়ে ফেসবুকের মঞ্চ থেকে বৈষম্যমূলক বিজ্ঞাপন, সাদা আধিপত্যবাদী বক্তব্য এবং ভোটার অবদমন অপসারণের দাবি করে একটি যৌথ চিঠিতে [36] স্বাক্ষর করেছে।

জেলের ভেতর কথোপকথন রেকর্ডের জন্যে অভিযুক্ত হতে পারেন নাইজেরীয় সাংবাদিক

নাইজেরীয় সাংবাদিক ‘ফিসায়ো সয়োম্বো [37] নাইজেরিয়ার জেল ব্যবস্থা তদন্তে তাঁর গোপন কাজের জন্যে খুব শীঘ্রই ফৌজদারি অভিযোগের [38] মুখোমুখি হতে পারেন। ২০১৮ সালের নভেম্বরে সায়োম্বো গ্রেপ্তার হওয়ার জন্যে ইচ্ছাকৃতভাবে গাড়ির টাকা পরিশোধের ক্ষেত্রে খেলাপি হয়েছিলেন অপরাধের বিচার ব্যবস্থাকে সরাসরি পর্যবেক্ষণ করার জন্যে। পুরস্কারপ্রাপ্ত [39] এই সাংবাদিক পুলিশ হেফাজতে পাঁচ দিন এবং লাগোসের ইকোয়ী কারাগারে বন্দী হিসাবে আটদিন কাটিয়েছিলেন। সেখানে তিনি কয়েকটি ঘুষ, রক্ষীদের বন্দী নির্যাতন এবং অন্যান্য ধরনের দুর্নীতির ঘটনা পর্যবেক্ষণ ও নথিভুক্ত করেন এবং পরবর্তীতে এগুলো নিয়ে প্রতিবেদন করেছেন।

২১ শে অক্টোবর তারিখে সায়ুম্বো তার বাসা থেকে পালিয়ে “আত্মগোপণে” চলে গেছেন। খুঁজে পেলে তাকে গ্রেপ্তার করে “মোবাইল ফোন বা অন্যান্য যন্ত্রপাতির মাধ্যমে কথোপকথন” রেকর্ড করায় তাকে নাইজেরিয়া সংশোধন পরিষেবা আইনের ধারা ২৯ [উপধারা ১(ঘ)] [40] এর অধীনে “যোগাযোগের যন্ত্রপাতি” রাখা ও ব্যবহার করার জন্যে অভিযুক্ত করা হবে। দোষী সাব্যস্ত হলে তা্র ২০ লক্ষ নায়ারা (প্রায় ৪ লক্ষ ৬৭ হাজার বাংলাদেশী টাকা) জরিমানা, দুই বছরের কারাদণ্ড অথবা উভয় দণ্ড হতে পারে।

সুদানের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কী বাক-স্বাধীনতার সুরক্ষা দেবে?

২০১৯ সালের আগস্টে ওমর আল-বশিরকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর সুদানে স্থান নেয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকারটি দেশটিতে মত প্রকাশের স্বাধীনতা সমুন্নত রাখতে না পারার কিছু লক্ষণ প্রদর্শন করছে [41]। ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সভায় সুদানের প্রধানমন্ত্রী আবদুল্লা হামাদোক গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সুরক্ষার অঙ্গীকারে [42] স্বাক্ষর করে বলেছিলেন  যে “নতুন সুদানে আর কখনো কোন সাংবাদিক দমন বা কারাগারে বন্দী হবে না।”

সেই মাসের শুরুতে নাগরিক শাসনের দিকে সুদানের তিন বছরের উত্তরণকে নির্দেশিত করার উদ্দেশ্যে গঠিত সুদানের সার্বভৌম পর্ষদ [43] টেলিযোগাযোগ ও পোস্ট নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাইরে পর্ষদের কর্তৃত্বাধীন হিসেবে একটি ফরমান জারি করেছে [44]। কিন্তু  নিয়ন্ত্রকটি যে নিয়ম ও নীতিমালার অধীনে পরিচালিত সেসব এখনো অপরিবর্তিত রয়েছে এবং এই কর্তৃপক্ষটিই তার পরিস্রাবণ এবং অবরোধ ব্যবস্থার মাধ্যমেই প্রাক্তন শাসকগোষ্ঠীর সেন্সর নীতিমালার সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতো।

গ্লোবাল ভয়েসেসের জন্যে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে [41] একবার মোহামেদ সুলিমান [45] লিখেছেন, “দীর্ঘসূত্রী আইনগুলি এই মৌলিক অধিকারগুলিতে অস্পষ্ট বিধিনিষেধ আরোপ করে এবং কোন বিচারিক আদেশ ছাড়াই কর্তৃপক্ষকে বিষয়বস্তু অবরোধ এবং পরিস্রাবণ করার অনুমতি দেয়।

নতুন গবেষণা

Digital Authoritarianism in Egypt: Digital Expression Arrests 2011-2019 [46] (মিশরে ডিজিটাল কর্তৃত্ববাদ: ডিজিটাল অভিব্যক্তি গ্রেপ্তার ২০১১-১৯) – মুক্ত প্রযুক্তি তহবিল

India uses opaque legal process to suppress Kashmiri journalism, commentary on Twitter [47](ভারত কাশ্মীরি সাংবাদিকতা ও টুইটারে মন্তব্য দমনে অস্বচ্ছ আইনী প্রক্রিয়া ব্যবহার করে) – সাংবাদিকদের সুরক্ষা কমিটি

Are we any better at judging right from wrong? Automation in content moderation [48] (আমরা কি ন্যায়-অন্যায় বিচারে খুব ভাল? বিষয়বস্তু সংযোজনে স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়া – নামিতা, জেন্ডারআইটি.অর্গ

 

নেটনাগরিক প্রতিবেদনের গ্রাহক হোন [49]