সাবেক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র জর্জিয়ার নাগরিকদের ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোতে ভিসা মুক্ত ভ্রমণ উপভোগ করার জন্যে দীর্ঘ সময় ধরে চলা আলোচনার সফল উপসংহার উপলক্ষ্যে ২৮ মার্চ থেকে দুই দিনের উদযাপন শুরু।
Visa-free travel in EU is effect! Congratulations, Georgia is Europe!!! pic.twitter.com/gjonXW0kQL [1]
— Kakha Gargulia (@drgargulia) March 28, 2017 [2]
ইইউ-তে ভিসা মুক্ত ভ্রমণ কার্যকর! অভিনন্দন, জর্জিয়া এখন ইউরোপ!!!
#GeorgiaEUVisaFree [3]: #Tbilisi [4] International #Airport [5] on the 1st day of #EU [6] visa waiver for #Georgia [7]‘s citizens. pic.twitter.com/6arZlSDBz3 [8]
— agenda.ge (@agenda_ge) March 28, 2017 [9]
#ইইউভিসামুক্তজর্জিয়া [3]: #তিবিলিসি [4] আন্তর্জাতিক #বিমানবন্দর [5]-এ #জর্জিয়া [7]‘র নাগরিকদের জন্যে #ইইউ [6] ভিসামুক্ত ১ম দিন।
জর্জিয়া-কেন্দ্রিক ওয়েবসাইট [10] গণতন্ত্র ও স্বাধীনতা পর্যবেক্ষণ যেমন প্রতিবেদন করেছে:
২৮ মার্চ থেকে জর্জীয় নাগরিকরা ইউরোপের বিস্তীর্ণ সেনজেন এলাকায় (লুক্সেমবার্গের সেনজেন শহরে ১৯৮৫ সালের ভিসামুক্ত চুক্তির নাম অনুসারে) ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারবে বলে সোমবারে রাজধানী তিবলিসিতে উদযাপন চলছে।
দুই দিনের উদযাপনের শেষ উপলক্ষ্যে ইউরোপ স্কোয়ারে উত্সবের একটি দুই ঘন্টাব্যাপী কনসার্টে সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী গিওর্গি ভিরিকাশভিলি উপস্থিত ছিলেন। কনসার্টটিতে নানা ব্যান্ডদল, একটি অর্কেস্ট্রা এবং অপেরা গায়কদলের পরিবেশনা অন্তর্ভূক্ত ছিল এবং জর্জীয় জাতীয় সংগীতসহ আতশবাজির সঙ্গে এটা সমাপ্ত হয়।
মঙ্গলবার থেকে জর্জীয় নাগরিকরা প্রতি ১৮০ দিনের মধ্যে ৯০ দিনের সময়সীমা পর্যন্ত ইউরোপের সীমান্তবিহীন সেনজেন এলাকা ভ্রমণ করতে পারবে। এছাড়াও বিচ্ছিন্নতাকামী আবখাজিয়া ও দক্ষিণ ওসেটিয়া অঞ্চলে বসবাসকারী জর্জীয় পাসপোর্ট বহনকারীরাও এই ভিসা মুওকুফ ব্যবস্থার যোগ্য হবে।
কাস্টমস কর্মকর্তাদেরকে প্রক্রিয়াটি এবং জনগণের নথি পরীক্ষা সম্পর্কে পরামর্শ দেয়ার বিশেষ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে বলে একটি বিশেষ সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের সময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন।২০১৩ সালে একটি তথাকথিত ভিসা উদারীকরণ কর্ম পরিকল্পনার (ভিএলএপি) সঙ্গে সমঝোতাটি শুরু হলেও এই বছর মার্চে এসে জর্জিয়া চূড়ান্ত চুক্তিটিতে স্বাক্ষর করতে পারে। নথিটি ৮ মার্চ তারিখে ইইউ জার্নালে প্রকাশিত এবং মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) থেকে কার্যকর শুরু হয়।
ডিএফডাব্লিউ প্রতিবেদন অনুসারে, “অভিবাসন ক্লান্তি”তে ভুগে কয়েকটি ইইউ দেশ স্তিমিত হয়ে পড়লে চুক্তিটি হয়ে আসতে দীর্ঘদিন লেগে যায়। কিন্তু শেষ ফলাফলটি ২০০৮ সাল থেকে বিচ্ছিন্নতাকামী অঞ্চল নিয়ে রাশিয়া সঙ্গে একটি সামরিক সংঘাত চলাকালীন সময়ে ক্রমেই আরো বেশি পশ্চিমমুখী হয়ে ওঠা একটি সমাজে আনন্দধ্বনির সঙ্গে গৃহীত হয়।
সাবেক গ্লোবাল ভয়েসেস ককেশাস সম্পাদক এবং তিবিলিসি-ভিত্তিক সাংবাদিক অনিক ক্রিকোরিয়ান সামাজিক গণযোগাযোগ মাধ্যমে বহুবার ভাগাভাগি করা একটি নীল প্লেটের উপর চিরায়ত জর্জীয় খিনখালি (মাংসের ফুলুরি) সাজিয়ে ইইউ পতাকা চিত্রিত করা ছবিটি টুইট করেছেন।
Absolutely brilliant. Image of the moment… 🙂 #EU [6] #Schengen [11] #VisaFree [12] #GeorgiaEUVisaFree [3] #Tbilisi [4] pic.twitter.com/xYBWSIN1b3 [13]
— Onnik J. Krikorian (@onewmphoto) March 27, 2017 [14]
একেবারে দারুণ। সময়ের প্রতিনিধিত্বকারী ছবি… 🙂 #ইইউ [6] #সেনজেন [11] #ভিসামুক্ত [12] #ইইউভিসামুক্তজর্জিয়া [3] #তিবিলিসি [4]
এদিকে জর্জীয় প্রধানমন্ত্রী গিওর্গি ভিরিকাশভিলি ইউরোপের প্রতিনিধি হিসেবে “ফিরে” আসার নতুন মর্যাদাটিকে প্রথম স্বাগত জানানোর বদলে একটি খসড়া আইনে পরিণত করতে আগ্রহী ছিলেন।
#Georgia [7] is returning to the European family #VisaFree [12] ???? pic.twitter.com/kRWOewbb6x [15]
— Giorgi Kvirikashvili (@KvirikashviliGi) March 27, 2017 [16]
#জর্জিয়া [7] ইউরোপীয় #ভিসামুক্ত [12] পরিবারে ফিরে আসছে