সাম্প্রতিক সময়ে ইউক্রেনে পথ ও দেয়ালচিত্রের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতি সপ্তাহে শহরের কোথাও না কোথাও শিল্পীরা রংতুলি’র আঁচড়ে রাঙিয়ে তুলছেন। আর এই চিত্রগুলো যেখানে যেখানে আছে তা যেন শিল্পরসিক মানুষেরা সহজেই খুঁজে পান, সেজন্য কিয়েভের একজন বাসিন্দা সেগুলো একত্রিত করার একটি উদ্যোগ নিয়েছেন।
গত দুই বছর ধরে শহরে যতগুলি ম্যুরালচিত্র তৈরি হয়েছে, সেগুলো নিয়ে সার্জি গ্রাইশেকভিচ একটি অনলাইন মানচিত্র তৈরি করেছেন। শহরের মানচিত্রে ম্যুরালচিত্রগুলো পপ আপ করে দেখাবে। এই ইন্টারঅ্যাকটিভ মানচিত্রে [1] ইতোমধ্যে ৩০টি লোকেশন নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এগুলোর বেশিরভাগই শহরের কেন্দ্রে অবস্থিত।
মানচিত্রে প্রতিটি ম্যুরালের প্রায় সঠিক অবস্থান দেখানো হয়েছে। কোনো ব্যবহারকারী মানচিত্রে নির্দিষ্ট করা জায়গায় ক্লিক করলেই ম্যুরালের ছবি দেখতে পাবেন।
যিনি ওয়েবসাইটটি বানিয়েছেন, তিনি মনে করেন এই ম্যুরালচিত্রগুলো কিয়েভ শহরের ইতিবাচক উন্নয়নের অংশ। তাছাড়া এটি সংস্কৃতির নতুন একটি প্রবণতা হিসেবেও যোগ হয়েছে। আন্তর্জাতিক অনেক শিল্পীও এখানে এসে তাদের শিল্পপ্রতিভার দ্যুতি দেখাচ্ছেন।
Протягом 2014–2015 художники з України, Іспанії, Аргентини, Австралії, Німеччини, Британії та Португалії прикрасили муралами більше тридцяти будинків та цей тренд продовжується. Мурали вже стали справжньою прикрасою Києва та мають всі шанси стати його новою візитною карткою.
২০১৪-২০১৫ সালে ইউক্রেন, স্পেন, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি, যুক্তরাজ্য এবং পর্তুগাল থেকে অনেক শিল্পী এসেছিলেন। তারা প্রায় ৩০টি বাড়ির দেয়ালে ম্যুরালচিত্র এঁকেছেন। দিন দিন আঁকাআঁকির পরিমাণ বেড়েই চলছে। ম্যুরালগুলো ইতোমধ্যে কিয়েভ শহরের নয়নমণি হয়ে উঠেছে। দিনকে দিন এগুলোর দর্শনীয় বস্তু হয়ে উঠার সুযোগ রয়েছে।
গ্রাইশেকভিচ অচিরেই মানচিত্রে আরো কিছু ম্যুরালচিত্র যোগ করবেন বলে জানিয়েছেন। এজন্য তিনি ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের কাছে সাহায্য চেয়েছেন। যেখানে যেখানে কাজ হচ্ছে অথবা ইতোমধ্যে ম্যুরাল আঁকা সম্পন্ন হয়েছে, সেটা যেন তারা তাকে জানান। তাহলে তিনি দ্রুত ম্যুারালগুলো মানচিত্রে যোগ করতে পারবেন।