মাউন্ট আসো জাপানের সবচেয়ে বড় আগ্নেয়গিরি, হঠাৎ করে সোমবার, ১৪ সেপ্টেম্বর সকাল ৯.৪০ মিনিটে হঠাৎ করে অগ্নুৎপাত করা শুরু। ৩৬ বছর পর এটাই তার প্রথম উদগিরণ।
যে পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র থেকে আগ্নেয়গিরির উপর নজর রাখা হয় এক ক্যামেরায় তোলা আগ্নেয়গিরি অগ্ন্যুৎপাতের ভিডিও তার গাড়ী রাখার স্থান রাখা হয়।
টোকিও থেকে ১,২০০ কিলোমিটার দূরে কিউশু দ্বীপের পশ্চিমাংশে অবস্থিত মাউন্ট আসো বিশ্বের অন্যতম এক বৃহৎ আগ্নেয়গিরি সৃষ্ট নিচু এলাকা। এর ১২০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে থাকা উপত্যকায় গড়ে উঠেছে শহর, ফার্ম এবং রিসোর্ট, যেখানে প্রায়শ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পর্যটকের আগমন ঘটে থাকে।
এই উগ্ন্যুৎপাতের ফলে পর্যটকেরা এলাকা ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়, তবে তার আগে তারা কিছু অসাধারণ ছবি পোস্ট করে যায়।
মাউন্ট আসো নামক আগ্নেয়গিরির চূড়ার চারপাশ ঘিরে যে নীচু এলাকা রয়েছে, তার যে কোন পাশ থেকে এর উদগিরণ দেখা যাবে।
এই আগ্নেয়গিরির আশেপাশে যে সকল সম্প্রদায় বাস করে, এই অগ্ন্যুত্পাতে উড়ে আসা ছাই তাদের সেখান থেকে উৎখাত করে।
灰がぽとぽと音を立て降って来たよ [3]
বৃষ্টিপাতের মত ছাই পড়ছে (আমার গাড়ির চারপাশে)। গ্লুপ।
বিদেশী অনেক পর্যটক এই আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাতের ছবি আপলোড করেছে, যার মধ্যে তাইওয়ান থেকে আসা এই সকল পর্যটকেরাও রয়েছে:
見證奇蹟的時刻! [4]
এটা যেন এক অলৌকিক ঘটনার সাক্ষী হওয়া
ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারী আওকায়েরু বেশ কয়েকটি পোষ্ট করেছে, যার মধ্যে উদগিরণ-এর এই ভিডিও রয়েছে।
আরেকায়েরুর এই ভিডিও দ্রুত ইনস্টাগ্রামে হিটে পরিণত হয় এবং বেশ কয়েকটি সংবাদ সংস্থা তার কাছ থেকে জানতে চায় যে তারা এই ভিডিও ব্যবহার করতে পারবে কি না:
আগ্নেয়গিরি এই উদ্গিরণ-এর ছবি রিয়েল টাইমে পোষ্ট করা হয়েছেঃ
আমার চাচাতো ভাই যখন এই উদ্গিরণ দেখে তখন সে বিস্ময়ে বিস্মিত হয়ে পড়ে।
যখন এলাকার পরিমাপ করা হয়, তখন এই অগ্নুৎপাতের চার কিলোমিটার এলাকাকে প্রবেশ নিষিদ্ধ এলাকা হিসেবে ঘোষণা করা হ্য়।
熊本到着 阿蘇噴火して…る? [8]
আমি এই মাত্র কুমামাতো-এ এসে পৌছেছি এবং মনে হচ্ছে মাউন্ট আসো উদ্গিরণ করছে?
যখন বোঝা যাচ্ছে ভবিষ্যতে কি ঘটে যাচ্ছে তখন স্থানীয়দের ছাই-এ ঢাকা আকাশ-এর এলাকা ত্যাগ করার বিষয়টি সম্বন্ধে শিক্ষা লাভ করতে হবে।
১৯৭৯ সালের পর এই প্রথম মাউন্ট আসো উদ্গিরণ করছে
আকাশ থেকে তোলা দৃশ্য দেখাচ্ছে মাউন্ট আসোর নীচের আগ্নেয় উপত্যাকা কত বিশাল।
ওইওয়ান লাম এই প্রবন্ধ লেখায় কিছুটা অবদান রেখেছে