কমপক্ষে ২৮ জন নিহত হয়েছেন। এদের বেশিরভাগই বিদেশী পর্যটক। পর্যটন শহর হিসেবে পরিচিত সউসে বন্দুকধারীরা গোলাগুলি শুরু করলে তারা নিহত হন। শহরটি তিউনিসিয়ার রাজধানী থেকে ১৪০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত।
Ministry of tourism : #Tunisia [2] #SousseAttack [3] 27 dead and 18 wounded are mostly from #germany [4] #Belgium [5] #UnitedKingdom [6] #russia [7]
— Zied Mhirsi (@zizoo) June 26, 2015 [8]
পর্যটন মন্ত্রণালয়: ২৭ জন মারা গেছে। আহত হয়েছেন ১৮ জন। এদের বেশিরভাগই জার্মানি, বেলজিয়াম, যুক্তরাজ্য, রাশিয়ার নাগরিক।
পুলিশ বন্দুকধারীদের একজনকে হত্যা করেছে। অভিযুক্ত একজনকে আটক করার কথা স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে।
#BREAKING [9] #Sousse [10] #Tunisia [2] 2nd suspect in the terrorist attack has been arrested http://t.co/LJn2eKNn09 [11] pic.twitter.com/Ccc0hAbjKL [12]
— Tunisia Live (@Tunisia_Live) June 26, 2015 [13]
ব্রেকিং নিউজ: সন্ত্রাসী হামলার সাথে জড়িত দ্বিতীয় অভিযুক্তকে আটক করা হয়েছে।
এ নিয়ে চার মাসের কম সময়ের মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো বিদেশী পর্যটকদের ওপর আক্রমণের ঘটনা ঘটলো। এর আগে ১৮ মার্চে তিউনিসিয়ার রাজধানী তিউনিসের বার্দো জাদুঘরে সন্ত্রাসীরা আক্রমণ করে ২২ জন পর্যটককে হত্যা করে।
এ বিষয়ে আরো বিস্তারিত সংবাদ জানতে আমাদের গ্লোবাল ভয়েসেস চেকডেস্ক দেখুন: তিউনিসিয়া: সউসের পর্যটকদের হোটেলে সন্ত্রাসী হামলা [14]
তবে এ হামলার দায়দায়িত্ব এখন পর্যন্ত কেউ স্বীকার করেনি। ২০১২ সালে পুলিশ ও সরকারি বাহিনীর ওপর হামলার দায়দায়িত্ব স্বীকার করেছিল ওকবা ইবনে নাফে ব্রিগেড। এরা আল কায়েদা ইন ইসলামিক মাঘরেব (একিউআইএম)-এর সাথে যুক্ত। তাছাড়া মার্চে বার্দো জাদুঘর হামলার দায়দায়িত্ব আইএসআইএস স্বীকার [15] করেছিল।
This is a coordinated attack, possibly bearing the flag of #ISIS [16], in 3 countries, 3 continents: #France [17], #Kuwait [18] and #Tunisia [2] .
— Youssef Cherif (@Faiyla) June 26, 2015 [19]
এটি একটি সমন্বিত আক্রমণ। আক্রমণকারীরা খুব সম্ভবত আইএসআইএস-এর পতাকাধারী। তিন মহাদেশের তিনটি দেশে ফ্রান্স, কুয়েত এবং তিউনিসিয়ায় আক্রমণের ঘটনা ঘটেছে।