জিভি অভিব্যক্তিঃ ভোট দেবেন নাকি দেবেন না? ২০১৪ এর নির্বাচন শুরু হওয়ায় তিউনিশিয়ায় কলরব উঠেছে

তিউনিশিয়ার নতুন সংবিধানের অধীনে এই প্রথম বারের মত সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এমনকি ২০১১ সালে বেন আলিকে ক্ষমতাচ্যূত করার পরবর্তী সময়ে এটি দ্বিতীয় সাধারণ নির্বাচন।

আরব বসন্তের সূচনা হয়েছিল তিউনিশিয়াতে। এর পরে ২০১১ সালে সমগ্র আরব অঞ্চল জুড়ে আরব বসন্ত আন্দোলনের ঢেউ তুলেছিল। এ নবজাগরণ অন্যান্য দেশগুলোতে রাজনৈতিক অচলাবস্থার সৃষ্টি করেছে, সামরিক বাহিনীর ক্ষমতা দখল অথবা লাগাতার সহিংসতার জন্ম দিয়েছে। তবে তিউনিশিয়াতে আরব বসন্ত পরবর্তী পরিস্থিতি কিছুটা ব্যতিক্রম।

এই নির্বাচনে ১০০ টিরও বেশি রাজনৈতিক দলের ৯ হাজারেরও বেশি সংখ্যক প্রার্থী অংশ নিয়েছেন। দেশটির আধুনিক সময়ের ইতিহাসে এই প্রথমবারের মত এমন ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে। তিউনিশিয়ানরা এখনও বুঝে উঠতে পারছেন না কোন দলটি জয়ী হতে পারে।

তবে তিউনিশিয়ানদের কেউ কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে ভোট না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। অপরদিকে অন্যান্যরা সীমিত কয়েকটি রাজনৈতিক দল এবং জোটকে ভোট দিতে বেছে নিচ্ছেন। এসব রাজনৈতিক দল বা জোটের পক্ষে বেশিরভাগ ব্যালট জড়ো করার সক্ষমতা খুব কম।

জিভি অভিব্যক্তির এই পর্বে জিভি লেখক আহমেদ মেদিয়েন এবং নির্বাচন পর্যবেক্ষক এমির ফাক্সির সাথে কথা বলেছেন আমাদের ধারাবাহিক ভিডিও ওয়েবসাইট, জিভির মেনা সম্পাদক আমিরা।

আমরা নির্বাচন নিয়ে তাদের আশা এবং আকাঙ্ক্ষা, নির্বাচনের প্রক্রিয়া এবং এই নির্বাচন পরবর্তী ৫ বছরে কি কি পরিবর্তন আনতে পারবে বলে তারা মনে করেন, সেসব সম্পর্কে তাদের সাথে কথা বলেছি।

টুইটারে #টিএননির্বাচন২০১৪ । #টিএননির্বাচনঃ হ্যাশট্যাগগুলোতে নির্বাচনী পরিস্থিতি অনুসরণ করতে পারবেন।

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .